দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই শাক ক্যান্সার প্রতিরোধেও সমান ভাবে উপকারী। আবার লেটুস পাতা ক্যান্সার প্রতিরোধেও সমান ভাবেই উপকারী। বিটা ক্যারোটিন এবং লুটিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ লেটুস পাতা ক্যান্সারের আশঙ্কা হ্রাস করে।
লেটুসে পানির পরিমাণ অনেকটাই বেশি। শরীর আর্দ্র রাখতে ও পানির ঘাটতি পূরণ করতেও সাহায্য করে লেটুস পাতা। তাছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগে থাকলেও খাদ্যতালিকায় লেটুস রাখতেই পারেন। তাতে সুফল পাবেন।
যারা দীর্ঘদিন ধরে ঘুম না আসার সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য লেটুস পাতা দারুণ কার্যকরী কাজ করতে পারে। লেটুস পাতায় রয়েছে ‘ল্যাকটোক্যারিয়াম’ নামক এক উপাদান। ‘ল্যাকটোক্যারিয়াম’ অনিদ্রা দূর করতে সাহায্য করে থাকে। স্যালাডে অন্যান্য সব্জির সঙ্গেও রাখতে পারেন এই লেটুস পাতা। তাছাড়াও লেটুস পাতা দিয়ে তৈরি পানীয় ঘুমের আগে পান করলে ঘুম আসবে খুব দ্রুত।
কীভাবে বানাবেন এটি?
এক কাপ পানিতে টুকরো করে কেটে নেওয়া লেটুস পাতা ভােলো করে ফুটিয়ে নিতে হবে। এই মিশ্রণটিতে দু’তিনটি লবঙ্গ ফেলে দিন। ফুটে এলে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে নিন। এরপর ছেঁকে নিয়ে তা পান করুন। সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন এই পানীয়টি পান করলে দূর হয়ে যাবে অনিদ্রার সমস্যা। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।