The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

The story of a strange restaurant with a lot of food!

The Dhaka Times Desk কালে কালে আমাদের আর না কতকিছুই দেখতে হবে! এবার এমন এক কাহিনী শোনা গেলো যা শুনে যে কেও বিস্মিত হবেন। এঁটো খাবারের এক অদ্ভুত রেস্তোরাঁর গল্প রয়েছেন আজকের এই প্রতিবেদনে।

Real junk food project

খাবরের অপচয় হওয়ার কাহিনী পৃথিবীতে কম নয়। আবার পৃথিবীতে না খেয়ে থাকা ক্ষুধার্থ মানুষের সংখ্যাও নেহায়েত কম নয়। কিন্তু তারপরও সেই না খেয়ে থাকা মানুষের কথা আমরা ক’জনাই বা রাখি? ক্ষুধার যন্ত্রণা নিয়ে ঘুমাতে যাওয়া এসব মানুষের কথা চিন্তা করেই এক ব্যতিক্রমি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

Real junk food project-2

পৃথিবীতে এমন অসংখ্য মানুষ রয়েছেন যারা প্রতি বেলায় যত বাড়তি খাবার ফেলে দেন, তা দিয়ে অনাহারীদের একটা বড় অংশ ক্ষুধা নিবারণ করতে পারেন। এই ধরণের অমানবিক অপচয়ের অভিনব প্রতিবাদে এক মহান উদ্যোগ নিয়েছে যুক্তরাজ্যের একটি রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষ।

Real junk food project-3

এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লিডস শহরে গড়ে ওঠা রেস্তোরাঁটির নাম ‘দ্য রিয়াল জাঙ্ক ফুড প্রজেক্ট’। শহরের অন্যান্য রেস্তোরাঁগুলোতে খদ্দেররা যে বাড়তি খাবার ফেলে রাখে বা এঁটো টেবিলে ফেলে রেখে যান, সেসব এঁটো খাবার দান করা হয় এই রেস্তোরাঁকে! এছাড়াও বিভিন্ন নামি-দামী সুপার শপ আগে যেসব বাড়তি শাক-সবজি, ফলমূল, মাছ-মাংস ফেলে দিতো, তারাও সেসব এখন পাঠিয়ে দেয় এই ‘দ্য রিয়াল জাঙ্ক ফুড প্রজেক্ট’ রেস্তোরাঁয়। এসব খাবার ও বাড়তি শাক-সবজি, ফলমূল, মাছ-মাংস দিয়েই তৈরি হয় এখানকার খাবার।

Real junk food project-4

সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, সপ্তাহে ৫ দিন সকালের নাশতা এবং রাতের খাবার তৈরি করা হয়ে থাকে এই রেস্তোরাঁয়। নির্দিষ্ট কোনো মেন্যু নয় বরং বৈচিত্র আনতে প্রতিদিনই ভিন্ন ভিন্ন খাবার তৈরি করা হয়।

food waste composting

সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, প্রতিদিনই সবজি এবং মাংসের কোনো না কোনো আইটেম থাকে এই রেস্তোরাঁয়। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, এই রেস্তোরাঁর খদ্দেররা খাওয়া শেষে নিজেদের সামর্থ্যমতোই বিল দিতে পারেন। এখানে খাবার খাওয়ার জন্য ধরাবাধা কোনো বিল চাপিয়ে দেওয়ার নিয়ম নেই। মালিক পক্ষ খদ্দেরদের সামর্থ অনুযায়ী বিল নিয়ে থাকেন।

শেফ এডাম স্মিথ গত ডিসেম্বরে এই রেস্তোরাঁটি চালু করেন। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেছেন যে, এ বছরের মধ্যে তারা কমপক্ষে এক টন খাবার অপচয়ের হাত হতে বাঁচাতে পারবেন। এতে যারা না খেয়ে দিন অতিবাহিত করতো, তারা ক্ষুধার্থ থাকবে না। তথ্যসূত্র: ডেইলি মেইল।

You may also like this
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish