দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রথমবারের মতো চলচ্চিত্রের খলঅভিনেতা মিশা সওদাগরকে দেখা যাবে ছোটপর্দায়। ‘আতর রাশি ও দুষ্টু বালিকারা’ শিরোনামে একটি ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করেছেন মিশা সওদাগর।
এবারই প্রথমবারের মতো নাটকে দেখা যাবে তাকে। এই ধারাবাহিকটি রচনা, চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন তারিক মুহাম্মদ হাসান। এতে ‘ইনসাফ ভাই’ চরিত্রে অভিনয় করেছেন মিশা সওদাগর।
এই বিষয়ে মিশা সওদাগর বলেছেন, ‘প্রথমত গল্পের কারণেই আমি এই নাটকে অভিনয় করেছি। নাটকের গল্পটি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। ৩টি বাড়ির ত্রিভূজ প্রেমের গল্প নিয়ে নাটকটি নির্মিত হয়েছে। আমার বিশ্বাস দর্শক এই নাটকটি বেশ উপভোগ করবেন।’
গল্পে দেখা যাবে যে, পুরান ঢাকার আতর ব্যবসায়ী হলেন ‘ইনসাফ ভাই’। ছোট বোনের পড়াশোনার কারণে তিনি বাড়ি কিনেছেন উত্তরায়। ইনসাফ ভাইয়ের সেই বাড়ির নাম ‘ব্যাচেলর প্যারাডাইস’। এখানে সব ব্যাচেলর ছেলেরা ভাড়া থাকেন। তার ঠিক সামনেই আর এক বাড়ি, যার নাম ‘নারী মহল’।
এই বাড়ির মালিক হলেন গুল নাহার। নারী মহলের দায়িত্ব দিয়েছেন ছোট বোন টিউলিপকে। পুরুষবিদ্বেষী টিউলিপ সব সময় ব্যস্ত থাকেন নারী মহলের সব দুষ্টু মেয়েদের নানা রকম ঝামেলা মেটাতে গিয়ে। আর টিউলিপ মনে মনে ক্রাশ খেয়েছে ইনসাফ ভাইয়ের ওপর।
আর নারী মহলের পাশের বাড়ির নাম ‘সুখি পরিবার’। এটি খান বাহাদুর সুলতান শাহের নবম প্রজন্ম খান বাহাদুর তবারক শাহের বাড়ি। তার আদরের নাতনী জান্নাতও ঘটনাক্রমে প্রেমে পড়ে যান ইনসাফ ভাইয়ের। ইনসাফ, জান্নাত ও টিউলিপের ত্রিভূজ প্রেমের গল্প নিয়ে এগিয়ে যেতে থাকে ‘আতর রাশি ও দুষ্টু বালিকারা’ নাটকের গল্প।
আগামী ১৯ আগস্ট হতে সপ্তাহের প্রতি বুধ, বৃহস্পতি এবং শুক্রবার রাত ৮টা ৩০ মিনিটে নাগরিক টেলিভিশনে প্রচার হবে এই নাটকটি। ‘আতর রাশি ও দুষ্টু বালিকারা’ নাটকে আরও অভিনয় করেছেন চম্পা, নাবিলা ইসলাম, প্রিয়াঙ্কা জামান, মুশফিক ফারহান, সাব্বির অর্ণব, আল মনসুর, চাষি আলম, ফারুক আহমেদ, কাজল সুবর্ণ প্রমুখ।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।