The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

উঠতে-বসতে কিংবা ঝুঁকতে গেলেই টনটনিয়ে উঠছে কোমর: ব্যথা বাড়লে কোন খাবার থেকে দূরে থাকবেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেক সময় একটানা বসে থাকা বা বসার ভঙ্গি ঠিক না হলে কোমরের ব্যথা বাড়ে। তবে এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা ব্যথা বহু গুণে বাড়িয়েও দিতে পারে। কী কী সেই খাবার?

উঠতে-বসতে কিংবা ঝুঁকতে গেলেই টনটনিয়ে উঠছে কোমর: ব্যথা বাড়লে কোন খাবার থেকে দূরে থাকবেন 1

সাধারণ একটি বিষয় হলো পিঠ-কোমরের ব্যথা নিত্যদিনের সমস্যা। বিশেষ করে মৌসুম বদলের সময় ‘লো ব্যাক পেন’ যেনো আরও বেড়ে যায়। কোমরের ঠিক নীচের অংশে মারাত্মক যন্ত্রণা করে। উঠতে-বসতে গেলে যেনো মনে হয়, যেনো বিদ্যুতের ঝটকা লাগছে। এর কারণ জীবনযাপনের পদ্ধতি। যাদের দীর্ঘক্ষণ চেয়ারে বসে কাজ করতে হয়, তারা এমন ব্যথায় বেশি ভুগে থাকেন। যদি কখনও বসার ভঙ্গি ঠিক না হয়, তাহলে ব্যথা আরও বাড়ে। আবার প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাস, নেশার অভ্যাসও ব্যথা বহু গুণে বাড়িয়ে দিতে পারে।

এই বিষয়ে অস্থিরোগ চিকিৎসক সুব্রত গড়াইয়ের মনে করেন, “মেরুদণ্ডের কিন্তু একটা নির্দিষ্ট আকার রয়েছে। তবে, ঠিকভাবে না বসলে সেই আকারও বজায় থাকে না। বেশিক্ষণ সামনে ঝুঁকে বসলে কোমরের ডিস্কে চাপও পড়ে বেশি। তার থেকেও এই ধরনের ব্যথা হয়। মহিলাদের আবার ইস্ট্রোজেন হরমোন ওঠানামা করলে কিংবা হাড়ে ক্যালসিয়াম কমে গেলেও ব্যথা হয়। সাধারণত যারা বেশি হিল পরে হাঁটাচলা করেন, তাদের কোমরেই চাপ পড়ে বেশি, সে কারণে কোমর-পিঠের ব্যথা বেশি হয়।” মৌসুম বদলের সময় তাপমাত্রার হেরফের ঘটে, তখন পেশিতে টান ধরা কিংবা ব্যথাও বেশি হয়। যাদের স্ট্রেচিং কিংবা কোনও রকম শরীরচর্চা করার অভ্যাসও নেই, তারাই ভোগেন বেশি। কী ধরনের খাবার খাচ্ছেন, তার উপরেও অনেক কিছু নির্ভর করে। চিকিৎসকের কথায়, প্রক্রিয়াজাত খাবার বেশি খেলে তবে ব্যথা বাড়ে। যেমন প্রক্রিয়াজাত ভুট্টা কিংবা প্রক্রিয়াজাত মাংস দিয়ে তৈরি বার্গার, সসেজ়-সালামি বেশি খেলেও ব্যথা বাড়তে পারে।

এই বিষয়ে চিকিৎসক উদাহরণ দিয়ে বললেন, ভুট্টায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে, যা শরীরের জন্য খুব ভালো। তবে যখনই সেটি ‘প্রসেস’ করা হচ্ছে, তখন তারসঙ্গে বিভিন্ন রাসায়নিক মিশছে। প্রক্রিয়াজাত ভুট্টার দানা সালফিউরাস অ্যাসিডের দ্রবণে ডোবানো হয়ে থাকে, সেইসঙ্গে, প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং মোনোসোডিয়াম গ্লুটামেট নামে এক ধরনের উপাদান মেশানো হয়, যা এর স্বাদ আরও বাড়ায়। এইসব উপাদান শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এগুলো পেশির নমনীয়তাও কমায়। একইভাবে প্রক্রিয়াজাত মাংস সংরক্ষণের জন্য যে যে রাসায়নিক মেশানো হয়ে থাকে, তা পেশি এবং হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই কোমর কিংবা পিঠের ব্যথায় ভুগলে, এইসব খাবার খাওয়া মোটেও উচিত নয়।

আর ব্যথা কমাতে খেতে হবে ওমেগা ৩ এবং ওমেগা ৬ যুক্ত খাবার, যেমন সয়াবিন ও বিভিন্ন রকম বাদাম। সম্ভব হলে সূর্যমুখীর বীজ, চিয়া বীজ রাখা যেতেই পারে ডায়েটে। আবার ছোট মাছ বেশি করে খেতে হবে এবং সেইসঙ্গে সবুজ শাকসব্জি খেতে হবে, যা থেকে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে পাওয়া যাবে। আপেল, আনারস, আঙুর, বেরি জাতীয় ফল খাওয়া উচিত। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali