দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এক কাপ চায়ের দাম সাড়ে ৮ লাখ টাকা! এও কী সম্ভব? এই খবর দেখে অনেকেরই চোখ কপালে উঠতে পারে। তবে অবাক হওয়ার কিছুই নেই। সত্যিই তাই, এক কাপ চায়ের দাম সাড়ে ৮ লাখ টাকা!
এবার উঠে এসেছে বিশ্বের অন্যতম দামি চা ‘দা হোং পাও’য়ের কথা। যার এক কাপ চায়ের দাম সাড়ে ৮ লাখ টাকা! যাকে বলা হয় সোনার চেয়েও দামি চা। কারণ এর এক গ্রামের দাম সোনার এক গ্রামের দামের থেকেও ৩০ গুণ বেশি!
জানা গেছে, চীনের ফুজিয়ান প্রদেশের উয়ি পর্বতে বিরল জাতের এই চা উৎপন্ন হয়। তবে এই চায়ের এতো দামের পেছনে অন্যতম কারণই হলো সারা বিশ্বের মধ্যে একমাত্র চীনেই এই চায়ের ৬টি গাছ রয়েছে। বিরল এবং উৎকৃষ্ট মানের জন্য দা হোং পাও’কে চায়ের রাজা বলা হয়ে থাকে। ২০০৬ সালে এই ৬টি চা গাছের প্রায় ১১৭ কোটি টাকার একটি বিমা করিয়েছে চীন সরকার। এই চায়ের এক কেজির দাম প্রায় ৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকা! তিনশো বছর ধরে চীনে এই চায়ের চাষ হয়ে আসছে।
এই বিশেষ চায়ে রয়েছে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ক্যাফেইন, থিওফিলিন, পলিফেনলস ও ফ্ল্যাবোনয়েড। প্রতিদিন এই চা খেলে ত্বক ভালো থাকবে। মাটির বিশেষ পাত্রে বিশুদ্ধ পানিতে এই চা বানাতে হয়। সুগন্ধের জন্যও এই চায়ে রয়েছে আলাদা এক কদর। তাই এর দামও আকাশ চুম্বি!
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।