দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রায় ৩৩ বছর পর আবারও একই বছরে দুই বার পবিত্র রমজান মাস আসতে চলেছে। তবে আর এই একই বছর দুই বার রোজার জন্য অপেক্ষা করতে হবে ২০৩০ সাল পর্যন্ত।
২০৩০ সালের শুরুতে ও শেষে রমজানের দেখা পাওয়া যাবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য দিয়েছে সৌদি আরবভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ইতিপূর্বে ১৯৯৭ সালে সর্বশেষ এমন একটি ঘটনা দেখা গিয়েছিল। সেই বছর জানুয়ারির শুরুতে এবং ডিসেম্বরের শেষে রমজান মাস এসেছিল।
এ সম্পর্কে সৌদি জ্যোতির্বিদ খালেদ আল-জাকাক টুইটারে বলেন, চন্দ্র বর্ষপঞ্জিতে প্রায় প্রতি ৩০ বছর পর পর এমন ঘটনা দেখা যায়।
হিজরি সন বা আরবি বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী এক বছর পূর্ণ হয়ে থাকে ৩৫৪ দিনে। আর ইংরেজি সন বা গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী এক বছর পূর্ণ হয়ে থাকে ৩৬৫ দিনে।
সেই হিসেবে প্রতি বছরই ১১ দিন করে আরবি মাসগুলো এগিয়ে যেতে থাকে। আরবি মাসের হিসাব করা হয় চাঁদ দেখে এবং ইংরেজি মাসের হিসাব করা হয়ে থাকে সূর্যের পরিক্রমণ অনুযায়ী।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।