দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ২০১৪ সালের এক জরিপে দেখা গেছে টুইটারের জনপ্রিয়তা বেড়েছে। অপরদিকে সেই তুলনায় ফেসবুকের জনপ্রিয়তা কমেছে। গবেষণা সংস্থা ফ্রাঙ্ক এন মাজিদ এসোসিয়েটস ইনং এর করা জরিপে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
গবেষণা সংস্থা ফ্রাঙ্ক এন মাজিদ এসোসিয়েটস ইনং এর করা জরিপে বলা হয়েছে যে, ২০১৪ সালে টুইটারের জনপ্রিয়তা বেড়েছে। অপরদিকে সেই তুলনায় ফেসবুকের জনপ্রিয়তা কমেছে।
গবেষণা সংস্থা ফ্রাঙ্ক এন মাজিদ এসোসিয়েটস ইনং এর করা জরিপে বলা হয়েছে, ২০১৩ সালে তরুণদের মধ্যে ফেসবুকের জনপ্রিয়তা ছিল ৯৪ শতাংশ। অথচ ২০১৪ তে ৮৮ শতাংশে নেমে এসেছে।
ওই জরিপে আরও বলা হয়েছে যে, তরুণদের মধ্যে জনপ্রিয়তার দিক হতে টুইটার ছাড়াও সামাজিক যোগাযোগের অন্যান্য মাধ্যম যেমন: ইনষ্টাগ্রাম, বিভিন্ন মেসেজিং অ্যাপ যেমন- হোয়াটসঅ্যাপ ও অ্যাপলের মেসেজিং অপশনের গুরুত্বও বেড়েছে বহুলাংশে।
জরিপে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে টুইটারের ব্যবহার অনেক বেশি। তবে সে তুলনায় বাংলাদেশে আবার ফেসবুকের ব্যবহার অনেক বেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আজ মঙ্গলবার সকালের অধিবেশনে বিবিসি ঢাকা স্টুডিওতে বিশেষ আলোচনায় যোগ দিযেছিলেন রকমারি ডট কমের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট কর্মকর্তা কাজি কাওসার ও ঢাকার ইউনিভার্সিটি অব ডেভলপমেন্ট অল্টারনেটিভের জুনিয়র লেকচারার জান্নাত আরা শিফা। কাজি কাওসার টুইটার ইউজার। অপরদিকে জান্নাত আরা শিফা ফেসবুক ইউজার।
কেনো টুইটার পছন্দ করেন এমন প্রশ্নের জবাবে কাজি কাওসার বলেন, ‘সাধারণত সেলিব্রেটিরাই একটু বেশি টুইটার ব্যবহার করে থাকেন। তাদের আপডেটগুলো সহজে এবং সংক্ষেপে দেওয়া থাকে। তাই খুব সহজেই সেগুলো জানা যায় বলে মনে করেন তিনি।’
অপরদিকে জান্নাত আরা শিফা বলেন, ‘ফেসবুকে সবার সঙ্গে কানেক্টেড থাকা যায়। সবার সঙ্গে কানেক্টেড থাকা একমাত্র ফেসবুকেই সম্ভব।
নিজের চিন্তা-ভাবনা, ছবি, নোট সহজে শেয়ার করা যায়। অন্যের সঙ্গে যোগাযোগও সহজ হয়।’