The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

যে শাকে বশে থাকবে ডায়াবেটিস ও ফিরবে লিভারের হাল!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন সজনে শাককে। এতেই ডায়াবেটিসকে বশে রাখতে পারবেন। সেইসঙ্গে দূরে থাকবে একাধিক জটিল অসুখও।

যে শাকে বশে থাকবে ডায়াবেটিস ও ফিরবে লিভারের হাল! 1

বাজারে শাকের কোনও অভাব নেই। তাবড় তাবড় সব শাকের ভিড়ে পিছনে পড়ে থাকে সজনে শাক। তবে আপনি জানলে অবাক হয়ে যাবেন, স্বাস্থ্যগুণে কারও থেকে কম যায় না এই শাকটি। কারণ হলো, এতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৩, ভিটামিন সি, আয়রণ, জিঙ্ক, পটাশিয়াম, ফসফরাস হতে শুরু করে একাধিক জরুরি ভিটামিন এবং খনিজ। সেইসঙ্গে এতে দরকারি কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। তাই নিয়মিত সজনে শাক খেলে ডায়াবেটিসকে বশে রাখা সম্ভব। সেইসঙ্গে ফেরে লিভারের হালও। তাই এই শাককে ডায়েটে রাখুন।

​ডায়াবেটিসের দাওয়াই​

কয়েক দশকে ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা এক ধাক্কায় অনেকগুণ বেড়ে গেছে। একবার এই রোগের ফাঁদে পড়লে সেটি নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। নইলে পিছু নিতে পারে বহু জটিল রোগ। তবে এই নিয়ে আবার বেশি চিন্তা করার কোনো দরকার নেই। বরং প্রতিদিন পাতে রাখু সজনে শাক। ব্যস, তাহলেই অনায়াসে ডায়াবেটিসকে বশে রাখতে পারবেন। তাই মধুমেহ রোগীদের নিয়মিত এই ফাইবার সমৃদ্ধ শাক খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা।

​লিভার থাকবে সুস্থ​

শরীরে নানা কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে এই লিভার। তবে দুর্ভাগ্যক্রমে আমাদের খারাপ জীবনযাত্রা এই অঙ্গের হাল আরও বিগড়ে দিচ্ছে। তাই লিভারকে সুস্থ রাখতে চাইলে প্রথমেই ডায়েটের দিকে নজর দিতে হবে। সেই ক্ষেত্রে ফাস্টফুড খাওয়া ছাড়তে হবে। এর পরিবর্তে খান সজিনা শাক। এতে উপস্থিত ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের গুণেই ফিরবে লিভারের হাল। তাই আজ থেকেই এই শাকের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে নিন।

​ক্যান্সার প্রতিরোধ

​ক্যান্সার অত্যন্ত জটিল রোগ। এই অসুখের ফাঁদে পড়লে প্রাণ নিয়ে টানাটানি হতে পারে। তবে একটি ভালো খবর হলো, আপনি যদি নিয়মিত সজনে শাক খেতে পারেন, তাহলে কিছুটা হলেও এই রোগ প্রতিরোধের কাজে এগিয়ে থাকতে পারবেন অনেকাংশে। কারণ হলো, এই শাকে রয়েছে নিয়াজিমিসিন নামক এক উপাদান। এই উপাদান ​ক্যান্সার প্রতিরোধের কাজে সিদ্ধহস্ত। তাই আপনার প্রতিদিনের ডায়েটে অবশ্যই এই শাককে রাখুন।

​কাছে ঘেঁষবে না অ্যানিমিয়া​

আপনার একবার অ্যানিমিয়া পিছু নিলে শ্বাসকষ্ট ও দুর্বলতার মতো সমস্যা বিপদেও ফেলতে পারে। তবে নিয়মিত সজনে শাক খেলে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে। কারণ হলো, এতে রয়েছে আয়রণের ভাণ্ডার। সেইসঙ্গে এতে জরুরি কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যে কারণে এই শাক খেলে দূরে থাকবে অ্যানিমিয়া।

​হবে না কিডনি স্টোন​

এই শাকটি এমন একটি শাক যা নিয়মিত খেলে কিডনিতে স্টোন জমতে পারে না। এমনকি এই অঙ্গের হাল ফেরাতে দারুণ কাজও করে সজনে শাক। সেইসঙ্গ রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস প্রতিরোধ, চুল এবং ত্বকের হাল ফেরানোসহ একাধিক জরুরি কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এই শাক। তাই চেষ্টা করুন প্রতিদিন ডায়েটে এই শাকটি রাখতে। সাবধনা হলো- এই প্রতিবেদনটি সচেতনতার উদ্দেশ্যেই লেখা হয়েছে। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali