The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

Report by Robert Fisk. 'Genocide is going on in Egypt'

The Dhaka Times Desk লন্ডনের দি ইন্ডিপেনডেন্ট পত্রিকায় প্রকাশিত রবার্ট ফিস্কের লেখায় মিশরের বর্তমান হত্যাকাণ্ডকে গণহত্যা হিসেবে অভিহিত করেছেন। তার লেখার অংশ বিশেষ প্রকাশ করা হলো।


Egypt genocide

রবার্ট ফিস্ক: মিশরে এসব কি হচ্ছে নিহতদের বলা হচ্ছে ‘সন্ত্রাসী’। ইসরাইল শত্রুদের এ নামেই ডেকে থাকে। মার্কিনিরাও তাই। মিশরীয় এক বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ হলো আমার। তিনি বললেন, দেশের পতাকার দিকে তাকিয়ে তিনি শুধুই কেঁদেছেন। মিশরের মিডিয়া একে অভিহিত করেছে সংঘাত হিসেবে। যেন সশস্ত্র মুসলিম ব্রাদারহুড সদস্য সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে। কেন এত মৃত্যু কে তাদের হত্যা করছে। মিশরে অনেক মুরসী বিরোধী লোক আছেন যারা আমাকে বলেছেন, তারা বিশ্বাস করেন না ব্রাদারহুডের সদস্যরা অস্ত্র হাতে সংঘাতে লিপ্ত। যদিও এক ব্রাদারহুড সদস্যকে আমি মেশিনগান হাতে দেখেছি। কিন্তু সত্য হলো- এটা যে, পুলিশ নিরস্ত্র মানুষের ওপর গুলি করেছে এবং একজন পুলিশও মারা যায়নি। এটা নির্জলা গণহত্যা। এ ঘটনার জন্য অন্য কোন শব্দ প্রযোজ্য নয় এবং আমাদের প্রিয় (বৃটেনের) মন্ত্রী কি বলছেন তিনি মিশরীয় কর্তৃপক্ষকে বলছেন, তারা যেন সংঘাত বন্ধ করে। কারণ এখন সংঘাতের সময় নয়, এখন সংলাপের সময়। তিনি সিরিয়ার ক্ষেত্রে এমনটি বলেন না। প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ কি দামেস্কের রাজপথে কি এতগুলো মানুষকে গুলি করে হত্যা করেছেন আমাদের এ ভীতির কথা জাতিসংঘেরও প্রতিধ্বনি তোলা উচিত। কিন্তু এটা দামেস্ক নয়। এটা কায়রো। তাই আমরা জেনারেলদের প্রতি নয় আমাদের বন্ধুদের প্রজ্ঞা জাগাতে বলছি। লক্ষ্য করুন, মিশরের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাবা মসজিদের বাইরে অবস্থানরত মুসলিম ব্রাদারহুডের সমর্থকদের হুমকি দিয়েছেন। বলেছেন- তাদের অবস্থান তুলে দেয়ার জন্য আলস্নাহ অনুমতি দিয়েছেন। আমরা আশা করবো তাদের চেতনা ফিরবে। তারা রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অংশ নেবে। তারা যখন নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছে তখন কি তারা তা করেনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেছেন, মুসলিম ব্রাদারহুডের মাত্র ২১ জনকে হত্যা করা হয়েছে। তাহলে আমি কেন হাসপাতালের মেঝেতে ৩৭টি মৃতদেহ দেখতে পেলাম

