দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পৃথিবীতে এমন কিছু স্থান রয়েছে যেগুলো যে কাওকে মোহিত করে। এমনই ১০টি সৌন্দর্য্যমণ্ডিত হোটেল সম্পর্কে আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরা হবে, যা আপনাকে মোহিত করবেই!
সত্যিই এমন কিছু স্থান রয়েছে যেগুলো সত্যিই দুর্ভেদ্য এবং এক অনবদ্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ। এসব স্থান যে কাওকে মোহিত না করে পারে না। এমন ১০টি সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থানের হোটেল সম্পর্কে আজ আপনাদের তুলে ধরবো।
আপনি যদি কখনও ফিনল্যান্ডে ভ্রমণে যান তাহলে হোটেল কাক্সলাউট্টানেন গিয়ে ঘুরে আসতে পারেন। কারণ এটি একটি মনোমু্গ্ধকর পরিবেশ। হোটেলের রুমগুলো মাছের মতো বাঁকানো। এক অন্যরকম পরিবেশ এখানকার। বিশেষ করে রাতের দৃশ্যগুলো বড়ই চমৎকার। আপনাকে মুগ্ধ করবে সেটি নিশ্চিত করে বলা যায়।
এটি একটি কল্পিত স্থানের মতোই। স্বচ্ছ পানি আর নীল আকাশ কে কাওকে পাগল করে তুলবে। এখানকার পরিবেশ এমন এক মনোমুগ্ধকর যে রিসোর্টে যারা একবার আসেন তারা জীবনে কখনও ভুলতে পারবেন না। সত্যিই এমন এক রিসোর্ট হলো এই জানজিবারের মান্টা রিসোর্ট। এখানকার সুইমিং এক বিশেষভাবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যপূর্ণ। এখানে সাঁতার কাটা ও সৌকতে ভ্রমণ সত্যিই মনোমুগ্ধকর।
সমুদ্রের ধারে পাহাড়ঘেরা এক অপরূপ সৌন্দর্য বিরাজ করছে সেন্ট লুসিয়ার লেডিরা রিসোর্টটিতে। সত্যিই এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ এখানকার। সমুদ্রের কিনারে পাহাড় ও গাছ-গাছালি ঘেরা এক অপূর্ব পরিবেশ। এটি যে কাওকে মোহিত না করে পারবে না। এখানে আপনার ইচ্ছে হবে সারাজীবন থেকে যেতে। এখানকার রেস্টুরেন্ট ও বার অত্যন্ত চমৎকার এক পরিবেশে অবস্থিত।
এটিও পাহাড়ঘেরা সমুদ্র সৈকতের এক পরিবেশে অবস্থিত। টেনিস কোর্ট, রেস্টুরেন্ট, বার সবকিছুই রয়েছে এখানে। রয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত গেস্ট রুম। এমন প্রাকৃতিক পরিবেশ আর কোথাও দেখা যাবে না।
গ্রীসের এসটারর্ট সুইটস হোটেলটি এক অন্যরকম পরিবেশ বিরাজ করছে। আশ্চর্যজনক এক পরিবেশ বিরাজ করছে এখানে। সমুদ্রের ধারে নিল রংয়ের পানি, বারান্দা সামগ্রিকভাবে এই হোটেলটি একটি সৌন্দপূর্ণ স্থান। আপনি এখানে উপযুক্ত খরচ করে আপনার ছুটির দিনগুলো উপভোগ করতে পারবেন। অত্যন্ত সুরেলা পরিবেশ, সম্মোহিত এক পরিবেশ আপনাকে শান্তির এক অসীম অনুভূতি দেবে। হোটেলের প্রতিটি স্যুট সমুদ্রের উত্তেজনাপূর্ণ দৃশ্য অবলোকন করার সুযোগ রয়েছে। যা আপনাকে মোহিত না করে পারবে না।
একটি সেতুর মাধ্যমে দুটি দ্বীপ যুক্ত হয়ে এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। যেটি না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কাকে বলে এখানে না গেলে হয়তো বোঝা যাবে না। বিলাসবহুল এই হোটেলটি যে কাওকে মোহিত না করে পারবে না।
ইন্দোনেশিয়ার মাঝে এই বালি অঞ্চলের বন জঙ্গলে পরিপূর্ণ এক অন্যরকম পরিবেশ বিরাজ করছে। পাহাড়ের জলধারার উপরে রিসোর্টগুলো সত্যিই এক চমৎকার পরিবেশ। এখানে থাকলে আপনার মন ভরে যাবে। আপনি মনে মনে ভাববেন কেনো আগে এখানে এলাম না।
এটিও ইন্দোনেশিয়ার এক অঞ্চল। প্রাকৃতিক এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ রয়েছে এখানে। এখানে প্রাকৃতিক বাঁশের সেতু, আগ্নেয়গিরি এবং অনবদ্য ধান ক্ষেত্র সবকিছুই রয়েছে। এমন প্রাকৃতিক দৃশ্য খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। সত্যিই এক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যপূর্ণ পরিবেশ সকলকে মোহিত করবে।
এটিও পাহাড়-পর্বত ও বন-জঙ্গলে পরিপূর্ণ একটি দ্বীপ। এই রিসোর্টটি এমন একটি পবিবেশে অবস্থিত যে কেও এখানে এলে আর ফিরে যেতে চান না। মনে হবে আপনি যেনো সারা জীবন এখানেই থেকে যান।
সুইজারল্যান্ডের এমন পরিবেশে রেস্টুরেন্ট ভাবাই যায় না। আপনি এমন একটি স্থানে গেলে সত্যিই মোহিত না হয়ে পারবেন না। চমৎকার পরিবেশ এখানকার। চারিদিকে শুধুই পাহাড় আর পাহাড়। আর এই রেস্টুরেন্টটি অবস্থিত পাহাড়ের গাঘেষে এক মনোরম পরিবেশে। এমন একটি প্রাকৃতিক পরিবেশ কখনও খুঁজে পাবেন কি না সন্দেহ রয়েছে। আপনি জীবনের একটি সময় এমন স্থানে আসতে পারেন। মনে হবে আপনার জীবন সার্থক। তথ্যসূত্র: earthporm.com
একটি রিসোর্টের ভিডিও দেখুন
This post was last modified on জানুয়ারী ২০, ২০২২ 10:41 পূর্বাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ৭ আশ্বিন ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ঘড়ির কাঁটা ধরে খাওয়ার বিষয়টি সম্পর্কে পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, শুধু ডায়েট…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমানে পুরো বিশ্বই প্রযুক্তির উৎকর্ষে আবর্তিত হচ্ছে। বিশেষ করে স্যাটেলাইট…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ‘ওম্যান অব দ্য ইয়ার’ এবার ভারতীয় সিনেমায় বিশেষ অবদানের জন্য…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ঐক্য সম্মেলনে ইরানের জাতীয় সংগীতে দাঁড়ালেন না আফগান মন্ত্রী: কিন্তু…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ চলন্ত ট্রেনের পাদানিতে দাঁড়িয়ে রয়েছেন এক তরুণী। পাদানিতে দাঁড়িয়ে ট্রেনের…