দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আগামী ২৮ জানুয়ারী শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন। ইতিমধ্যেই এই নির্বাচনকে ঘিরে জমে উঠেছে এফডিসি অঙ্গন। ভোটের লড়াইয়ে মাঠে নেমেছেন শিল্পীরা।
বুধবার সকাল হতেই এখানে অভিনয় শিল্পীদের মিলন মেলায় পরিণত হয়। দুই প্যানেলের হয়ে মনোনয়ন ফর্ম জমা দিয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ এবং মিশা-জায়েদ।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল নিয়ে নির্বাচন করছেন ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ আক্তার ও মিশা সওদাগর-জায়েদ খান।
গতকাল বুধবার (১২ জানুয়ারি) মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল, এদিন বিকেলে সমিতির কার্যালয়ে পুরো প্যানেলের মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন তারা। এবারের নির্বাচনে সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন এবং মিশা সওদাগর এবং সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য লড়বেন নিপুণ আক্তার এবং জায়েদ খান।
ইলিয়াস-নিপুণ ও মিশা-জায়েদ প্যানেলের অন্যান্য পদে যারা প্রার্থী হয়েছেন তারা হলেন:
ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ এর প্যানেলে রয়েছেন :
সহ-সভাপতি চিত্রনায়ক রিয়াজ আহমেদ ও ডি.এ তায়েব
সহ-সাধারণ সম্পাদক চিত্রনায়ক সাইমন সাদিক
সাংগঠনিক সম্পাদক অভিনেত্রী শাহনুর
আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক চিত্রনায়ক নিরব হোসেন
দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক অভিনেতা আরমান
সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক চিত্রনায়ক মামনুন হাসান ইমন
কোষাধ্যক্ষ পদে নির্বাচন করবেন অভিনেতা আজাদ খান।
এই প্যানেলের কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদে প্রার্থী হলেন অমিত হাসান, চিত্রনায়ক ফেরদৌস, চিত্রনায়ক শাকিল খান, অভিনেতা নানা শাহ, কমেডিয়ান আফজাল শরীফ, খল-অভিনেতা সাংকো পাঞ্জা, চিত্রনায়িকা কেয়া, অভিনেত্রী জেসমীন, চিত্রনায়িকা পরীমনি, খল-অভিনেতা গাঙ্গুয়া এবং সীমান্ত।
মিশা-জায়েদ এর প্যানেলে রয়েছেন :
সহ-সভাপতি মনোয়ার হোসেন ডিপজল ও রুবেল
সহ-সাধারণ সম্পাদক সুব্রত
সাংগঠনিক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো
আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক জয় চৌধুরী
দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জেকে আলমগীর
সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক জাকির হোসেন
কোষাধ্যক্ষ ফরহাদ।
এই প্যানেলের কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদে প্রার্থী হলেন রোজিনা, অঞ্জনা, সুচরিতা, অরুনা বিশ্বাস, মৌসুমী, আসিফ ইকবাল, বাপ্পারাজ, আলীরাজ, হাসান জাহাঙ্গীর ও নাদের খান।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (বিএফডিসি) শিল্পী সমিতির এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৮ জানুয়ারী।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
Bengali 
English