মিশরের রাজনৈতিক প্রক্রিয়াই বা কি আপনি নির্বাচনে অংশ নিলেন এবং বিজয়ী হলেন। তারপর একজন জেনারেল (জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি) আপনাকে উৎখাত করলেন। তাহলে মিশরের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কি পশ্চিমারা মিশরকে ভালবাসতে পারে। কিন্তু এ দেশটি এখন পরিচালিত হচ্ছে কঠোর একজন জেনারেলের হাতে, আমরা কি ভাবি তার প্রতি তিনি তোয়াক্কাও করেন না। তিনি মনে করেন, মিশরে সামরিক অভ্যুত্থানের চেয়ে ইসরাইলের সঙ্গে মিশরের সম্পর্ক অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমরা, পশ্চিমারা তাদের এই ধারার সঙ্গে এগিয়ে চলেছি। ওবামা মিশরীয়দের বলেছেন, মিশরীয়রা ভবিষ্যতে যে পথ নির্মাণ করবে তার শক্তিশালী অংশীদার হবে যুক্তরাষ্ট্র। এ কারণে মিশরীয়রা দেশকে পিছন দিকে টেনে নেয়ার চেষ্টা করছে। বিপস্নব পরবর্তী ক্ষমতা পরিবর্তনে তাই সামরিক বাহিনী অভ্যুত্থান ঘটিয়েছে। ভুলে যান হাসপাতালে আমি যে ৩৭টি মৃতদেহ দেখেছি তার কথা। ভুলে যান প্রেসিডেন্ট ওবামা কায়রো ইউনিভার্সিটিতে যে বক্তব্য রেখেছিলেন চার বছর আগে তার কথা। আমরা এখন বিপস্নব পরবর্তী অবস্থার মধ্যে রয়েছি।

গণহত্যার চিত্রটিই বা কেমন কাফনে মোড়ানো একটি লাশ। কাফনের গায়ে কালো কালিতে লেখা নাম খালেদ আবদুল নাসের। ওই ঘরেই ছিল ৩৭টি লাশ। পুরো ঘরটিতেই রক্তের ছোপ। চিকিৎসকদের পোশাকেও রক্তের দাগ। রাবা মসজিদের পাশের হাসপাতালে কান্নারত নারী-পুরুষের ভিড়। অনেকেই আলস্নাহকে ডাকছিলেন। একজন চিকিৎসক আমাকে বললেন, এই মানুষগুলো এখন আলস্নাহর সঙ্গে আছে আর আমরা আছি ছায়ার সঙ্গে। সবাই মনে হলো নিষ্ঠাবান বিশ্বাসী। আর মৃত ব্যক্তিদের বেশির ভাগেরই গুলি লেগেছে মুখে-বুকে। চরম দুর্দিনে মানুষ যেসব কথা বলে মুসলিম ব্রাদারহুডের সদস্যরাও তাই বলছেন। তারা বলছেন, সামরিক শাসনের অধীন হওয়ার বদলে তারা মৃত্যুকেই বেছে নেবেন। আর এসব কথা বলা হচ্ছিল সেই দেশে যে দেশে সামরিক অভ্যুত্থানকে সামরিক অভ্যুত্থান বলা যাচ্ছে না। ড. হাবিব বলছিলেন, মৃত্যুর পরেও জীবন রয়েছে। আমি তাকে বলেছিলাম, প্রমাণ দিতে। তিনি বললেন, আমরা পশু নই। সারাটা জীবন কেবল খাদ্য খাওয়া আর পানি পান করা আমাদের কাজ নয়। হাসপাতালে আমাদের মনোযোগ ছিল কেবল মৃত মানুষের দিকে। এত তাজা মৃত্যু যে, তাদের চেহারায় এখনও মৃত্যুর চিহ্ন পড়েনি। একজন চিকিৎসক একটি লাশের চোখ বন্ধ করতে পারছিলেন না। চোখ বন্ধ করতে আরেকজন চিকিৎসকের সাহায্য চাইলেন তিনি। এটাই হয়তো নিয়ম। মৃত্যুকে আমাদের ঘুমন্ত মানুষের মতো দেখতে হয়। মিশরও হয়তো সেরকম একটা অবস্থাতেই পড়েছে। যেখানে অনেক কিছু থেকেই অনেককে চোখ বন্ধ করে রাখতে হচ্ছে।
(লন্ডনের দি ইন্ডিপেনডেন্ট পত্রিকায় প্রকাশিত রবার্ট ফিস্কের লেখার অংশবিশেষের অনুবাদ) তথ্যসূত্র: দৈনিক মানবজমিন।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish