The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

যেভাবে আপনিও হয়ে যেতে পারেন দাগী আসামি!

‘আইএমইআই’ নম্বর বদলে কোনও দাগী আসামির ব্যবহার করা ফোনের কোড আপনার ফোনে হয়ে গেলো!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ খবরটি শুনে যে কেও ঘাবড়ে যেতে পারেন। তাছাড়া ঘাবড়ে যাওয়ারও কথা। তবে কিভাবে বিষয়টি ঘটতে পারে সেই অভিজ্ঞতা আপনারা জানা থাকা দরকার। তা নাহলে আপনিও বিপদে পড়তে পারেন।

যেভাবে আপনিও হয়ে যেতে পারেন দাগী আসামি! 1

হঠাৎ আপনার সেটে সমস্যা দেখা দিলো। যেমন আপনার ফোনে নেটওয়ার্ক নেই, গেলেন মেরামত করাতে। দোকানদার বললেন আপনার ফোনের ‘নেটওয়ার্ক আইসি’ লাগাতে হবে। স্বাভাবিকভাবেই আপনি তাতে সম্মত হয়ে গেলেন। এতেই আপনার ফোনের পরিচিতি খোয়ালেন আপনি। আসলে ‘আইএমইআই’ নম্বর বদলে কোনও দাগী আসামির ব্যবহার করা ফোনের কোড আপনার ফোনে হয়ে গেলো!

এখন যা হওয়ার তাই হবে। আপনি ধরা পড়তে পারেন পুলিশের হাতেও। কারণ পুলিশের কাছে প্রমাণ রয়েছে যে, আপনি যে ফোনটি ব্যবহার করছেন সেটি আসলে একজন দাগী আসামীর ফোন। মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী যে কেও যে কোনো সময় এমন পরিস্থিতির শিকার হতে পারেন। এই আশঙ্কার কথা সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একজন কর্মকর্তা সংবাদ মাধ্যমকে জানান, যেকোনও ধরণের অপরাধী শনাক্তের জন্য মোবাইল ফোনের আইএমইআই নম্বর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটির সাহায্যেই মূলত আসামীদের পরিচিতি এবং অবস্থান শনাক্ত করা হয়ে থাকে।

তারা জানিয়েছেন যে, গত ৬ মাস ধরে এই পদ্ধতি তেমন একটা কাজে আসছিল না। বেশিরভাগ আসামি গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে। তবে বেশ কয়েকজন আসামির অবস্থান এবং পরিচিতি কোনোভাবেই শনাক্ত করা যাচ্ছিল না। কয়েকজন গ্রেফতার হওয়ার পর মোবাইল ফোনের পরিচিতি বদলের এই তথ্য উদঘাটন হয়ে পড়ে।

গত ২৭ এপ্রিল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ রাজধানীর শান্তিনগর এলাকার টুইনটাওয়ার কনকর্ড শপিং কমপ্লেক্স’র গাড়ি পার্কিং এর গেইট সংলগ্ন ফুটপাত হতে কয়েকজনকে গ্রেফতার করে। এই সময় তাদের কাছে মোবাইল ফোনের পরিচিতি কোড ভাঙ্গার কিছু হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের সন্ধান পান গেয়েন্দা কর্মকর্তারা। এগুলোর মাধ্যমে একটি ইলেক্ট্রেনিক্স ডিভাইসের আসল পরিচিতি গায়েব করে নতুন পরিচিতি দেওয়া সম্ভব!

জানা গেছে, ওই উদ্ধার হওয়া যন্ত্রগুলোর মধ্যে ‘জেড থ্রি এক্স’ নামে একটি ডিভাইস বক্স ছিল। এর মাধ্যমে আরও কিছু সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যমে পুলিশের তালিকাভূক্ত আসামিদের পরিচয় গোপন করা হয়ে আসছিল!

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, মূলত মোবাইল ফোনের জন্ম পরিচিতি থাকে এই ‘আইএমইআই ’ নম্বরে। এটি প্রকৃতপক্ষে একটি ইউনিক কোড। এর সাহায্যে মোবাইল ফোন কোম্পানির বিস্তারিত তথ্য জানা সম্ভব। এই নম্বরের সূত্র ধরেই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অপরাধীকে শনাক্ত করে থাকেন। অপরাধচক্রের তথ্য এবং অপরাধের ধরণও জানতে পারেন তারা।

মোবাইল ফোনে যে কোম্পানির সিম ব্যবহার করা হোক না কেনো, এই নম্বরের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর অবস্থান খুব সহজেই শনাক্ত করা যায়। উদ্ধার করা যায় আসামির ব্যবহার করা ফোনের সিকিউরিটি কোডও।

গোয়েন্দা তথ্যে আরও জানা যায়, রাজধানীর শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ মোবাইল মেরামতকারী প্রতিষ্ঠানের লোকজন এই পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকেন। অনেকেই হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোনের অবস্থান শনাক্ত করতে তাদের কাছে ছুটে যান। আবার অনেক আসামিরা মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে তার ফোনের গোপন কোড বদলে ফেলছেন ঠিক এই পদ্ধতিতে। যে কারণে ওই ফোনে ব্যবহার করা আগের নম্বরগুলো শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর। এতে করে অপরাধীরা প্রযুক্তিগত ট্র্যাকিংয়ের আওতার বাইরেই থেকে যাচ্ছে। তাদের ধরা যাচ্ছে না কোনো অবস্থাতেই।

এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সিনিয়র সহকারী কমিশনার মাহমুদ নাসের জনি সহযোগী সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, ‘শিমুল চন্দ্র পাল এবং মামুন নামে দুই মোবাইল ফোন এক্সপার্টকে গ্রেফতার করার পর ফোন সেটের গোপন কোড বদলের তথ্য দিয়েছে তারা। টাকার বিনিময়ে অপরাধীদের মোবাইল ফোনের পরিচিতিও মুছে ফেলা হয়। এতেকরে একজন নিরীহ মানুষও হয়রানীর কবলে পড়তে পারেন।

যেভাবে ‘আইএমইআই’ কোড বদল করা হয়

খুব সহজেই এই কাজটি ঘটানো যায়। কারণ মোবাইল ফোনসেটের নেটওয়ার্ক সমস্যা মেটাতে আইসি বদল করলেই আইএমইআই নম্বর বদলে যায়। আর তখন নতুন নম্বর বসিয়ে দেন দোকানীরা। এতেকরে নেটওয়ার্ক সমস্যা দূর হয়ে গেলেও ওই সেটে ব্যবহার করা আগের সব সিমের ডাটা পুরোপুরি মুছে যায়।

সংবাদ মাধ্যমকে গোয়েন্দা কর্মকর্তা মাহমুদ নাসের আরও বলেছেন, ‘এই পদ্ধতি কেবল নিম্নমানের ও কমদামী সেটের ক্ষেত্রেই বেশি হয়ে থাকে। আইফোনের নম্বর কোনো অবস্থাতেই পরিবর্তন করা যায় না। আইফোনের মতো দামী ফোন তারা ছিনিয়ে নেয় না। ভুলে নিলেও রাস্তায় আবার ফেলে দিয়ে চলে যায়।’

সংশ্লিষ্টরা আরও জানিয়েছেন সেটের আইএমইআই নম্বর বদলে ফেলার সফটওয়্যার এখন ইন্টারনেটেই খুব সহজেই পাওয়া যায়। চোরাই ফোনসেট কেনা-বেচা চক্র এই প্রযুক্তিটি ব্যবহার করে আসছে। চোরাই মোবাইল ফোনসেট কেনা দোকানদাররা খুব দ্রুত বদলে ফেলে আইএমইআই নম্বর। এরপর বিক্রি করে দেয় সেটটি। সে কারণে চুরির ঘটনায় জিডি কিংবা মামলা হওয়ার পরও ফোনসেট উদ্ধার করা সম্ভব হয়ে ওঠে না।

গোয়েন্দা তথ্যে জানা গেছে, রাজশাহী, খুলনা বরিশাল, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, সিলেট, রংপুরসহ বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে এমন মোবাইল টেকনিশিয়ানের খোঁজ পেয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তারা। তাদের তথ্যমতে, ঢাকার ১০০ জনের মধ্যে ৯৫ জন মোবাইল ফোন মেরামতকারী এই অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে আছেন।

জানা গেছে, মাত্র ছয় মাস আগেও আইএমইআই নম্বর বদলের জন্য পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে যেতে হতো। এখন এই চক্র দেশে বসেই এই নম্বর বদলে ফেলতে পারছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পুরনো ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রপাতি রিসাইকেলের ব্যবস্থা করে এই ধরণের অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা রয়েছে। আমাদের দেশে এই ধরনের রিসাইকেলের ব্যবস্থা না থাকায় পুরনো সেটে ব্যবহার বাড়ছে। সেইসঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মোবাইল ফোনে অপরাধ কর্মকাণ্ডও।

সিনিয়র সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ মাহমুদ নাসের জনি সহযোগী সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, ‘বর্তমানে প্রায় ১০ শতাংশ সেট শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না।কারণ এগুলোর ইউনিক কোড বদলে ফেলেছে অপরাধীরা। তবে ‘বর্তমানে বাজারে থাকা দামী ব্র্যান্ডের মোবাইল ফোনসেট যে ধরনের বৈশিষ্ট্য নিয়ে বাজারে ছাড়া হচ্ছে, তাতে অপরাধচক্রের নতুন করে কোড বদলের আর সুযোগ থাকছে না মোটেও।’

প্রকাশিত ওই সংবাদে আরও জানা যায়, মোবাইল মোরমত করেন তারা জেট থ্রি এক্স, পিরানহা নামে সফটওয়্যারগুলো ব্যবহার করছেন। এটি মোবাইল ফোন কিংবা কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত করে সংশ্লিষ্ট ডিজিটাল যন্ত্র মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ এমনকি কম্পিউটারেরও ইউনিক কোড বদলে দেওয়া যায়। এটি এখন দেশের মোবাইল ফোন টেকনিশিয়ানরাই ব্যবহার করছে বলে গোয়েন্দাদের কাছে তথ্য রয়েছে বলে প্রকাশিত খবরে উল্লেখ করা হয়েছে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali