দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলেই পাওয়া যায় সাজনা। এটি আমরা তরকারি হিসেবে খেয়ে থাকি। কিন্তু এর গুণাগুণ অনেক। আসুন জেনে নেওয়া যাক সাজনের গুণাগুণ।
কৃমিনাশক হিসেবেও সাজনার ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশে হাতুড়ে ডাক্তাররা কৃমিনাশক হিসেবে যেসব ওষুধ দিয়ে থাকেন তার বেশির ভাগই বিশ জাতীয় পদার্থ। এগুলো খেলে কিছু কৃমি বিনষ্ট হলেও শারীরিক অনেক ক্ষতি হয়ে থাকে। কিন্তু ভেষজ ওষুধ হিসেবে সাজনা এক্ষেত্রে প্রকৃতির কাছে পরম এক উপকারী বন্ধু।
১. ভেষজ ওষুধ হিসেবে সাজনা ও সাজনা গাছের ব্যবহার হয় মূলত তিনটি ক্ষেত্রে।
২. যেমন ব্যথা নিবারক, পোস্টিক নালির ক্ষমতা বৃদ্ধিকারক এবং রক্ত সংবহনতন্ত্রের ক্ষমতা বৃদ্ধিকারক।
৩. সাজনা গাছের ছাল এবং মূলের নির্যাস ব্যথা নিবারক হিসেবে কাজ করে। শরীরের কোনো মাংস পেশিতে ব্যাথা অনুভব হলে সেই স্থানটিতে সাজনা গাছের ছাল কিংবা মূল বেটে লাগিয়ে দিতে হয়।
৪. সাজনার ছাল ও মূলের রস নিয়মিতভাবে ৩/৪ দিন খেলে শরীরের কৃমিমুক্ত হয়ে যায়।
৫. সাজনা খাদ্য হজমের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে।
৬. বদ হজম কিংবা কোষ্ঠ-কাঠিন্য দূর করতে হলে সাজনার রস খাওয়া প্রয়োজন।
৭. সাজনা তরকারি খেলে খাদ্য হজমের ক্ষমতা বাড়ে।
৮. সাজনা রক্ত সংবহনতন্ত্রের ক্ষমতা বাড়ায়।
৯. সাজনার কচি পাতার রস নিয়মিতভাবে খেলে রক্ষের উচ্চচাপ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে আসে।
১০. সাজনা গাছের ফল কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যায়। এটি একটি পুষ্টিকর খাদ্য।
This post was last modified on জানুয়ারী ৩০, ২০২৪ 1:45 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এই গরমে রোদে বেরোলে মাইগ্রেনের সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। এক বার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নতুন এআই মডেল মাত্র ১৫ সেকেন্ডের অডিও থেকে ভয়েস ক্লোনিং…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পরিচালক কিরণ রাওয়ের আলোচিত সিনেমা ‘লাপাতা লেডিস’ অবশেষে মুক্তি পেলো…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্চ মাস থেকেই গরমের আভাস দেওয়া হয়েছিলো ভারতে। তবে এপ্রিলের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা এতোদিন দেখে আসছি বাঁশ দিয়ে বাঁশি বানানো হয়। আর…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ২০ বৈশাখ ১৪৩১…