The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

Earth-like planet discovered by Kepler-186F

The Dhaka Times Desk মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসা ২০০৯ সালের ৭ মার্চ মহাকাশে কেপলার নামক স্পেস টেলিস্কোপ পাঠিয়েছিলো। তখন থেকে এটি পৃথিবী সদৃশ গ্রহ খুঁজছে। সম্প্রতি কেপলার খুঁজে পেয়েছে একটি গ্রহ যার সাথে এখন পর্যন্ত আবিষ্কার হওয়া গ্রহগুলোর মধ্যে পৃথিবীর সাথে সবচেয়ে বেশি মিল রয়েছে।


article-2607079-1D2AB42100000578-329_636x382

চারটি প্রতিক্রিয়াশীল চাকা সমৃদ্ধ কেপলারকে পৃথিবী সদৃশ গ্রহ খুঁজতেই মহাকাশে পাঠানো হয়েছিলো। কিন্তু ২০১২ সালে এতে মারাত্মক ত্রুটি দেখা দেয়। নাসা এটিকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রক্রিয়া গ্রহণ করে। কিন্তু কোনভাবেই এটি পুরোপুরি ঠিক হচ্ছিল না। এমতাবস্থায় নাসা পুনরায় মিশন শুরু করবে কিনা তাও ভাবতে শুরু করেছিলো। কিন্তু তারা ৬০০ মিলিয়ন ডলারের কেপলারকে ঠিক করার জন্য নাছোড়বান্দার মত লেগে থাকল। যার ফলশ্রুতিতে এটি আবার পূর্বের মত কাজ শুরু করে।

kepler20120405-full

এ পর্যন্ত কেপলার নতুন তিনটি গ্রহ আবিষ্কার করে যেগুলোতে পানি রয়েছে। গ্রহগুলো হল, কেপলার-৬২এফ; কেপলার-৬২ই এবং কেপলার-৬৯সি। কেপ্লার-৬২ হচ্ছে পাঁচটি গ্রহের একটি সিস্টেম যার অংশ কেপলার-৬২এফ ও কেপলার-৬২ই। আর কেপলার-৬৯ সিস্টেমের অংশ হচ্ছে কেপলার-৬৯সি। কিন্তু সম্প্রতি কেপলার-১৮৬এফ নামে এমন একটি গ্রহ আবিষ্কার করে যা পৃথিবীর সাথে সবচেয়ে বেশি সদৃশ।

9507849_600x338

পৃথিবীর সাথে গ্রহটির কিছু মূল বিষয়ে সাদৃশ্য রয়েছে। কেপলার-১৮৬এফ এর আকার প্রায় পৃথিবীর মত। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, নিজস্ব সৌরজগতে গ্রহটি পৃথিবীর মতই সুবিধাজনক দূরত্বে রয়েছে। যার ফলে পানি তরল অবস্থায় রয়েছে এবং গ্রহটি বাসযোগ্য।

এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া পৃথিবী সদৃশ গ্রহগুলো হয় খুব গরম নতুবা অনেক বড়। কিন্তু কেপলার-১৮৬এফ পৃথিবী অপেক্ষা মাত্র ১০ শতাংশ বড়। এটি সূর্যের চারপাশে ঘুরে আসতে সময় নেয় ১৩০ দিন। এই সময় ব্যবধান এর বাসযোগ্যতাকে নির্দেশ করে।

NASA_20130215071555_640_480

নাসা আরো জানিয়েছে, পৃথিবী তার তারকা থেকে যে শক্তি নেয় তার এক তৃতীয়াংশ নেয় কেপলার-১৮৬এফ নিজস্ব তারকা থেকে। আর মধ্যাহ্নে গ্রহটির উজ্জ্বলতা আমাদের পৃথিবীর সূর্যাস্তের এক ঘন্টা পূর্বের উজ্জ্বলতার সমান। দুর্ভাগ্যবশত গ্রহটির ভর এবং পরিমাপ নির্ণয় সম্ভব হয়নি। এতটুকু ধারণা করা গেছে, পৃথিবীর মত কেপলার-১৮৬এফ একটি পাথুরে গ্রহ।

নাসা এমন কোন প্রমাণ পায়নি যার দ্বারা বলা যাবে কেপলার-১৮৬এফ এর আবহাওয়া বসবাসের অনুকূল। আরো গবেষণার পর উক্ত গ্রহ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানা যাবে।

Source: thetechjournal

You may also like this
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish