The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

If the electricity problem is not solved, the next election will be a big challenge for Awami League

Dhaka Times Report. দেশে বর্তমানে বিদ্যুতের সমস্যা তাতে আওয়ামীলীগের জন্য আগামী নির্বাচন কঠিন এক চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দেবে। কারণ ক্ষমতায় আসার আগে বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল আওয়ামীলীগ।
বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধান না হলে আগামী নির্বাচন আওয়ামীলীগের জন্য হবে বড় চ্যালেঞ্জ 1
আওয়ামীলীগ ক্ষমতার আসার চার বছর চলছে। বিগত চার বছরে বিদ্যুতের যে পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে, তাতে এই মুহূর্তে নিরপেক্ষ কোন নির্বাচন দিলে নিশ্চিতভাবে ভরাডুবি ঘটবে তাদের। প্রতিদিন দিনে ও রাতে প্রায় সমান তালে চলছে লোড শেডিং। সারাদিন প্রতি ১ ঘণ্টা পর পর এই লোড শেডিং চালানো হয়। বিদ্যুৎ বিভাগ যে তথ্য দিচ্ছেন বিদ্যুৎ ঘাটতির ওপর বাস্তবে তার সঙ্গে কোন মিল নেই। যদি তাই হতো তাহলে জনগণকে এতোটা সমস্যায় পড়তে হতো না।

বিদ্যুৎ সমস্যার কারণে সারাদেশে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। মিল, কল-কারখানার উৎপাদন অর্ধেকে নেমে এসেছে। অফিস-আদালতে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। এতো পরিমাণ লোড শেডিং এর কবলে পড়ে জনগণ আজ দিশেহারা।

লোড শেডিং এর কারণে ফসল উৎপাদনও ব্যাহত হচ্ছে। কারণ আমাদের দেশের গ্রাম-গঞ্জে এখন অধিকাংশই সেচ যন্ত্রগুলো বিদ্যুৎ চালিত। আর এই বিদ্যুৎ ঘাটতির কারণে সেচ কাজ ব্যাহত হওয়ায় উৎপাদনে পড়ছে এর প্রভাব। অনেক কৃষকের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, গত মৌসুমে ধানের উৎপাদন অনেক কমে গেছে। কারণ সময় মতো সেচ দিতে না পারায় ক্ষেতে ফসল যতটা পাওয়ার কথা তারা পাচ্ছেন না। এমনকি কিছু কিছু এলাকায় কৃষকদের গত মৌসুমে লোকসান পর্যন্ত গুণতে হবে বলে জানিয়েছেন তারা।

ঈশ্বরদীর একজন কৃষকের সঙ্গে আলাপ হয়। তিনি জানান, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসেছিলেন বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধানের কথা বলে কিন্তু ক্ষমতার চার বছর চলছে। এখন পর্যন্ত বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান তো করেনিই বরং আগের থেকে আরও বেশি লোড শেডিং হচ্ছে। এই যদি অবস্থা হয় তাহলে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কি দাঁড়াবে। ওই কৃষক প্রশ্ন করেন, চার বছরে যা হয়নি তা আগামী এক বছরে কি হওয়া সম্ভব?

আমরা আলাপ করি একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকের সঙ্গে তিনি পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, যে পরিস্থিতি চলছে বিদ্যুৎ নিয়ে তাতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া কোন উপায় থাকবে না। তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ৬টি ফটোষ্ট্যাট মেশিন রয়েছে। এখানে ৪ জন কর্মচারি খাটাচ্ছেন তিনি। কিন্তু বর্তমানে বিদ্যুৎ এর এই ভয়াবহ লোড শেডিং এর কারণে তার ব্যবসায়িক পরিস্থিতি এতোটায় খারাপ যে তিনি কর্মচারিদের বেতনও দিতে পারছেন না। এক মাসের বেতন আরেক মাসে এভাবে তিনি প্রতিষ্ঠানটি টিকিয়ে রেখেছেন। তিনি বলেন, এভাবে আর কতদিন চালানো যাবে? এক সময় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না। এ ধরনের সমস্যায় পড়েছেন রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের অসংখ্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, শিল্প, কল-কারাখানার মালিকরা।

You may also like this
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish