The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

Missing-murder issue: This time the government party panic!

The Dhaka Times Desk গুম-খুন নিয়ে শুধু যে বিরোধী দলের মধ্যে আতঙ্ক তা নয়। এবার ক্ষমতাসীন সরকারি দলের মধ্যেও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে গত কয়েকদিনের ঘটনায় সেটিই বোঝা যাচ্ছে।

Murder Context
File photo

অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, আগে অভিযোগ ছিল বিএনপি কিংবা অন্য দলের লোকদের গুম-খুন করা হয়। কিন্তু এখন এই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটেছে। এখন আওয়ামী লীগই আওয়ামী লীগের টার্গেট! অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে- বিএনপি, জামায়াত কিংবা অন্য কোনও সরকার বিরোধী রাজনৈতিক দল নয়, এখন আওয়ামী লীগের শত্রু আওয়ামী লীগই।

আধিপত্য বিস্তার, ক্ষমতার লড়াই, ভাগবাটোয়ারা, টেন্ডার এবং চাঁদাবাজিসহ অন্তর্কোন্দলে নিজেদের রক্তেই রঞ্জিত হচ্ছে দেশের ক্ষমতাসীন এই ‍বৃহৎ দলটি। এমন একটা পরিস্থিতি বিরাজ করছে যে, নেতাকর্মীদের মধ্যে গুম, খুন, সংঘাত, সংঘর্ষ এবং রক্তপাত ক্রমেই বেড়ে চলেছে। এ অবস্থা থেকে কোনোভাবেই বেরিয়ে আসতে পারছে না দেশের প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী এ দলটি। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে দলের প্রবীণ নেতারা বেশ চেষ্টা চালাচ্ছেন এমন পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য। কিন্তু ক্ষমতার দাপট দেখাতে নেতা-কর্মীরা এতই ব্যস্ত যে সর্বোচ্চ নেতা বা নেত্রীর নির্দেশনাকে তারা আমলেই আনছেন না।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, এই পরিস্থিতি যদি নিয়ন্ত্রণ করা না যায় তাহলে সরকারের পক্ষেও সেটি সুখকর হবে না। কারণ বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৯ দল এমনিতেই সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছে। আর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সেই সুযোগ করে দিচ্ছেন। এ পরিস্থিতিতে চরম উৎকণ্ঠা এবং এক কথায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন দলটির সর্বস্তরের নেতাকর্মীরাও। এক ধরনের চাপা ক্ষোভ ও অস্থিরতা বিরাজ করছে দলের কেন্দ্র থেকে তৃণমূল নেতৃত্ব পর্যন্ত। বিশেষ করে ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের ঘটনা, ২১ মে ফেনীর লক্ষ্মীপুরের ফুলগাজীর উপজেলা চেয়ারম্যানকে নির্মমভাবে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনা এবং এর পরে পাবনায় ৩ জনকে হত্যার ঘটনায় আওয়ামী লীগের অনেক তৃণমূলের নেতারাই এখন শঙ্কিত। নিজেদের ভেতর হানাহানির সুযোগে তৃতীয় পক্ষ এটিকে কাজে লাগাচ্ছে অনেক ক্ষেত্রে। আজকাল পত্র-পত্রিকা খুললেই চোখে পড়ে আওয়ামী লীগের নেতা খুন।

দেশজুড়ে গুম-খুনের ঘটনার সঙ্গে যে বা যারাই দায়ি থাকুক না কেনো তাদের ‍খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনাটা এখন জরুরি বিষয়। নারায়ণগঞ্জের ঘটনায় যেমন সরকারি দলের মন্ত্রীর জামাতা জড়িত থাকলেও তাকেও গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। ঠিক এমনিভাবে আরও যারা ওই ঘটনার সঙ্গে জড়িত রয়েছেন তাদেরও বিচারের মুখোমুখি করা দরকার। নূর হোসেনকে শীঘ্রই গ্রেফতার করাও জরুরি বিষয়। কারণ তার পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টির সঙ্গে সরকারি দলের সংযুক্তের অভিযোগ উঠেছে। তাই সরকারের কর্তব্য তাকে গ্রেফতার করে সে অভিযোগ খণ্ডন করা। অপরদিকে ফুলগাজীর উপজেলা চেয়ারম্যানকে এভাবে নির্মমভাবে হত্যার পিছনে আরও যারা জড়িত তাদেরও খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা সরকারের গুরু দায়িত্ব।

কঠোর হচ্ছে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করাসহ এসব কাজগুলো করার মাধ্যমে সরকারের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানো একান্ত প্রয়োজন। বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকারের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে যে প্রশ্ন উঠেছে তাতে সরকারকে আগামী দিনগুলোতে এগিয়ে যেতে সেসব বাঁধা অতিক্রম করতে হলে সব বিষয়ে স্বচ্ছতা আনতে হবে। কারণ ৫ জানুয়ারির নির্বাচন নিয়ে এমনিতেই দেশে-বিদেশে নানা সমালোচনা রয়েছে। তারপর র‌্যাবসহ অন্যান্য ইস্যুও আন্তর্জাতিক মহলে ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে। এমন একটা পরিস্থিতিতে সরকারকে আরও কঠোর হতে হবে। দলীয় নেতা-কর্মী থেকে শুরু করে সকলকে এমন কঠিন ও কঠোর ম্যাসেজ দলীয় প্রধানের পক্ষ থেকে পৌঁছাতে হবে যাতে এ ধরনের কর্মকাণ্ড আর না ঘটে সেদিকে সকলকে খেয়াল রাখতে হবে।

তবে সব কিছু নির্ভর করছে দেশের সার্বিক পরিস্থিতির ওপর। সব কিছু ঠিক রাখতে সরকারকে কঠোর হতে হবে। আইনশৃংখলা পরিস্থিতি আগে নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। নইলে এক সময় রাজনৈতিক দলই শুধু নয়- জনগণও রাস্তার নামতে বাধ্য হবে। আর তখন করার কিছুই থাকবে না।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish