In Gazipur Al-Baraka Hospital, the patient's body was burnt due to wrong treatment!

The Dhaka Times Desk The authorities have been giving medical treatment in the name of medical treatment at Al-Baraka Hospital on Jainabazar College Road in Telihati Union of Sreepur Upazila of Gazipur. There, the lives of simple patients are endangered today due to wrong treatment.

Many patients have been given sub-treatments in the name of treatment, putting their lives at risk. Al-Baraka Hospital on Jainabazar College Road of Telihati Union of Sripur Upazila of Gazipur has already been sealed based on the complaints of numerous patients. However, this does not reduce the unlimited suffering of patients.

A patient of Al-Baraka Hospital is Ahmed Sumon. Suman is a student of Ampara class of Qaumi Madrasa. Suman's parents took him to the nearby Al-Baraka Hospital on February 6 afternoon when he developed viral fever. Hospital doctor Abdus Salam gave medicine to Suman without any examination. At this time, hospital nurse Hosne Ara, under the management of Abdus Salam, pushed an injection into Suman's body. Later, Dr. Abdus Salam asked Suman to take him home.

সুমনের মা মিনারা খাতুন বলেন, “আমরা সুমনকে বাসায় নিয়ে আসি, তবে রাতেই সুমনের জ্বর আরও বেড়ে যায়। এতে করে আমরা আবার সুমনকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার আবদুস সালাম সুমনের শরীরে আরেকটি ইনজেকশন পুশ করেন এবং বলেন বাসায় নিয়ে যেতে। বাসায় ফিরেও সুমনের জ্বর কমেনা বরং জ্বর আরও বেড়ে যায়। এক সময় সুমনের সারা শরীরে কালো দাগ দেখা যায়। ফোস্কা ফুটতে থাকে সুমনের শরীরে। আমরা সুমনকে নিয়ে ডাক্তার আবদুস সালামের কাছে গেলে ডাক্তার আমাদের হাসপাতাল থেকে চলে যেতে বলেন।”

Later, when his relatives came to Dhaka Medical College Hospital with the child Sumon, the doctors told Sumon's father, Tajuddin Ahmed, that Sumon was a victim of maltreatment. Suman's body got burnt due to wrong treatment and wrong medicine. Suman's hands and chest were burnt. Suman's wrists are already burnt. And the skin is scorched and now the flesh of the hand is falling off. Suman is writhing in pain.

সুমনের মা মিনারা খাতুন আল্লাহর কাছে আকুতি করে বার বার বলছেন, “সোনা মানিকটার যন্ত্রণা আর সইতে পারছি না। আল্লাহ আমারে নিয়া যাও, আমার নিষ্পাপ সোনামণিরে বাঁচাইয়া রাহো।”

After learning about the incident, Sreepur Upazila Nirbahi Officer and Magistrate Aziz Haider Bhuiyan visited the child's house. And give cash help for the treatment of the child. Later, when Aziz Haider went to Al-Baraka Hospital, he found no one there. Everyone in the hospital fled after realizing the incident. Magistrate Aziz Haider Bhuiyan locked down Al-Baraka Hospital.

Magistrate Aziz Hayda found lying on the ground with no medical facilities at Al-Baraka Hospital. None of the nurses and doctors were trained there. Even patients were operated on near the kitchen.

এদিকে গাজীপুরের সিভিল সার্জন ডা. মো. শাহ আলম শরীফির কাছে হাসপাতালটি এমন অবস্থায় কিভাবে লাইসেন্স পেয়েছে যা জানতে চাইলে তিনি বলেন,”আমাদের কাছে এই হাসপাতালের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ ছিলোনা। তবে এটি কি ভাবে এমন অবস্থা নিয়ে লাইসেন্স পেয়েছে তার বিষয়ে দেখা হবে।”