দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছাত্ররা লাইব্রেরি হতে বই নিয়ে পড়ে সেটিই স্বাভাবিক ঘটনা কিন্তু কেও যদি সেই বই নিয়ে আর কোনো দিন না দেওয়ার চিন্তা মাথায় রাখেন বা যুগের পর যুগ রেখে দেন তাহলে সেটি একটি অস্বাভাবিক ঘটনায় মনে হবে। এইক্ষেত্রেও তাই ঘটেছে। সত্যিই পৃথিবীটা বড়ই গদ্যময়। পৃথিবীতে কখন কোথায় কি ঘটে তা বলা মুশকিল। মানুষের সময় জ্ঞানও থাকে না অনেক সময়। যেমন এক ব্যক্তির ক্ষেত্রে ঘটেছে এমন। তিনি ছাত্র জীবনে লাইব্রেরি হতে বই নিয়েছিলেন। ফেরত তিনি দিয়েছেনও তবে ৬০ বছর পর!
ছাত্ররা লাইব্রেরি হতে বই নিয়ে পড়ে সেটিই স্বাভাবিক ঘটনা কিন্তু কেও যদি সেই বই নিয়ে আর কোনো দিন না দেওয়ার চিন্তা মাথায় রাখেন বা যুগের পর যুগ রেখে দেন তাহলে সেটি একটি অস্বাভাবিক ঘটনায় মনে হবে। এইক্ষেত্রেও তাই ঘটেছে। সত্যিই পৃথিবীটা বড়ই গদ্যময়। পৃথিবীতে কখন কোথায় কি ঘটে তা বলা মুশকিল। মানুষের সময় জ্ঞানও থাকে না অনেক সময়। যেমন এক ব্যক্তির ক্ষেত্রে ঘটেছে এমন। তিনি ছাত্র জীবনে লাইব্রেরি হতে বই নিয়েছিলেন। ফেরত তিনি দিয়েছেনও তবে ৬০ বছর পর!
এই ঘটনাটি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরির ঘটনা। কালচার এন্ড সোসাইটিস অফ আফ্রিকা নামে একটি বই ৬০ বছর পর ফেরত পেলো ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরি কর্তৃপক্ষ!
সম্প্রতি গনভিল অ্যান্ড কেইউস কলেজের একজন সাবেক ছাত্র বইটি লাইব্রেরিতে ফেরত দিয়েছেন। পরে সেটি নিয়ে যাওয়া হয়েছে মূল বিশ্ববিদ্যালয় অর্থাৎ ক্যামব্রিজের লাইব্রেরিতে।
তবে দীর্ঘদিন পর এই বইটি জমা দেওয়ায় লাইব্রেরি কর্তৃপক্ষ জরিমানা মওকুফের অঙ্গীকার করেছে। বর্তমান সময়ের হিসেবে সপ্তাহে দেড় পাউন্ড হিসেবে জরিমানার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪ হাজার ৭০০ পাউণ্ডের এর মতো।
এক টুইট বার্তায় লাইব্রেরি কর্তৃপক্ষ লিখেছে যে, ‘বেটার লেট দ্যান নেভার’। একই সঙ্গে জরিমানা মওকুফের কথাও উল্লেখ করেছেন তারা।
তারা বলছেন, ‘হয় এটা একটি অসাধারণ বই অথবা তিনি খুবই ধীরগতির একজন পাঠকও হতে পারেন’। তবে একজন মুখপাত্র বলেছেন, এটি ঠিক পরিষ্কার নয় যে, ওই শিক্ষার্থী এই দীর্ঘ সময় ধরে বইটি ভুলবশত নাকি ইচ্ছাকৃতভাবে নিজের কাছে রেখে দিয়েছিলেন।
তবে এখনও বইটিকে লাইব্রেরি সিস্টেমে নিখোঁজই দেখাচ্ছে। বইটি ক্যাটালগ শাখায় দেওয়া হয়েছে এবং তারাই শীঘ্রই বইটিকে তালিকাভুক্ত করে নির্ধারিত স্থানে রেখে দেবেন। তথ্যসূত্র: বিবিসি