The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

A mysterious sea where no one returns!

The Dhaka Times Desk পৃথিবীতে এমন অনেক রহস্যময় স্থান রয়েছে যা মানুষকে আন্দোলিত ও শিহরিতো করে। এমন এক সমুদ্রের গল্প রয়েছে। এটি এমন এক রহস্যময় সমুদ্র যেখানে গেলে আর কেও ফেরে না!

when-a-mysterious-sea

আমরা বিভিন্ন সময় দেখেছি পৃথিবীর এমন কিছু স্থান রয়েছে যেখানে গেলে মানুষ আর কখনও ফিরে আসে না। বাস্তবেও এমন একটি স্থান রয়েছে যেখানে মানুষ বা কোনো প্রাণী গিয়ে আর কোনোদিন ফিরে আসতে পারেনি!

বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন মেক্সিকো উপসাগরের তলদেশে এমন একটি স্থান। যেখান গিয়ে আজ পর্যন্ত কোনো ব্যক্তি প্রাণ নিয়ে ফিরে আসতে পারেনি। বিজ্ঞানীরা এই স্থানটির নাম দিয়েছেন ‘জাকুজ্জি অব ডিসেপেয়ার’।

জাকুজ্জি অব ডিসেপেয়ারের পানি বেশ গরম ও বিষাক্ত। মানুষ অথবা কোনো প্রাণি যদি এই স্থান দিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে সঙ্গে সঙ্গে তার মৃত্যু ঘটে। এই স্থানটি নিয়ে রয়েছে নানা রহস্য। বিজ্ঞানীরা এর কূল কিনারা খুঁজে বের করেছেন। তবে কোনো ভৌতিক কিংবা অলৌকিক কারণ নয়। বিষাক্ত কিছু পদার্থের কারণেই সেখানে গেলে জীবের মৃত্যু ঘটে থাকে।

when-a-mysterious-sea-2

দুই বছর আগে ২০১৪ সালে রিমোট কন্ট্রোল রোবটের মাধ্যমে একটি সামুদ্রিক কোরাল দিয়ে পরীক্ষা চালানো হয়। এই পরীক্ষাটি চালান টেমপল কলেজের জীববিজ্ঞানের অধ্যাপক এরিক করডেস। তখন তিনি এই রহস্যজনক লেকটির সন্ধান পেয়েছিলেন। পরের বছরের কথা। ২০১৫ সালে এটি ভালো করে দেখার জন্য তিনি আরও ৩ জনকে সঙ্গে নিয়ে সেখানে যান।

তিনি সেখানে গিয়ে যা দেখেন তার বর্ণনা দিয়ে বলেন, ‘আপনি যখন সমুদ্রের নিচে যাবেন তখন দেখবেন একটি হ্রদ কিংবা নদী বয়ে যাচ্ছে। মনে হবে আপনি এই গ্রহে নয়, যেনো অন্য কোথাও রয়েছেন। আমরা একটি গিরিখাতের মতো স্থান হতে এটি দেখছিলাম। আমরা দেখলাম বাধের মতো লবণেরস্তরযুক্ত একটি দেওয়াল। এটিকে বেগুনি, সাদা এবং কালো রঙের অসাধারণ একটি জলাশয় মনে হচ্ছিল আমাদের কাছে।’

ওশানোগ্রাফি নামে একটি জার্নালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই হ্রদটি সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে ৩ হাজার ৩০০ ফুট নিচে। ১০০ ফুট জুড়ে অবস্থিত এই হ্রদটি মাত্র ১২ ফুট গভীর। এই লেকটির উষ্ণতা ৬৫ ডিগ্রী ফারেনহাইট। তবে এর আশেপাশের পানির উষ্ণতা বেশ কম ৩৯ ডিগ্রী ফারেনহাইট। এর তলদেশে দেখা যায়, কাঁকড়া মরে পড়ে রয়েরেছ। তবে গরমে নয় বরং অতিরিক্ত লবণাক্ততার জন্য এদের মৃত্যু হয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন।

জীববিজ্ঞানের অধ্যাপক এরিক করডেস জানিয়েছেন, সেখানকার পানি উপসাগরের পানির তুলনায় ৪/৫ গুণ বেশি লবণাক্ত দেখা গেছে। এই স্থানটিতে কয়েকটি মিশ্র উপাদান রয়েছে যেমন- লবণাক্ত উপাদান, হাইড্রোজেন সালফাইড, তৈলাক্ত ভূগর্ভস্ত আকরিক ও উপসাগরের তলানি ইত্যাদি। এসব উপাদান একসঙ্গে মিশে একটি বিষাক্ত উপাদানে পরিণত হয়েছে। আবার এর নিচ থেকেও মিথেন গ্যাসের নিঃসরণ হয়। যে কারণে এখানে অক্সিজেনের অভাব থাকে। তাই বিষক্রিয়ার কারণে কাঁকড়াসহ যে কোনো প্রাণী সেখানে গেলেই তার মৃত্যু ঘটে অবলীলায়।

You may also like this
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish