The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বয়স ৯০: অথচ এখনও সাইকেল চালিয়ে দিচ্ছেন স্বাস্থ্যসেবা!

১৯৭৩ সালে জহিরন বেওয়া পরিবার ও পরিকল্পনা বিষয়ে ৬ মাসের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ জহিরন বেওয়া বয়স ৯০। কিন্তু এতো বয়স হলেও থেমে নেই তার জীবনের পথ। এখনও তিনি বহাল তবিয়তে সাইকেল চালিয়ে স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছেন!

বয়স ৯০: অথচ এখনও সাইকেল চালিয়ে দিচ্ছেন স্বাস্থ্যসেবা! 1

জানা গেছে, জহিরন বেওয়া বিগত ৪৪ বছর যাবত বাইসাইকেল চালিয়ে গ্রামবাসীকে স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে আসছেন। তার মূল কাজ হলো প্রতিদিন গ্রামে গ্রামে বাড়ি বাড়ি ঘুরে অসুস্থ দরিদ্র মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া। জানা গেছে, ৯০ বছর বয়সী জহিরন বেওয়া লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী উপজেলার ভেলাবাড়ী ইউনিয়নের তালুক দুলালী গ্রামের মৃত সায়েদ আলীর স্ত্রী। তবে নামে নয়, অত্র উপজেলায় সবাই তাকে নানী বলেই চিনেন।

জানা যায়, মহান মুক্তিযুদ্ধের চার বছর পূর্বে স্বামীর মৃত্যুর পর ৩ ছেলে ও ২ মেয়েকে নিয়ে সংসার সংগ্রামে নেমে পড়েন জহিরন বেওয়া। ৮ বছর পূর্বে বড় ছেলে দানেশ আলীর (৬৮) মৃত্যুর পর ছোট ছেলে তোরাব আলীকে (৫৯) নিয়ে বেঁচে রয়েছেন তিনি।

১৯৭৩ সালে জহিরন বেওয়া পরিবার ও পরিকল্পনা বিষয়ে ৬ মাসের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। এরপর চুক্তিভিত্তিক মাসিক মজুরিতে কাজে যোগ দেন তিনি। তারপর থেকে নিজ গ্রাম ও আশপাশের গ্রামগুলোতে বাইসাইকেল চালিয়ে গ্রামবাসীদের স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে আসছেন জহিরন বেওয়া। সর্বশেষে ৫শ টাকা মাসিক মজুরি পেয়ে ১০ বছর চাকরি করে অবসরেগিয়েছেন তিনি। তার সেই অর্জিত অভিজ্ঞতা দিয়ে বাড়িতে বসে না থেকে আবারও গ্রামবাসীর স্বাস্থ্যসেবায় নেমে পড়েছেন জহিরন বেওয়া।

জহিরন বেওয়া জানিয়েছেন, জ্বর, মাথা ব্যথা, বমি এবং শারীরিক দুর্বলতাসহ অন্যান্য রোগের চিকিৎসাসেবা দিয়ে থাকেন তিনি। চিকিৎসার জন্য তাকে কোনো প্রকার অর্থ দিতে হয় না। শুধু ওষুধের জন্য টাকা দিতে হয় তাকে। প্রতিদিন গড়ে একশ পঞ্চাশ টাকা আয় হয় জহিরন বেওয়ার। তা দিয়েই কোনো রকমে চলছে তার সংসার। আদিতমারী উপজেলার ৩০টি গ্রামের প্রায় দুই হাজারের বেশি পরিবারের সঙ্গে রয়েছে তার যোগাযোগ। প্রতিদিন বাইসাইকেল চালিয়ে কমপক্ষে ৭টি গ্রামের ৭০টি বাড়িতে রোগীর খোঁজখবর নেন জহিরন বেওয়া। গত ৫০ বছরে কোন রোগে আক্রান্ত হননি- এমনটাই দাবি করেছেন তিনি।

বয়স ৯০: অথচ এখনও সাইকেল চালিয়ে দিচ্ছেন স্বাস্থ্যসেবা! 2

অত্র এলাকার লোকজন জানান, ৪৪ বছর ধরে জহিরন বেওয়া বাইসাইকেল চালিয়ে গ্রামবাসীদের নিরলসভাবে স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে আসছেন। জহিরন বেওয়া প্রকৃতপক্ষে গ্রামের গরিব মানুষের ডাক্তার। অনেক গরিব মানুষ তার কাছে বিনামূল্যেও ওষুধ নিয়ে থাকেন। তবে বড় ধরনের অসুখ-বিসুখ হলে তিনি হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেন।

জহিরন বেওয়ার ছোট ছেলে তোরাব আলী সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, বার বার চেষ্টা করছেন মাকে বাইসাইকেল চালিয়ে বাইরে না যেতে। তবে কোনো বাধাই মানেন না তার মা। তার এক কথা যতোদিন তিনি শারীরিকভাবে সুস্থ্য থাকবেন ততোদিন মানুষের সেবা করে যাবেন। সত্যিই এক ব্যতিক্রমি মানুষ এই জহিরন বেওয়া।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali