দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এমন এক সময় ছিল যখন দলবেঁধে আড্ডা দেওয়া হতো। তবে নতুন প্রজন্ম ফেসবুকে চ্যাট করতেই থাকে ব্যস্ত। তবে অনেকের জানা নেই, ডিজিটাল-আড্ডার অনেক সুবিধা রয়েছে।
দল বেঁধে রক কিংবা ঠেক-এ বসে আড্ডা বা মজার মতো ফেসবুক বা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে আড্ডা দেওয়ার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। দলবেঁধে ফেসবুক চ্যাট-এর ৫টি বিশেষ সুবিধা রয়েছে। সেগুলো কি তা জেনে নিন।
রকে বসে আড্ডা দেওয়াকে এখনও অভিভাবকরা পছন্দ করেন না। মেয়েদের ক্ষেত্রে তো একেবারেই নয়ই। তবে ঘরে বসে ফেসবুকে সুবোধ বালক-বালিকার মতো আড্ডা মারা যায়!
পুরনো রীতি হলো আড্ডা মানে একটা ঠিকানা। তবে এই ব্যস্ততার যুগে কফি হাউজের সেই আড্ডাটা জমিয়ে রাখা বড়ই মুশকিল। তাই ট্রামে, বাসে, ট্রেনে কিংবা ঘরে-অফিসে দিনরাত আড্ডার সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।
আমরা দেখেছি, রক কিংবা রাস্তার মোড়ের আড্ডা হয় ছেলেদের। আর মেয়েদের আড্ডা মানে পুকুরপারে, ঘরের মধ্যে কিংবা লেডিজ হোস্টেলে।
আড্ডা মানেই কথা বলা। মুখ ফসকে উল্টোপাল্টা বেরিয়ে গেলে ফিরিয়ে নেওয়ার উপায়ও নেই। আড্ডার বচসা হতে গালাগালি, মারামারি হয়ে থানা-পুলিশ হওয়ার উদাহরণও হয় মাঝে-মধ্যে। তবে নতুন প্রজন্মের আড্ডায় সেসব ঝামেলা আর নেই। বেফাঁস কিছু লিখে ফেললে এডিট কিংবা ডিলিট করারও পন্থা রয়েছে। যেমন ফেসবুক। এখন থেকে ফেসবুকে দলবেঁধে আড্ডা দিতে পারেন। দলবেঁধে ফেসবুক চ্যাট বর্তমান সময়ে একটি জনপ্রিয় বিষয়ে পরিণত হয়েছে। তো আর দেরি কেনো?