The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

Weird news: the frog is killing the snake!

The Dhaka Times Desk সাপ ব্যাঙকে মারে এটা আমাদের সকলের জানা। কিন্তু এবার ঘটেছে তার উল্টো। ব্যাঙই সাপকে মারে!

snake & frogs

চিরদিন আমরা স্বচোক্ষে যা দেখে আসছি তার উল্টো ঘটনায় আজ আমাদের পড়তে হচ্ছে। যে ব্যাঙ সাপকে দেখলে দূরে পালানোর চেষ্টা করেছে। কারণ আমরা দেখেছি কিভাবে একটি সাপ ব্যাঙকে গিলে খায়। কিন্তু ব্যাঙ সাপকে মারে এমন কথা শুনলে হয়তো অনেকেই হয়তো বিশ্বাস করতে চাইবে না।

অবিশ্বস্য হলেও সত্য, এমনি এক ধরনের ব্যাঙ নিয়ে বেশ চিন্তায় পড়েছেন বিজ্ঞানীরা। কারণ এই ব্যাঙগুলো কোনো কোনো সাপের মৃত্যু ঘটিয়ে থাকে। এমনকি কুমিরও মরছে এদের কবলে পড়ে! বিস্ময়কর এই ব্যাঙগুলো পাওয়া যায় অস্ট্রেলিয়ায়। এদের দেহজুড়ে শক্ত চামড়া, তার ওপর আরো শক্ত শক্ত কাঁটার মতো। মাথায় থাকে বিষের থলি। সাপ যখন এদের আক্রমণ করে তখন এরা সমস্ত শরীরে বিষ ছড়িয়ে দেয়। এতে ব্যাঙ তো মরেই, সাপের পক্ষেও আর বেঁচে থাকা সম্ভব হয় না। চার্লস ডারউইন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণাপত্র বলছে, বিষাক্ত এই ব্যাঙগুলোর কারণে নাকি এক ধরনের কুমির বিলুপ্ত হবার পথে। কুমিরগুলো সাধারণ কুমিরের তুলনায় বেশ ছোট। পুরুষ কুমির ১ দশমিক সাত মিটার বা সাড়ে পাঁচ ফুট বড় হয়। মেয়ে কুমির আরো ছোট, মাত্র দশমিক সাত মিটার বা দু’ফুট তিন ইঞ্চি। আকারে ছোট বলে এ ধরনের কুমিরকে পিগমি বা স্টান্টেড ক্রোকোডাইল নামে ডাকেন বিজ্ঞানীরা। দুর্লভ প্রজাতির এই কুমিরের সংখ্যা অস্ট্রেলিয়ার কিছু কিছু জায়গায় খুব দ্রুত কমছে।

চার্লস ডারউইন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা নর্দার্ন টেরিটরির ভিক্টোরিয়া এবং বুলো নদীর কুমির নিয়ে কাজ করে রীতিমতো শঙ্কিত। একটি এলাকায় ২০০৭ সালের শুরুর দিকে ছিল ২৮টি পিগমি কুমির। এক বছরের মধ্যেই কমে হয়ে যায় ১০টি। এর বিশেষ কোনো কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না বিজ্ঞানীরা। তবে লক্ষ করেছেন, ওই বিষাক্ত ব্যাঙের ঝাঁক আসার পর থেকেই কুমির কমছে। ধারণা করা হচ্ছে, বিকল্প খাদ্যের অভাবে কুমিরগুলো ব্যাঙ ধরে ধরে খায়, ব্যাঙের মাথার বিষ কিছুক্ষণের মধ্যেই তাদের মৃত্যু ডেকে আনে। এই ব্যাঙগুলো নাকি পূর্ব-দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার দিকে এগোচ্ছে। তবে মজার বিষয় হচ্ছে এই প্রজাতির ব্যাঙের চলার গতি অনেক কম। এরা বছরে মাত্র ৫০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে পারে। তাই বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভয় পাওয়ার কিছু নেই। তথ্যসূত্র: অনলাইন

You may also like this
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish