The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ATN Bangla chairman declared enemy of media. Broadcasting of ATN Bangla and ATN News stopped in Kishoreganj and Savar

Dhaka Times Desk সামপ্রতিক সময় এটিএন বাংলার চেয়ারম্যানের গণমাধ্যম বিরুদ্ধ আচরণ ও সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে আপত্তিকর বক্তব্য রাখার প্রতিবাদে সাংবাদিক সমাজ ফুসে উঠেছে। এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানকে গণমাধ্যমের শত্রু (এনিমি অব মিডিয়া) হিসেবে আখ্যায়িত করে তাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন সাংবাদিক নেতারা।
এটিএন বাংলার চেয়ারম্যানকে গণমাধ্যমের শত্রু ঘোষণা ॥ কিশোরগঞ্জ ও সাভারে এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজের সম্প্রচার বন্ধ 1
২৪ জুন সাংবাদিকদের মানববন্ধনে হামলার ঘটনায় এটিএন বাংলার ৯ জনসহ ১০ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে নিজ নিজ সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ২৫ জুনের প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সাগর-রুনীর হত্যারহস্য উদঘাটন করতে মাহফুজুর রহমানকে গ্রেফতারেরও দাবি জানান সাংবাদিক নেতারা। সাগর-রুনীর রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা না করতে সাংবাদিক নেতাদের প্রতি সমাবেশ থেকে আহবান জানান প্রবীণ সাংবাদিক এবিএম মূসা।

প্রতিবাদ সমাবেশ শেষে প্রেসক্লাবের সামনের রাস্তায় মাহফুজুর রহমানসহ সাগর-রুনীর খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেন সাংবাদিকরা। আজ ২৬ জুন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উদ্দেশে তারা পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করবেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীকে স্মারকলিপি দেয়া হবে বলে সমাবেশ থেকে জানানো হয়।

ABM Musa

২৪ জুনের মানববন্ধনে হামলা ও সাংবাদিক নেতাকে মারধরের ঘটনায় ধিক্কার ও নিন্দা জানিয়ে বেলা ১টায় ছয়টি সাংবাদিক সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ শুরু হয়। প্রতিবাদ সমাবেশের শুরুতেই বক্তব্য দেন এবিএম মূসা। তিনি বলেন, সাংবাদিকদের যে ঐক্য গড়ে উঠেছে তা যেন কোনভাবেই নষ্ট না হয়। দুই সাংবাদিক ইউনিয়নের মাঝের দেয়াল ভেঙে দেয়ার দাবি জানিয়ে তিনি সাংবাদিক নেতাদের বলেন, ‘সাগর-রুনীর রক্তের সঙ্গে তোমরা কেউ বেঈমানী করো না।’

নিউজ টুডে’র সম্পাদক রিয়াজউদ্দিন

নিউজ টুডে’র সম্পাদক ও প্রবীণ সাংবাদিক রিয়াজউদ্দিন বলেন, সাগর-রুনীর হত্যার সত্যিকার রহস্য জানা যাবে মাহফুজুর রহমানের কাছ থেকেই। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই জানা যাবে কারা খুনি। রোববারের হামলার ঘটনাকে ন্যক্কারজনক উল্লেখ করে রিয়াজউদ্দিন বলেন, রোববার এটিএন বাংলার সাংবাদিকরা প্রেস ক্লাবে যা ঘটিয়েছেন তা বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কখনও ঘটেনি। গত চার দশকের সাংবাদিক জীবনে এমন দৃশ্য দেখিনি। তিনি এ ন্যক্কারজনক হামলা ঘটনার নিন্দা জানিয়ে দায়ীদের বিচার দাবি করেন।

সাংবাদিক সংগঠনগুলোর যৌথ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, রবিবার (২৪ জুনের) হামলার ঘটনার ভিডিও ফুটেজ ও সোমবারের পত্রিকায় প্রকাশিত ছবি বিশ্লেষণ করে ১০ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছেন তারা। তিনি বলেন, মাহফুজুর রহমান সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। সাগর-রুনীর হত্যার তদন্ত চলার সময়ে আইন ভঙ্গ করে সাগর-রুনীসহ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মানহানিকর ও উস্কানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। মানহানিকর বক্তব্যের জন্য ক্ষমা না চেয়ে তিনি চাকরির ভয় দেখিয়ে সাংবাদিক সমাজের মানববন্ধনে তার প্রতিষ্ঠানের সাংবাদিকদের লেলিয়ে দিয়েছেন। সেজন্য তিনি গণমাধ্যমের শত্রু হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন। যেহেতু তিনি গণমাধ্যমের শত্রু, তাই তাকে সাংবাদিকদের সব সংগঠনের পক্ষ থেকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। একই সঙ্গে সাংবাদিক সমাজের পক্ষ থেকে তাকে গ্রেফতারের দাবি জানানো হচ্ছে।

এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজ অসত্য ও বিভ্রান্তিকর সংবাদ, টকশো ও অনুষ্ঠান পরিবেশন করছে জানিয়ে ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, তারা সাংবাদিকতার নীতিমালা ভঙ্গ করে এসব করছে। সেসব অনুষ্ঠান বর্জনের জন্যও তিনি সাংবাদিকসহ সবার প্রতি আহবান জানান।

যাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

২৪ জুনের কর্মসূচিতে উচ্ছৃঙ্খলতার অভিযোগে যে ১০ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তারা হচ্ছেন এটিএন বাংলার জ.ই. মামুন, নাদিরা কিরণ, এসএম বাবু, মানস ঘোষ, কেরামত উল্লাহ বিপ্লব, ভানু রঞ্জন চক্রবর্তী, রাহাত মিনহাজ, শওকত মিল্টন, মাহমুদুর রহমান ও ভোরের কাগজের শামীম আহমেদ।

বিএফইউজে সভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরী

বিএফইউজে সভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, দলমত নির্বিশেষে সাংবাদিকরা আজ ঐক্যবদ্ধ। আমাদের মধ্যে অনেক বিভেদ ছিল। সেসব বিভেদ ভুলে এ ঐক্য হয়েছে। এ ঐক্যকে কোনভাবেই নষ্ট করা যাবে না। তিনি বলেন, সরকার ও বিরোধী দলসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীসহ সবার ব্যর্থতার কথা আমরা বলেছি। কেউ সাংবাদিক সমাজের আন্দোলনে হামলা করেনি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে চাকরির ভয় দেখিয়ে সাংবাদিক সমাজের ওপর মাহফুজুর রহমান তার প্রতিষ্ঠানের সাংবাদিকদের লেলিয়ে দিয়েছেন। ওই হামলার পর আরও বেশি সাংবাদিক আজ রাজপথে নেমেছেন। অতীতেও বিভিন্ন সিন্ডিকেট ও দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে সাংবাদিক সমাজ ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল। মাহফুজুর রহমানের বিরুদ্ধে সাংবাদিক সমাজ আজ আরও বেশি ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। তিনি বলেন, সাংবাদিক সমাজের আন্দোলন কারও ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য নয়। সাংবাদিক নির্যাতন ও হত্যার বিচার, গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠাসহ একটি মুক্ত স্বাধীন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার জন্য এ আন্দোলন শুরু হয়েছে। মাহফুজের নির্দেশে যারা রোববার হামলা করেছে তারা মূলত সাংবাদিক সমাজের ঐক্যের ওপর আঘাত হেনেছে। মালিক পক্ষের নির্দেশে সাংবাদিকতা চলবে, নাকি নীতিমালা অনুযায়ী সাংবাদিকতা চলবে সে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এটিএন বাংলার সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে- মালিকের স্বেচ্ছাচারিতার পক্ষে থাকবেন, নাকি সাগর-রুনীর খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে সাংবাদিক সমাজের পক্ষে থাকবেন। সাংবাদিক সমাজের পক্ষে থাকলে সাংবাদিক সমাজও আপনাদের পাশে দাঁড়াবে। কিন্তু মাহফুজের নির্দেশে সাংবাদিক সমাজের ঐক্যের বিরুদ্ধে কাজ করলে সাংবাদিক সমাজ আপনাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে।

তিনি বলেন, এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজে টকশো হওয়ার কথা সাংবাদিক সমাজের পক্ষে। অথচ সেগুলো হচ্ছে সাংবাদিক সমাজের আন্দোলনের বিরুদ্ধে। তথাকথিত শিল্পীদের দিয়ে সাংবাদিক সমাজের বিরুদ্ধে বলানো হচ্ছে। তিনি বলেন, সাংবাদিকদের ঐক্য নষ্ট করার শক্তি মাহফুজুর রহমানের নেই। ইকবাল সোবহান চৌধুরী আরও বলেন, সাংবাদিক সমাজের চ্যালেঞ্জের মুখে তথাকথিত শিল্পী সমাজ মাহফুজের পক্ষে মানববন্ধন কর্মসূচি প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়েছে। তিনি বলেন, মাহফুজুর রহমানের সম্পদের উৎস ও তার চারিত্রিক বিষয় নিয়ে সাংবাদিক সমাজ কখনও কোন কথা বলেনি। তিনি নিজেই লন্ডনে সাগর-রুনীসহ সাংবাদিক নেতাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়েছেন।

বিএফইউজে’র সভাপতি রুহুল আমিন গাজী

এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে বিএফইউজে’র সভাপতি রুহুল আমিন গাজী বলেন, তিনি ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছেন। রোববার সাংবাদিক সমাজের আন্দোলনে মাহফুজের গুণ্ডা বাহিনী কিভাবে হামলা করেছে সেটা সবাই দেখেছেন। পরে আবার সংবাদ সম্মেলন করে জ.ই. মামুন বলেছেন, তাদের ওপর হামলা হয়েছে। দুনিয়ার সব হলুদ সাংবাদিকতাকে ম্লান করে দিয়েছে এটিএন বাংলার হলুদ সাংবাদিকতা। তিনি বলেন, সারাদেশের সাংবাদিক সমাজ বড়, নাকি মাহফুজুর রহমান বড় সেটা দেখা যাবে। চ্যানেলকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, সাংবাদিকদের মধ্যে বিভক্তি আছে বলে যে সংবাদ প্রচার করেছেন সেটা কোথায় পেলেন? এত পিরিত কিসের? তিনি বলেন, তদন্ত সংস্থাগুলো প্রথমে বলে মোটিভ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে। পরে আদালতে গিয়ে বলে তারা ব্যর্থ। মাহফুজুর রহমানের বিষয়ে শিগগির সিদ্ধান্ত নিতে সরকারের প্রতি আহবান জানান তিনি।

বিএফইউজে’র মহাসচিব শওকত মাহমুদ

বিএফইউজে’র মহাসচিব শওকত মাহমুদ বলেছেন, দুর্বৃত্ত রাজনৈতিক শক্তি সাংবাদিকদের ওপর হায়েনার মতো ঝাঁপিয়ে পড়ছে। বিশেষ মহল সাংবাদিকদের ঐক্য নষ্ট করার চেষ্টা করছে। তবে সাংবাদিকদের বর্তমান ঐক্য ইস্পাত কঠিন ঐক্য। এ ঐক্য কোনভাবেই নষ্ট করা যাবে না। সাগর-রুনী হত্যাকাণ্ড একটি স্ফুলিঙ্গ। সেই স্ফুলিঙ্গ থেকেই ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, কোন মালিক পক্ষের রক্ত চক্ষুকে আমরা ভয় করি না। অষ্টম ওয়েজবোর্ড নিয়েও কিছু কুচক্রী ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করেছে। তাদের সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। মাহফুজুর রহমানকে গণমাধ্যমের শত্রু হিসেবে আখ্যা দিয়ে তিনি তার গ্রেফতার ও বিচার দাবি করেন। শওকত মাহমুদ বলেন, সাগর-রুনীর রক্তের সঙ্গে কোন বেঈমানী চলবে না। তিনি বলেন, নারী সাংবাদিকদের স্বামী কখন ঘরে ফেরেন, সেসব খবর যেসব চ্যানেলের মালিক রাখেন তাদের ব্যাপারে আমরা উদ্বিগ্ন। তাদের চিহ্নিত করতে হবে। এসব চ্যানেল মালিকের হাতে গণমাধ্যম নিরাপদ কিনা বিবেচনা করতে হবে। কামাল মজুমদার এমপিও একটি চ্যানেলের মালিক। তিনি এক নারী সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করেছেন। তিনি বলেন, যারা সাংবাদিকদের ঐক্য নষ্ট করার চেষ্টা করবেন তারা ধুলার মতো উড়ে যাবেন।

জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ

জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ বলেন, সাগর-রুনীর মতো যাতে আর কোন সাংবাদিক খুন না হন, সাংবাদিকরা যাতে নিরাপদে দায়িত্ব পালন করতে পারেন এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতার পথ সুগম হয় সেজন্যই এ ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন। মাহফুজুর রহমানকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, আপনার কথায় মিডিয়া চলবে না। দেশের মানুষ যেভাবে চায় সেভাবেই মিডিয়া চলবে। কামাল উদ্দিন সবুজ তাকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন।

বিএফইউজের মহাসচিব আবদুল জলিল ভুঁইয়া

বিএফইউজের মহাসচিব আবদুল জলিল ভুঁইয়া বলেন, সাংবাদিক সমাজের শত্রু মাহফুজুর রহমানসহ সাগর-রুনীর খুনিদের গ্রেফতার করতে হবে। রোববার যারা সাংবাদিক সমাজের মানববন্ধনে হামলা করেছে তারা সাংবাদিক সমাজের কলঙ্ক। তাদের চিহ্নিত করে শাস্তি দিতে হবে। আন্দোলনে ফাটল ধরাতেই এ হামলা চালানো হয়েছে।

ডিইউজে সভাপতি আবদুস শহিদ

ডিইউজে সভাপতি আবদুস শহিদ বলেন, গত পাঁচ মাসের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু মাহফুজুর রহমানের নির্দেশে তার প্রতিষ্ঠানের ৩০-৪০ জন সংবাদকর্মী পরিকল্পিতভাবে রোববারের মানববন্ধনে হামলা চালিয়েছে। মাহফুজ ভুল পথে হাঁটছেন উল্লেখ করে তিনি তাদের বিচার দাবি করে বলেন, একজন সাংবাদিক নেতাকে কিভাবে মারতে মারতে প্রেস ক্লাবের ভেতরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে সেটা সবাই দেখেছে। এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজের বিকৃত সংবাদ পরিবেশনারও তিনি তীব্র সমালোচনা করেন।

ডিইউজে সভাপতি ওমর ফারুক

ডিইউজে সভাপতি ওমর ফারুক বলেন, অনেকের বিরুদ্ধেই আমরা কথা বলেছি। কেউ সাংবাদিকদের কর্মসূচিতে হামলার সাহস পায়নি। কিন্তু মাহফুজের নির্দেশে রোববার সাংবাদিক সমাজের মানববন্ধনে হামলা হয়েছে। এ হামলা আন্দোলনকে ব্যাহত করার অপচেষ্টা উল্লেখ করে তিনি বলেন, টাকার গরম দেখাবেন না। কিলারদের রক্ষার চেষ্টা না করে তাদের ধরিয়ে দিন। তিনি মাহফুজুর রহমানকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে বলেন, এ ধরনের খুনিদের পক্ষে কেউ অবস্থান নেবেন না।

ডিআরইউ সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা

ডিআরইউ সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা বলেন, সাংবাদিকদের আন্দোলনের পিঠে ছুরিকাঘাতের চেষ্টা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, কোন রক্তচক্ষুকে ভয় পায় না সাংবাদিকরা। কোন হুমকি দিয়ে সাংবাদিকদের আন্দোলনকে কাবু করা যাবে না। একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে সাংবাদিক সমাজ জিম্মি হতে পারে না। কোন সাংবাদিকের কারণেও ঐক্য নষ্ট হতে দেয়া যাবে না।

ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক বাকের হোসাইন

ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক বাকের হোসাইন এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানের বিচার দাবি করেন। কোন ষড়যন্ত্রে পা না দিতেও সাংবাদিক সমাজের প্রতি আহবান জানান তিনি। এছাড়াও সমাবেশে বক্তব্য দেন ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক শাবান মাহমুদ ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু। সাংবাদিক নেতারা বলেন, যারা সাংবাদিক সমাজের এক্যবদ্ধ আন্দোলনে ফাটল ধরাতে চায় তাদের প্রতিরোধ করতে হবে। মানববন্ধনে শীর্ষস্থানীয় জাতীয় সংবাদপত্র ও রেডিও-টেলিভিশনের সিনিয়র সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

কিশোরগঞ্জ ও সাভারে এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজের সম্প্রচার বন্ধ

ঢাকায় সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও সাগর-রুনী সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্যের প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে সাংবাদিকরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচি পালন করেছে। এদিকে সাংবাদিকদের দাবির মুখে জেলায় এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজের সম্প্রচার একদিনের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে ক্যাবল অপারেটর ব্যবসায়ীরা। সোমবার দুপুর ১২টায় কিশোরগঞ্জ প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে সাংবাদিকরা এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে। কিশোরগঞ্জের সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে কর্মসূচিতে প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইনে কর্মরত সাংবাদিকরা অংশগ্রহণ করেন। কর্মসূচি শেষে প্রতিবাদ সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কিশোরগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সহ-সভাপতি একে নাছিম খান, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক মোল্লা দুলু এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাকাউদ্দিন আহমেদ রাজন।

সমাবেশে বক্তারা ঢাকায় কর্মসূচি চলাকালে সাংবাদিকদের ওপর এটিএনের সাংবাদিকদের সন্ত্রাসী হামলা চালানোর ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান এবং এর বিচার দাবি করেন। একই সঙ্গে সাগর ও রুনী সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্যের অভিযোগে এটিএনের চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানকে গ্রেফতারের দাবি জানানো হয়। বক্তারা সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও সাগর-রুনী সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্যের প্রতিবাদে এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজের সম্প্রচার বন্ধের দাবি জানান। এর পরপরই জেলায় এ দুটি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ করে দেয় ক্যাবল অপারেটর সংগঠন কিশোরগঞ্জ ক্যাবল নেটওয়ার্ক।

সাংবাদিক নেতাদের দাবির প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করে বেসরকারি স্যাটলাইট চ্যানেল এটিএন বাংলা ও এটিন নিউজ সম্প্রচার সোমবার বিকালে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানকে অবাঞ্ছিত ঘোষণার পর স্থানীয়ভাবে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়াও সাংবাদিকদের মানববন্ধনে হামলার জন্য দায়ী ১০ সাংবাদিকদের বিচার ও সাগর-রুনী হত্যা মামলায় মাহফুজুর রহমানকে গ্রেফতার না করা পর্যন্ত এই সম্প্রচার বন্ধ রাখা হবে বলে স্যাটলাইট চ্যানেল কর্তৃপক্ষ জানান।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish