The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে ৮ দিনব্যাপি আরটিভির বর্ণাঢ্য ঈদ আয়োজন

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে আরটিভি ৭ দিনব্যাপী বিশেষ অনুষ্ঠানসূচি হাতে নিয়েছে। নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলো।

rtv_bd

৮ টি টেলিফিল্ম

ঈদের দিন থেকে ৭ম দিন পর্যনত্ম প্রতিদিন সকাল ১১:৩০ মিনিটে

হৃদয়ে গহীনে

রচনা: বীনা আলম, পরিচালনা: সকাল আহমেদ, অভিনয়ে: সজল, তিশা, শিরিন আলম, লায়লা হাসান

কাহিনী সংড়্গেপঃ নাটকে সজল ও তিশা ভার্সিটিতে পড়ে, একই ডিপার্টমেন্ট-এ। সজল তিশাকে ভালোবাসে, প্রকাশও করে কিন’ তিশা বুঝেও না বোঝার ভান করে। এদিকে সজল তিশার অনেক কাজ তিশার অগোচরে করে ফেলে কিন’ তিশা বুঝতে পারেনা। যেমন তিশার মা অসুস’ হলে তার চিকিৎসা করা, নোট সংগ্রহ করা ইত্যাদি। একদিন সজলের খুব জ্বর হয়। জ্বরের ঘোরে সজল তিশার নাম বলতে থাকে। তিশা পরম মমতায় হাত রাখে।

বিবর্ণ ভালোবাসা রচনা ও পরিচালনা: মোহন খান অভিনয়ে: প্রভা, জয়, শাহেদ

ঈদের বিশেষ নাটক

বিবর্ণ ভালবাসা

রচনা – পরিচালনা:- মোহন খান
দুই বোনের দুই ভাই। এক ভাই তার ছোট বোনকে সমূদ্র দেখাতে নিয়ে এসেছে। বোনটি স্কলারশীপ নিয়ে পড়তে বিদেশ চলে যাবে আর সাতদিন পর। বোনের ইচ্ছে তেই সমূদ্র শহরে আসা। আরেক ভাইয়ের ছোট বোনটি কঠিন অসুখে আক্রানত্ম। চিকিৎসার জন্য তার প্রচুর টাকার প্রযোজন। ছিনতাই ডাকাতির মতো খারাপ কাজ করতেও ভাইটির বাধে না কারন বোনটিকে তার বাঁচাতে হবে। ঘটনাক্রমে বোনদের ভালবাসা এমন দুই ভাই মুখোমুখি হয় সমূদ্র শহরে এবং এই চারটি মানুষের মধ্যে এমন সিরিয়াস সব ঘটনা ঘটতে থাকে যা শুধুই তাদেরকে আসল নিয়তির দিকে টানতে থাকে। একসময় দেখা যায় শুধু মাত্র দু-দিনের পরিচয়ে ওরা আবদ্ধ হয় এমন এক বন্ধনে যা শুধু চিরনত্মন ভালবাসাইতেই সম্ভব।
অভিনয়েঃ প্রভা, শাহেদ শরীফ খান, শাহারিয়ার নাজিম জয়,সাবাবা মোহন, কাজল, রাজন, লূনা, মিজান গাজী প্রমুখ।

দি আর্টিস্ট

রচনা ও পরিচালনা: মাবরম্নর রশিদ বান্নাহ অভিনয়ে: মোশাররফ করিম, ইশিকা

কাহিনী সংড়্গেপঃ মোশারফ করিম একজন বিরাট অভিনেতা। তিনি এত ব্যসত্ম যে বলে থাকেন মাসে ৩০ দিনের মধ্যে ৩২ দিন সিডিউল দিয়ে থাকেন। পরিবার কে সময় দিতে পারেন না। এ নিয়ে পরিবারের সাথে তার প্রায় ঝগড়া লেগে যায়। একদিন মোশারফ ঠিক করেন মেয়ের জন্মদিনে তিনি থাকবেন। কিন’ শুটিং এর ব্যসত্মতার কারনে তিনি শেষ পর্য়নত্ম আসতে পারেন না। একদিন শুটিং স্পস্টে তিনি অসুস’্য হয়ে পড়েন। জানতে পারেন ব্রেন টিউমার হয়েছে। বাঁচবেন এক বছর। এ সময় মোশারফ সিদ্ধানত্ম নেয় তিনি আর অভিনয় করবেন না। পরিবার কে সময় দিবেন । তিনি তাই করেন। পরিবার কে সময় দিতে গিয়ে তিনি উপলব্ধি করেন জীবন অন্য রকম। ঠিক এক বছর পর মোশারফ আবার অসুস’ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুও জন্য প্রস’ত নেন। কিন’ কাহিনীর মোড় নেয় অন্যদিকে এ রকম একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোশারফ করিম। নাটকটিতে আর অভিনয় করেছেন জুঁই করিম, অনিকা প্রমুখ।

তবুও

রচনা: মাসুম রেজা, পরিচালনা: ফয়সাল রাজিব, অভিনয়ে: সাদিয়া ইসলাম মৌ, শাহরিয়ার নাজিম জয়, শাহাদাত হোসেন, শানু।

কাহিনী সংড়্গেপঃ নাটকে দেখা্‌ যায় একসয়ের খুব জনপ্রিয় নায়িকা রম্নপালীর (মৌ) হাতে এখন কোন ছবি নেই। পরিচালকদের কাছে গিয়েও কোন লাভ হয়না। জনপ্রিয়তা না থাকায় সকলেই তাকে ফিরিয়ে দেয়। এই অবস’ায় রম্নপালী হতাশায় ভুগতে থাকে। যেই নায়কে (জয়) সে সুযোগ করে দিয়েছিলো, সে এখন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে জনপ্রিয় নায়ক। রম্নপালী তাঁর সাথে দেখা করে সহায়তা চায়, নতুন ভাবে শুরম্ন করার জন্য সুযোগ চায়। সেই নায়কও তাকে অপমান করে, ফিরিয়ে দেয়। রম্নপালী পুরোপুরি ভেংগে পরে। সাইকিয়াস্ট্রিট (সাহাদাৎ) আসে সে রম্নপালীর একজন ভক্ত রূপে। কোন ছবির নাম না বলতে পারায় রম্নপালী ড়্গেপে যায়। পরবর্তীতে সাইকিয়াস্ট্রিট জানায় সে তার পূর্ব পরিচিত। রম্নপালীর সাথে পরিচয় ও কথাবার্তা চলতে থাকে। পরবর্তীতে সাইকিয়াস্ট্রিট-এর সহায়তায় জনপ্রিয় নায়ক রম্নপালীর মানসিক অবস’া বুঝতে পারে, পরে রম্নপালীর সাথে কথা বলে। রম্নপালীর সাথে কাজও করতে চায়। রম্নপলীর প্রচন্ড অভিমান হয়। কি করবে এখন রম্নপালী? সিনেমাতে আবারও কাজ করবে?

আমি কিছু বলতে চাই রচনা ও পরিচালনা: ইশতিয়াক আহমেদ রম্নমেল অভিনয়ে: চিত্রনায়িকা মৌসুমী, সমাপ্তি ওয়াদুদ

কাহিনী সংড়্গেপঃ বিমান বন্দর ট্রেন স্টেশন। অপেড়্গা ঢাকা থেকে চট্টোগ্রামে ট্রেন আসার অপেড়্গা। এর মধ্যে যাত্রী আসে সাইদুল (সমাপ্তি ওয়াদুদ)। লুকিয়ে দেখতে থাকে স্টেশনে দাড়িয়ে থাকা আরেকটি মেয়ের (মৌসুমী) উপর। সাইদুল দূরত্ব বজায় রেখে পিলারের আড়াল থেকে মেয়েটিকে দেখে। এক সময় মেয়েটির চোখ পরে সাইদুলের উপর। সাইদুল মেয়েটির পাশে এসে দাঁড়ায়। মেয়েটি বলে ‘এখনও লুকিয়ে লুকিয়ে দেখার অভ্যাসটা গেলনা।” সাইদুলের মনে পরে যায় আজ থেকে চার বছর আগের কথা।

ঘরওয়ালী পরওয়ালী

রচনা ও পরিচালনা: শাহরিয়ার নাজিম জয় অভিনয়ে: মিমো, জয়, ইশানা।

মিউজিক ভিডিও

পরিচালনা: সুমন আনোয়ার, অভিনয়ে: সাব্বির, মৌসুমী হামিদ, মিনু

ট্রাম্প কার্ড ২

রচনা: মাহাদী হাসান, পরিচালনা: মিজানুর রহমান আরিয়ান, পরিচালনা: মিজানুর রহমান আরিয়ান অভিনয়ে: মীম, তুহিন (শিরোনামহীন), চলচ্চিত্র অভিনেতা রবি
ঈদের ৬ষ্ঠ দিন রাত ৮:২০ মিনিটে

কাহিনী সংড়্গেপঃ ট্রাম্পকার্ড এক-এর দ্বিতীয় পর্ব। মারিয়াকে নিয়ে এবারের পর্ব। দেখা যাবে মারিয়া ব্রীফকেস নিয়ে তার ডনের কাছে যায়। ডন লিটো মারিয়াকে সবসময় কাজের একটি নির্দিস্ট শতাংশ দেয়ার কথা বলেও দিতোনা। মারিয়া তাই অপেড়্গা করে এই কাজটার। বিফ্রকেস নিয়ে মারিয়া শহর ছেড়ে পালায়। ঢাকায় এসে জিকোর সাথে পরিচয় হয় মারিয়ার। জিকো আর মারিয়া এবং ডন লিটো র মধ্যে শুরম্ন হয় ইদুর বিড়াল খেলা। ঘটনা ক্রমে মরিয়া জিকোর সহায়তায় ডন লিটো মারা যায়। মারিয়ার জিকোর সাথেও প্রতারনা করে। জিকোর গাড়িতে বোমা রেখে দেয় মারিয়া। এরপর মারিয়ার কি হবে? ডনের লোকেরা কি খুঁজে মারিয়াকে? মারিয়া কি মেতে উঠবে নতুন কোন খেলায়?

৭ পর্বের ধারাবাহিক ২টি

আর মাত্র কয়ডা দিন

রচনা: বৃন্দাবন দাস, পরিচালনা: সৈয়দ শাকিল অভিনয়ে: অভিনয়ে: চঞ্চল চৌধুরী, মীর সাব্বির, বিন্দু, শাহনাজ খুশি, রহমান আলী, শিরিন আলম, তারিক স্বপন, মধু।
প্রচার হবে ঈদের দিন থেকে সপ্তম দিন পর্যনত্ম রাত ১১ টা ৫ মিনিটে
Ar matro koyta din
কাহিনী সংড়্গেপঃ উত্তরবঙ্গের প্রত্যনত্ম একটি গ্রামে হঠাৎ করে এক সকালে খবর ছড়িয়ে পরে পৃথিবী ধংস হয়ে যাবে। এই দুনিয়ার মেয়াদ আর মাত্র কয়টা দিন। কোন একটি রেডিও থেকে, কেউ একজন যে খবরটি শুনেছে। এ নিয়ে পুরো গ্রামে তোলপাড়। তার সার কথা হলো-কোন একটি গ্রহ যার নাম স্কাইলাব সেটি ভেঙে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে-এবং সেটি পৃথিবীর উপর ধপাস শব্দ করে আছরে পরার সাথে সাথে আজরাইলের শিঙায় ফুঁ এবং কেয়ামত। স্বাভাবিক ভাবেই সময়ের সাথে সাথে খবরটি এক সময় গুজবে পরিণত হয়-গ্রামময় একটি হুলুস’ুল পরে যায়। আতংকিত হয়ে নানা জনে নানা রকম কর্মে লিপ্ত হয়। কেউ ঘরের সামান্য সঞ্চয় ভেঙে ভালমন্দ খাওয়ার আয়োজন করতে থাকে-কারণ বেঁচেই যখন থাকাবো না সঞ্চয় রেখে কি হবে-বরং আত্মা দুটো দিন ভালমন্দ খেল। কেউ আবার সাড়া জীবন যে দুর্নীতি করেছে তার জন্যে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরে ক্ষমা চাইছে-তওবা পড়ছে। মরে তো যেতেই হবে মরার পরে যদি বেহেসত্ম পাওয়া যায়। দান খয়রাত, দোয়া প্রার্থনা এবাদতের সাথে গ্রাম জুড়ে সবার মাঝে দীর্ঘশ্বাসে একটি কথাই উচ্চারিত হতে থাকে…‘আর মাত্র কয়ডা দিন’। এরই মধ্যে দেখা যায় আবার গ্রামের দুই ভাই আকাশ আর উদাস ভালোবাসে একই মেয়ে রূপাকে। রূপা ভালোবাসে আবার উদাসকে। এদিকে আকাশ উদাসকে বোঝায় বড় ভাইয়ের জন্য রূপাকে সেক্রিফাইস করার জন্য। কি করবে উদাস? আর মাত্র কয়ডা দিন?

স্বপ্নতরী

রচনা: ফারিয়া হোসেন, পরিচালনা: নুজহাত আলভী আহমেদ অভিনয়ে: পূর্ণিমা, সজল, আলিফ, মুনিয়া
প্রচার হবে ঈদের দিন থেকে সপ্তম দিন পর্যনত্ম সন্ধ্যা ৬ টা ৫ মিনিটে

কাহিনী সংড়্গেপঃ নাটকে পূর্নিমার বাসায় সামনের দোকানে সবসময় চা খায় সজল।একদিন পূর্নিমা সিদ্ধানত্ম নেয় সজলের সঙ্গে চা খাবে। চা খেয়ে সজল কে ভড়কে দিবে। সজল পূর্নিমার অচেনা। সজলের সঙ্গে চা খেতে এসে পূর্নিমা নিজেই ভড়কে যায় । কারণ, সজলের মানব্যিাগে পূর্নিমার ছবি আবিস্কার হয়। পূর্নিমা ব্যাপারটি জানতে চাইলে বলে তাকে সে ভালোবাসে। সজল কে ভালো লেগে যায় পূর্নিমার। কিন’ একসময় এসে দ্বিধায় পড়ে সে। কারণ, পূর্নিমা পরিবারের পছন্দেও ও আরেক জনের সাথে এনগেসজমেন্ট। এখন সে কাকে ভালোবাসবে। সহজ সরল সজলকে কে নাকি পারিবারিক পছন্দেওর কঠিন মানুষকে।

এবার ৭ চোর

প্রচার হবে ঈদের দিন থেকে ৫মদিন ও ৭ম দিন ৭ টা ৫০ মিনিটে।

ভোলা চোর

কাহিনী সংড়্গেপঃ রচনা: শাহ মো: নাইমূল করিম, পরিচালনা: সহিদ-উন-নবী, অভিনয়ে: চঞ্চল চৌধুরী, আরফান, তারিক স্বপন, নওশীন।
vola chor
কাহিনী সংড়্গেপঃ ভোলা চোর চঞ্চল। আসল নাম বাসেত হলেও তার ভুলোমন এর কারণে সবাই তাকে ভোলা চোর বলে। কারণ বাসেত এজন চোর। যেমন চুরি করার জন্য কারো বাড়িতে ঢুকলে তার মনে থাকে না কি জন্য এ বাড়িতে এসেছে। কিছুড়্গন পর তার চিনত্মায় আসে আসলে সে চুরি করতে এসেছে। এতে তার আরও দু’জন সহকর্মী বিপদে পড়ে। এভাবে একদিন এক বাক্স টাকা চুরি করে চঞ্চল এর কাছে গচ্ছিত রাখা হয়। কিছুদিন পর তার সহকর্মীরা সেই বাক্স্র চাইলে চঞ্চল মনে করতে পারে না। টাকার বাক্স কোখায় রেখেছে। শুরম্ন হয় নতুন কাহিনী।

বউ চোর

রচনা: জাকির হোসেন উজ্জ্বল, পরিচালনা: শামীম জামান অভিনয়ে: মোশাররফ করিম, মীম ।
Bou Chor
কাহিনী সংড়্গেপঃ গ্রামের একটি বাড়িতে বিয়ের আয়োজন চলছে। মোশাররফ করিম ও শামীম জামান দু’জনই পেশাদার চোর। বিয়েবাড়ি থেকে বউ চুরি করাই তাদের কাজ। অনেকের কাছ থেকে অর্ডার পান বউ চুরি করার জন্য। একদিন ওই বিয়েবাড়ি থেকে তাদের বউ চুরি করার অর্ডার আসে। ভুলবশত যে বউকে চুরি করার কথা ছিল তারা সেটা না করে চুরি করল অন্য একজনের বউ। সে বউটি হল মীম।

রিটায়ার্ড চোর

রচনা: জাকির হোসেন উজ্জ্বল, পরিচালনা: জাহিদ হাসান অভিনয়ে: জাহিদ হাসান, রম্নমানা, আলী রাজ।

মনত্মাজ আগে চুরি করত। কিন’ বিয়ের রাতে স্ত্রীর কাছে প্রতীজ্ঞা করে সে চুরির কাজ থেকে রিটায়ার্ড করে। তারপর শহরে গিয়ে জোগালুর কাজ করে দিন পার করে। কিন’ ও রিটায়ার্ড করার পরও গ্রামে একের পর এক চুরির ঘটনা ঘটতে থাকে। চুরি ছেড়ে দিয়েও নিসত্মার পায়না মনত্মাজ। লোকজন ওকেই সন্দেহ করে।

গ্রামের মেম্বারের শালা বারেকের সাথে একটা দন্দ থাকে মনত্মাজের। বারেকের নজর থাকে মনত্মাজের স্ত্রী জুলেখার দিকে। মনত্মাজকে যে কোন ভাবে ফাঁসিয়ে নিজের সার্থ হাসিল করতে চায় সে। তাই তিন-চার মাস পর মনত্মাজ যেদিন বাড়ি ফিরে সেদিনই তার লোকজন নিয়ে ব্যাপারী বাড়ি চুরি করে মনত্মাজের নাম দেয়। গ্রামে শালিস বসে। কিন’ মনত্মাজকে চোর হিসাবে সাব্যসত্ম করতে পারে না।

স্বামীর অবর্তমানে একা থাকতে কষ্ট হয় জুলেখার। বারেকের কু নজর এড়িয়ে যায়না ওর দৃষ্টি। সবসময় হাতের কাছে একটা দাঁ রাখে সে। শহর থেকে স্বামী এলে ওকে নিয়ে যাবে শুনে তাই খুশি হয়।

বারেক আর ওর লোকজন মিলে পরদিন আরো বড় ধরণের চুরির পস্নান করে। মনত্মাজও প্রকৃত চোর ধরার জন্য মুখোস পড়ে বের হয় যা দেখে ওর স্ত্রী পর্যনত্ম ওকে ভুল বোঝে। কিন’ মনত্মাজ ওর সিদ্ধানেত্ম অটল। সে তার সাগরেদ নজুকে নিয়ে বেড়িয়ে পরে।

রাসত্মায় বারেকের সাগরেদ ওদের মুখোস পড়ে আসতে দেখে বারেক ভেবে কথা বলে। মনত্মাজ আর নজু মিলে ওদের আটকে ফেলে। তারপর জানতে পারে সে রাতে চুরির পরিকল্পনা। গ্রামের মুরব্বীদের সাড়্গী করে ওরা সেই বাড়িতে চলে যায়। হাতেনাতে ধরে ফেলে মেম্বারের শালা বারেককে। মনত্মাজ সত্যিকারের চোর ধরে প্রমান করে সে আসলেই চুরি ছেড়ে দিয়েছে।

সিধেল চোর

রচনা: জাকির হোসেন উজ্জাল, পরিচালনা: শামীম জামান, অভিনয়ে: ফজলুর রহমান বাবু, আখম হাসান, শামীম জামান, জুই, আলভী ।

কাহিনী সংড়্গেপঃ মোকাম, ভেজাল ও আকাল তিন চোর। মোকাম সিনিয়র বাঁকি দু’জন জুনিয়র। চুরির বিভিন্ন মাধ্যমের মধ্যে তার সিদ কাটাকে কৌশল হিসেবে গ্রহন করে। এক সময় তারা চৃরি করার জন্য বের হয় কিন’ু নানাবিধ কারণে তাদের চুরি করা হয়ে ওঠে না। এর মধ্যে বাড়ির মেয়েদেও রাতে মোবাইলে কথা বলা, স্বমী স্ত্রীর ঝগড়া, বাড়ির বৃদ্ধ লোকের কাশির শব্দ সহ নানানবিধ কারণে। এক সময় তাদেও গুুর কাছে আসে। গুরম্ন বলে, চুরি করা শিখলে হবে না। চুরি করারা আগে সে বাড়ি সম্পর্কে খোঁজ খবর নিতে হবে।

কাম চোর

রচনা: হামেদ হামান নোমান, পরিচালনা: মিলন ভট্টাচার্র্য্য অভিনয়ে: মীর সাব্বির, মৌটুসী।

কাহিনী সংড়্গেপঃ নাটকের কাহিনীতে দেখা যাবে, নামের মতই অনেকটা বাদশাহী জীবন জাপন সম্রাট। বয়স তার ২৮ হলেও কোন কাজে সে পারদর্শী নয়। যদিও কথাবার্তায় চাপার জোর এতখানী বেশী যে, যে কাউকে তার কথায় প্রাথমিকভাবে ধরেই নিতে হবে যে, সে অনেক অভিজ্ঞ। বহু প্রতিষ্ঠানে তার চাকরীর অভিজ্ঞতা থাকলেও কর্মড়্গেত্রে অভিজ্ঞতা কম হওয়ার পিছনে, যে গোপন তথ্যটি লুকায়িত তা হল, তিনি অতি বড় মাপের একজন কাম চোর। যে কোন কাজ সে অতি ঝটপটে বুঝে নিলেও কাজটি তত ঝটপটে সে করতে পারে না। তবে কেন কাজটি এখনও হয় নি এর পিছনে মিথ্যে কারন খুব ঝটপটেই যৈক্তিক ভাবে উপস’াপন করতে পারে সে।
প্রতিদিনই অফিসে সে ১ ঘন্টারও বেশী দেরী করে আসে। বস্‌ জিজ্ঞেস করলে ট্রাফিক জ্যাম থেকে শুরম্ন করে একসিডেন্টের বাহানা পর্যনত্ম দেখিয়ে দেয়। দেরী করে আসার জন্য তাকে কয়টা কড়া কথা শুনতে হয়।আর সেটা শোনার জন্য সে নির্লজ্যের মত হাসিমুখে সর্বদা প্রস’তও থাকে। তখন সে মনে মনে বলে “কয়টা কথাইতো কইছে, গায়েতো আর আগুন ধরায় নাই কিংবা টেকা পইসাতো লাগে নাই।” এই নিলর্জ্য সম্রাট প্রতি মাসে প্রায় ৪/ ৫ দিন সাপ্তাহিক বন্ধ ছাড়া অতিরিক্ত আরোও ৫ থেকে ৭ দিন ছুটি কাটায়। আর এই অতিরিক্ত ছুটি কাটানোর জন্য তাকে কিছু অতিরিক্ত মিথ্যে কথারও আশ্রয় নিতে হয়। এ পর্যনত্ম ছুটি নেয়ার জন্য তার এক এক আত্বীয়- স্বজনকে কতবার করে মারতে হয়েছে এর হিসেব সে না রাখলেও, কখন কোন মিথ্যে কথা বলে পার পাওয়া যাবে তার হিসেব সে নোটবুকের সাদা পাতায় কালো অড়্গরে লাল টিক চিহ্নে লিখে রাখে। টেবিলে পেন্ডিং ফাইলের স’প দেখে কাজের চাপের কথা বোঝা গেলেও, মাথায় তিনি কখনও চাপ নিতে প্রস’ত নন। তাই তিনি রিল্যাক্স মুডে ফেইসবুকে চ্যাট করতে থাকেন। আর যদি অফিসের কোন কাজে তাকে বাইরে যেতে বলা হয়, তখন তার পেট ব্যাথা শুরম্ন হয়। আর সেই পেট ব্যাথার কারনে তাকে কখনও কখনও হাসপাতালে ভর্তিও হতে হয়। যদি কখনও অফিস থেকে তাড়াতাড়ি ফিরতে হয়, তবে তাকে মন্ত্রীর সাথে দেখা করার তাগাদা দিতে হয়। মন্ত্রী হলেন তার অতি নিকট আত্মীয়। তাই যখনই দেশে কোন সমস্যা তৈরী হয়, পরামর্শ দেয়ার জন্য তাকেই যেতে হয়। এ পর্যনত্ম সে দেশের অনেক জরম্নরী সমস্যার পরামর্শ দিয়ে দেশ উদ্ধার করেছে বলে, প্রায়ই দাবী করে। যদিও এসবই তার মিথ্যে।
এসব কারনে সে প্রতি নিয়ত চাকরী হারালেও নিজের দোষ কখনই স্বীকার করে না। যত দোষ ঐ কম্পানীর। কম্পানীর অনৈতিক, অমানবীক এবং কম্পানীর কিছু অসৎ ফাঁকিবাজ লোকের মিথ্যাচারের জন্য নাকি তার মত সৎ ও যোগ্য লোকের চাকরীটা ছাড়তে হয়েছে।এই বলে তার মা-বাবা আর প্রেমিকা মিলিকে বোঝায়। মিলির (বয়স- ২২) সাথে গত ৩ বছরের প্রেম। তাদের দুজনের বিয়ের পিড়ি, মিলির বাড়ির সিঁড়ি পর্যনত্ম আসলেও, বারবার চাকুরী হারানোর কারনে মিলির বাবা সেই পিড়িতে বসতে দিচ্ছেন না। আর মিলিও বাবার অমতে পালিয়ে বিয়ে করতে চায় না। তাই ধনীর কন্যাকে বিয়ে করে, সারাজীবন কর্মহীন জীবন যাপন আরাম- আয়েশ করে কাটিয়ে দেয়ার স্বপ্ন কেবল স্বপ্নই রয়ে গেল।
সম্রাটকে এবার অফিসের একটা অত্যনত্ম জরম্নরী একটা কাজের দায়িত্ব দেয়া হয়। যা তার অবহেলার করনে কম্পানীর অনেক বড় লস হয়।ফলে কম্পানীটা বন্ধ হয়ে যায়। অনেক লোক বেকার হয়ে পড়ে। আর এ তথ্যটা কম্পানীর সকলের জানাজানী হলে সবাই তাকে ধরে প্রচন্ড মারধর করে, এবং কম্পানী তার বিরম্নদ্ধে ড়্গতিপুরন মামলা চালায়। ফলে তার জেল হয়। আর এদিকে মিলির বাবা মিলিকে অন্য জায়গায় বিয়ে দেয়ার ব্যাবস’া করে। মিলিকে তাতে রাজি হতে হয়।

টেকনিক্যাল চোর

রচনা: হামেদ হাসান নোমান, পরিচালনা: মিলন ভট্টাচার্র্য্য, অভিনয়ে: আনিসুর রহমান মিলন, বাধন, ডাঃ এজাজ, জয়রাজ ।
প্রচার হবে সপ্তম দিন পর্যনত্ম রাত ৭ টা ৫০ মিনিটে।

ফারম্নক (ডা: এজাজ) পেশাগতভাবে একজন জাদরেল চোর। নেশা ও পেশাগত কারনে চুরি বিদ্যায় সে এতটাই পারদর্শী যে, তার শিষ্যদের প্রতিদিন নতুন নতুন অভিনব পদ্ধতিতে চুরি করার অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ মিলে। তবে তার কনিষ্ঠ শিষ্য নবাবের(জয়রাজ) নির্বুদ্ধিতার কারনে চুরির মত শৈল্পিক কোন ঘটনা জন্ম দেয়ার সময়, কখনও কখনও দুর্ঘটনার কবলেও পড়তে হয় তাদেরকে। এজন্য অবশ্য প্রতিদিনই নবাবকে ফারম্নকের চড় থাপ্পড় খেয়েই যেতে হয়। ফারম্নকের কষিয়ে ঠাটানো চড়ের আঘাতে নবাবের চোখে জল আসলেও হাস্যজ্জোল মুখে নবাব বলে “শৈশবে আম্মায় কইত – ওসত্মাদের মাইরে মঙ্গল লুকাইত রইয়েছে ” । যদিও পরড়্গনে মনে মনে বাহরকে বিড়বিড় করে গালাগাল দেয়। মিরাজ(মিলন) দলের আরেকজন বলিষ্ঠ্য সদেস্য। জন্মের পর সে প্রথম যা শিখে তা হল চুরি। তাই দলে তার মত বুদ্ধিমান চোরের কারনে তারা অভিনব কায়দায় গাড়ি চুরি সহ বাসা বাড়িতে এন্টি করপশনের লোক সেজে সব কিছু চুরি করে। এমনকি ব্যাংকের সামনে শুটিং এর কথা বলে এক লোকের কাছ থেকে অনেক লোকের সামনে থেকে টাকার ব্যাগ নিয়ে চলে যায়। ভার্সিটি পড়-য়া নিশির(বাঁধন) সাথে মিরাজের প্রেম। মিরাজ সম্পর্কে মেয়েটি জানে যে সে একজন ব্যবসায়ী। এক্সপোর্ট ইমপোর্টের ব্যাবসা তার।
এই টেকনিক্যাল চোরদের আবার কিছু নীতিও আছে। যেমন- তারা শুধু মাত্র বিত্তশালী অসৎ লোকদের মালামাল চুরি করবে। যদি কোন কারনে ভুল করে সৎ লোকের সম্পদ চুরি করা হয় তবে ঐ সম্পদের ৪০% সার্ভিসচার্জ রেখে বাকিটা ফেরত দেয়া হবে। টার্গেটকৃত জায়গা হতে শিশুদের কোন জিনিষ চুরি করা যাবে না। নিজেরা চুরিকৃত কোন জিনিষ ব্যবহার করবে না , ইত্যাদি।

গাড়ি চুরির তাদের একটি কৌশল হল- কার রিকোজিশন পদ্ধতি।মিরাজ এবং নবাব ভুয়া ট্রাফিক পুলিশ সেজে নির্জন রাসত্মায় গাড়ি আটকিয়ে রিকোজিশনের পেপার ধরিয়ে গাড়ি নিয়ে যায়।

মিরাজ,নবাব, ফারম্নক এরা ম্যাজিস্ট্রেট ও কাস্টম পরিদর্শক সেজে হাবিব সাহেবের ঘরে ঢোকে। তাদের দেখে বিচলিত হয়ে পড়ে হাবিব সাহেব। ঘুসের টাকায় টাকার কুমির হাবিব সাহেবের কর ফাঁকি আর দুর্নীতির অভিযোগে, ঘরের সকল মালামাল যেমন টিভি, ফ্রিজ, ডিভিডি পেস্নয়ার এমন কি মোবাইল সেট সহ, টাকা পয়সা. স্বর্ন অলংকার সব জব্দ করে নিয়ে চলে যায় এই মোবাইল টিম। মামলায় তার জেল হবে, এই ভেবে যতটা বড় টেনশনে তিনি ছিলেন তার চেয়েও বড় টেনশনে পড়ে যান যখন তিনি জানতে পারেন যে, ঐ মোবাইল টিম টা ছিল সম্পুর্ন ভুয়া।
একটি ব্যাংকের সামনের রাসত্মায় শুধু একটি ক্যামেরা নিয়ে, শুটিং করার প্রস’তি চলে।ফারম্নক সাজে ডিরেক্টর, নবাব এসিটেন্ট ডিরেক্টর আর মিরাজ অভিনেতা। পরিকল্পনা মোতাবেক ব্যাংক থেকে এক লোক অনেকগুলো টাকার একটা ব্যাগ নিয়ে দ্রম্নত গাড়িতে উঠতে গেলে মিরাজ আর নবাব লোকটির সামনে পিসত্মল ছুরি দেখিয়ে টাকা নিয়ে দৌড় দেয়। আর আশে পাশের পুলিশ ও লোকজন তা দেখে প্রথমত ধরে নেয় যে, এখানে শুটিং হচ্ছে। কিন’ ওরা পালিয়ে গেলে লোকটির চিৎকারে সবার বোধগম্য হয় যে, এইমাত্র সু-কৌশলে সবার চোখের সামনে দিয়ে একটি বড় রকমের চুরি হয়ে গেছে।
একবার অভিনব কায়দায় গাড়ি চুরি করতে গিয়ে, ফারম্নক সাজে বস, নবাব তার পিএ, আর মিরাজ হল গাড়ি মেকানিক। একটি রেন্ট এ কার এর দোকান থেকে দামী গাড়ী ভাড়া করে যায়, সেল বাজারে বিজ্ঞাপন দেয়া একটি সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি দেখতে। গাড়িটি টেষ্ট ড্রাইবের কথা বলে তিনজনেই গাড়ি নিয়ে পালিয়ে যায়। গাড়ি বিক্রেতা ভদ্রলোক গাড়িটি টেষ্ট ড্রাইবে দেয়ার সময় মনে করে যে, যিনি এত দামী গাড়ি এখানে রেখে গেছেন তিনিতো নিশ্চই ফিরে আসবেন। কিন’ কিছুড়্গন পর রেন্ট এ কারের গাড়ির ড্রাইবার ভাড়া চাইতে আসলে, তার বুঝতে ততড়্গনে আর বাকি থাকে না যে, গাড়িটি তার চুরি হয়ে গেছে।

মিরাজ প্রতিবারের মত চুরির গাড়ি নিয়ে নিশির সাথে দেখা করতে গিয়ে এবার ধরা পড়ে। কারন সে এবার যে গাড়িটি চুরি করে নিশির সাথে দেখা করতে এসেছে এটা নিশিদেরই গাড়ি। নিশির বাবা তার পি এ কে গাড়িটি বিক্রির দায়িত্ব দিয়েছিল। যে নিশি কিনা আজ বাবার দেয়া শর্ত উপেড়্গা করে মিরাজের সাথে ঘর বাধতে চলে এসেছে সেই নিশি আজ মিরাজ সম্পর্কে সব জানতে পেরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। মিরাজ সব স্বীকার করে নিশির কাছে। এবং আর কখনও চুরি করবে না বলে মনে মনে প্রতিজ্ঞা করে।

কিন’ এর মধ্যে তাদের আড্ডায় পুলিশি রেট পড়ে। তাদের সব টাকা পয়সা- জিনিষপত্র জব্দ করে পুলিশ। কিন’ পুলিশের ফারম্নক এবং নবাব বার বার ড়্গমা চাইতে থাকলে পুলিশ তাদের ছেড়ে চলে যায়। পুলিশ চলে যাওয়ার পর ফারম্নক ভাবে যে, তাদের সব কিছু যদি পুলিশ জব্দই করে নিয়ে যাবে, তবে তাদের এরেস্ট না করে ছেড়ে যাবে কেন। বুঝতে একটু দেরী হলেও তারা বুঝতে পারে যে, তাদের এখানেও চুরি হয়েছে। আর এ চুরিটি নবাব কৌশলে করে কেটে পড়েছে। এ নিয়ে মিরাজের মনে কোন কষ্ট থাকে না। মিরাজ এ কাজ আর করবে না বলে ফারম্নককে জানিয়ে দেয়।

অদভূতুরে চোর

রচনা: শাহ মো: নাইমূল করিম, পরিচালনা: সহিদ-উন-নবী অভিনয়ে: সজল, মেহেজাবিন ,ডাঃ এজাজ, মুনীরা মিঠু।
ঈদের ৬ষ্ঠদিন রাত ৭টা ১০ মিনিটে।

কাহিনী সংড়্গেপঃ রফিক ইলেকট্রিশিয়ান হলেও তার আসল মতলব মানুষ কে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে ফাঁদে ফেলা। ফাঁদে ফেলে টাকা আদায় করা। সে বিভিন্ন বাড়িতে ইলেকট্রিক কাজের জন্য যায়। যে বাড়িতে যায় সে বাড়িরর লোকজন কে পর্যবেড়্গন করে। যাকে তার বোকা ধরনের লোক মনে হয় তাকে রফিক কল দেয়। মোবাইল কোমাপনীর একজন হিসেবে বিভিণ্ন পরম্নস্কারের কথা বলে টাকা আদায় করে। এভাবে একদিন একটি থানায় তিনজন মহিলা একই ধরনের প্রতারণার অভিযোগ আনে। পুলিশ নিশ্চিত হয় এটা একই ব্যাক্তির কাজ। তারা রফিককে ধাওয়া করে।

৮ টি এক ঘন্টার নাটক

বৃত্ত

রচনা ও পরিচালনা: রেদওয়ান রনি অভিনয়ে: মোশাররফ করিম, নাফিজা, ইলোরা গহর।
বৃত্ত প্রচার হবে ঈদের আগের দিন ৭ টা ৫০ মিনিটে।

কাহিনী সংড়্গেপ: মা ইলোরা গহর সম্পর্কে খুবই সন্দেহ প্রবণ মেয়ে নাফিজা। একদিন মা ইলোরা গহরের সাথে পাড়ার এক ছেলের হাসি ঠাট্টায় মেতে উঠতে দেখে নাফিজা। এতে তার মনে মায়ের প্রতি তীব্র ঘৃণা জন্মায়। মনে মনে প্রতিশোধ নেয়ার চেষ্টা করে। সিদ্ধানত্ম নেয় পাড়ায় সবচেয়ে বখাটে ছেলে মোশারফ করিম কে বিয়ে করবে। মাকে কষ্ট দেয়ার জন্য সে বিয়ে করে মোশারফ করিম কে। কিন’ বিয়ের পর নিজের ভুল সিদ্ধানত্ম বুঝতে পারে নাফিজা। মোশারফ করিম কথায় কথায় নাফিজাকে মারধর করে । স্বামীর নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে আত্নহত্যা করতে যায় নাফিজা। সেখান থেকে তাকে ফিরিয়ে আনে তার বান্ধবী। এক সময় মা-মেয়ের ভুলবোঝাবুঝির অবসান ঘটে।

অন্যান্য নাটক প্রচার হবে ঈদের দিন থেকে ৫ম দিন ও ৭ম দিন রাত ৯ টা ২০ মিনিটে।

সৌরভ

রচনা ও পরিচালনা: ফেরদৌস হাসান অভিনয়ে: সজল, বিন্দু, আল মনসুর, দিলারা জামান ফারম্নক আহমেদ প্রমুখ।

কাহিনী সংড়্গেপঃ নাটকে সজল ও বিন্দু স্বামী স্ত্রী। সজলের শ্বশুর ও শাশুড়ি সজলদের বাসায় বেড়াতে আসে। ডিম না খেয়ে তারা মুরগীর মাংস খেতে চায়। সজল মাটির তৈরী জিনিসের ফেরিওয়ালার কাজ করে, কোন মতে সংসার চলে। ফলে টাকা পয়সাও নেই। নাটকে দেখা যায় সজলের মা অবস’াপন্ন ও বিধাব মহিলার বাসায় সার্বড়্গণিক কাজের বুয়া। সজল আর বিন্দু যায় মার কাছে টাকা আনতে যায়। ভদ্রমহিলার অগোচরে সজল আর বিন্দু, সজলের মার কাছে আসে, কিন’ ভদ্রমহিলার দেখা পেলে মা দুজনকে আড়ালে যেতে বলে। এভাবে লুকোচুরি খেলতে খেলতে ওরা একটি ঘরে আটকে পরে। রাতে দুজনেই সেখানেই ঘুমিয়ে পরে। সেই ঘরটি বয়স্ক ভদ্রমহিলার ছেলে ঘর। ছেলে মা কে ফেলে বিদেশে থাকে, বিদেশী মেয়ে বিয়ে করেছে। মা রম্নম খুলে সজল আর বিন্দু ঘুমিয়ে থাকতে দেখে রাগের বদলে এক ধরণের মায়া অনুভব করে।

অতন্দ্রি লা

রচনা ও পরিচালনা: অনিমেষ আইচ অভিনয়ে: তিশা, তারিক আনাম খান।
কাহিনী সংড়্গেপঃ মেয়েটা বিশেষ রকমের একজন মানসিক রোগী। আমাদের কাছে তার ভাবনার জায়গাটা অন্যরকম। যেহেতু আমরা মানুষ এবং নিজেদেরকে ঘেড়াতোপে আবদ্ধ করেছি, তাই আমরা বেহুদাই মেয়েটাকে দোষ দেই। তার অযাচিত কর্মকান্ডকে ঘৃনা করি অথবা এ্‌ই বিষয়ে যা তা বলতে আমরা একদম দ্ধিথা করি না। এ ্‌রকম একটি মেয়ের গল্পই অতন্দ্রি লা।

মানি ইজ নো প্রবলেম

রচনা ও পরিচালনা: মাসুদ সেজান অভিনয়ে: মোশাররফ করিম, নিপুন, সাজ্জাদ রেজা ।
mony is no problem
কাহিনী সংড়্গেপঃ লন্ডন প্রবাসী মাশাররফ করিম বিয়ে করার উদ্দেশ্যে দেশে এসেছেন। তার একটাই চাওয়া পাত্রীকে অবশ্যই সংস্কৃতিমনা হতে হবে। ঘটক হিসেবে নির্বাচন করেছেন তারই এক বিয়াই তবলাবাদক জিন্নাহ্‌ হোসেনকে। জিন্নাহ্‌ হোসেন একজন আবৃত্তিশিল্পী ও একজন সংগীতশিল্পীর সঙ্গে তার পরিচয় করিয়ে দিলে মিলস্নাত হোসেন তাদের ইন্টারভিউ নিয়ে দুইজনকেই বাতিল করে দেয়। অবশেষে নৃত্যশিল্পী নিপুন সে ফাইনালি পছন্দ করে ফেলে। সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় নিপুনের প্রেমিক শামীম সাজ্জাদ রেজা। নিপুণের এই বেকার প্রেমিকের বেকারত্বের সুযোগ নিয়ে মোশারফ হোসেন তাকে দেশের বাইরে পাঠানোর ব্যবস’া করে। নিপুণের দুলাভাই অশোক বেপারী বিয়েতে আপত্তি জানালে মোশারফ হোসেন নিপুনের বড় আপাকে শামীমা নাজনীন পুরো ফ্যামেলীসহ লন্ডন নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখিয়ে রাজি করিয়ে ফেলে। সবাই এখন নিপুনের দিকে তাকিয়ে আছে, সে কী করবে? এ রকম একটি কাহিনী নিয়ে নির্মিত হয়েছে নাটক মানি ইজ নো প্রোবলেম।

বিকেল বেলার গল্প

রচনা: ইরাজ আহমেদ, পরিচালনা: চয়নিকা চৌধুরী অভিনয়ে: মাহফুজ আহমেদ, তারিন।

কাহিনী সংড়্গেপঃ নাটকে দেখা যাবে মাহফুজ ও তারিন পাহাড়ে যায় আত্নহত্যা করতে। মূল কারণ মাহফুজ ব্যবসায় দেউলিয়া হয়েছে আর তারিনের সংসার ভেঙ্গে গেছে। দু’জন হতাশাগ্রসত্ম নারী-পুরম্নষ তার। এক সময় পরিচয় হয় নিজেদের মধ্যে। তাদের মধ্যে কথা হয়। পরস্পরপরস্পর কে ভালো লাগে তাদের। আত্নহত্যার পথ বাধাগ্রস’ হয়। শুরম্ন নতুন এক জীবনের গল্প।

অন্য রকম পরীর গল্প

রচনা ও পরিচালনা: আর. বি. প্রী্রতম অভিনয়ে: তাহসান, তিশা,মৌসুমী হামিদ, সাবেরী আলম ।

কাহিনী সংড়্গেপ: নাটকে তাসান বিশ্ববিদ্যালয় পড়-য়া একটা ছেল্‌ে। কিছুদিন আগে তার দীর্ঘদিনের প্রেম ভেঙ্গে যায়। এতে সে ব্যাপক হতাশ হয়। হঠাৎ অচেনা একটি মেয়ের ফোন পেয়ে কথা বলতে শুরম্ন করে। মেয়োটর সাথে কথা বলকে বলতে তার ভালো লেগে যায় । এক সময় মেয়েটির সঙ্গে দেখাহয় তাহসান-এর। এ মেয়েটি তিশা। তাহসানের অনেক ফোন আলাপ দেখে তার মা তাহসান কে বকা দেয়। তাহসানের মামা একদিন তিশাকে নিয়ে আসতে বলে তিশা রাজী হয় না্‌ একদিন তিশা কে নিয়ে তাহসান হাজির হন সাইক্রিয়াস্ট্রিট মামার চেম্বারে। মামা কথা বলতে বলতে তিশার চেয়ারে বসে পড়ে। এত হতবাক হয় তাহসান। তাহসান বুঝতে পারে মেযৈটি অদৃশ্য মানবী।

এ রোমান্টিক সেপারেশন

রচনা ও পরিচালনা: আলভী আহমেদ, অভিনয়ে: সজল, মৌটুসী, উর্মিলা, নাজনীন চুমকি)

কাহিনী সংড়্গেপ: সুমন ও দীপার বিবাহীত জীবন চার বছরের। দাবী-বাদওয়া নিয়ে দুজনের সম্পর্কের অবনতি ঘটলে দীপা চলে যায়। দীপা ডিভোর্সের জন্য আবেদন করে। ডিভোর্স যখন সেটেলড হয় তখন সুমন বুঝতে পারে দীপাবে ছাড়া তার চলবে না। শুরম্ন হয় নতুন গল্প।

প্রচার হবে ঈদের দিন থেকে ৭ম দিন পর্যনত্ম রাত ৯ টা ২০ মিনিটে।

রবীন্দ্রনাথের অমিত নও

রচনা ও পরিচালনা: হাসান জাহাঙ্গীর অভিনয়ে: সজল, মেহজাবিন
প্রচার হবে ঈদের সপ্তম দিন রাত ১১ টা ৪৫ মিনিটে।

৭ টি সিনেমা

স্বপ্নের ঠিকানা

সালমান শাহ, শাবনূর
ঈদের আগের দিন ১২ টা ১০ মিনিটে

তুমি আমার মনের মানুষ

অভিনয়ে: সাকিব খান ,অপু বিশ্বাস।

রিক্সাওয়ালার ছেলে

অভিনয়ে: রাজ্জাক, রেসি, ডিপজল।

নি:শ্বাস তুমি আমার

অভিনয়ে: সাকিব খান ,অপু বিশ্বাস।

জীবনের চেয়ে দামী

অভিনয়ে: রিয়াজ, পূর্নিমা।

লুটতরাজ

অভিনয়ে: মান্না, মৌসুমী
চাওয়া থেকে পাওয়া
অভিনয়ে: সালমান শাহ, শাবনূর।

গোলাপজান

অভিনয়ে: ফেরদৌস ,মৌসুমী।
প্রচার হবে ঈদের দিন থেকে সপ্তম দিন পর্যনত্ম দুপুর ২ টা ৩০ মিনিটে

নৃত্যানুষ্ঠান

জাস্ট ডান্স

শিল্পী: আলিশা প্রধান, মৌসুমী হামিদ, নূসরাত ফারিয়া, জ্যোতি, রথি
প্রচার হবে ঈদের দ্বিতীয় দিন রাত ৭ টা ১০ মিনিটে।

ড্যান্স ড্যান্স

শিল্পী: আখি আলমগীর, মিমি, পারশী, পুতুল, কর্ণিয়া
dance dance
প্রচার হবে ঈদের তুতীয় দিন রাত ৭ টা ১০ মিনিটে

বিশেষ ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান:

ছন্দে আনন্দে

পরিচালনা- নকুল কুমার বিশ্বাস

প্রচার হবে ঈদের চতুর্থ দিন রাত ৭ টা ১০ মিনিটে

লাইভ স্টুডিও কনসার্ট

লাইভ অনুষ্ঠান মমতাজ নাইট

শিল্পী: মমতাজ
প্রচার হবে ঈদের আগের রাত ৯ টা ৫ মিনিটে

লাইভ অনুষ্ঠান

আলপস্নাগড মোমেন্টস

জেমস, মেহরিন,

প্রচার হবে ঈদের দিন ১১ টা ৪৫ মিনিটে

বালাম জুলি, হৃদয় খান,মিলা,
প্রচার হবে ২য় দিন ১১ টা ৪৫ মিনিটে

ফাহমিদা নবী, পার্থ বড়-য়া,
প্রচার হবে ঈদের ৩য় দিন ১১ টা ৪৫ মিনিটে

ফকির শাহাবুদ্দিন, দিপ্ত, আনুশেহ, মাকসুদ
প্রচার হবে ঈদেও ৪র্থ দিন ১১ টা ৪৫ মিনিটে
আলিফ আলাউদ্দিন, পারভেজ, জয় শাহরিয়ার, এলিটা।
প্রচার হবে ঈদেও ৫র্ম দিন ১১ টা ৪৫ মিনিটে

সুমন-অর্থহীন, মিজান-ওয়ারফেইজ, রাফা-অর্থহীন,
প্রচার হবে ঈদের ষষ্ঠ দিন ১১ টা ৪৫ মিনিটে
প্রচার হবে ঈদের দিন থেকে সপ্তম দিন পর্যনত্ম রাত ১১ টা ৪৫ মিনিটে

৮ দিনব্যাপি আরটিভির ঈদ আয়োজন

আর টি ভি’র অনুষ্ঠানসূচীঃ ঈদের আগের দিন

১০টা ৪০মি. ঃ ‘প্রাণ মিঃ ম্যাংগো তারকালাপ’।
১২ টা ৩০ মি. ঃ বাংলা ছায়াছবি স্বপ্নের ঠিকানা অভিনয়ে: সালমান শাহ, শাবনূর
৭ টা ৫০ মি. ঃ নাটক -বৃত্ত রচনা ও পরিচালনা: রেদওয়ান রনি অভিনয়ে: মোশাররফ করিম,
নাফিজা, ইলোরা গহর।

০৯ টা ২০ মি. ঃ লাইভ মিউজিক মমতাজ নাইট শিল্পী: মমতাজ।

আর টি ভি’র অনুষ্ঠানসূচীঃ ঈদের দিন

১০ টা ৫ মিনিটে ঃ ঈদ হালাইটস

১০টা ৪০মি. ঃ ‘প্রাণ মিঃ ম্যাংগো তারকালাপ’।

১১টা ৩০ মি ঃ টেলিফিল্ম- হৃদয়ে গহীনে, রচনা: বীনা আলম, পরিচালনা: সকাল আহমেদ, অভিনয়ে: সজল, তিশা,
শিরিন আলম, লায়লা হাসানৃ।
২টা ঃ বিশেষ আড্ডা- তারাদের ঈদ
২ টা ৩০ মি. ঃ বাংলা ছায়াছবি আমার মনের মানুষ অভিনয়ে: সাকিব খান ,অপু বিশ্বাস

৬ টা ৩মি ঃ ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক-স্বপ্নতরী, রচনা: ফারিয়া হোসেন, পরিচালনা:
নুজহাত আলভী আহমেদ অভিনয়ে: পূর্ণিমা, সজল, আলিফ, মুনিয়া ।

৭ টা ১০ মিনিটে ঃ সেলিব্রেটি আড্ডা (তারকা শিল্পীদের নিয়ে আড্ডা)
৭টা ৫০ মি. ঃ নাটক ভোলা চোর রচনা: শাহ মো: নাইমূল করিম, পরিচালনা: সহিদ-উন-নবী, অভিনয়ে: চঞ্চল চৌধুরী আরফান, তারিক স্বপন, নওশীন।

৯টা ২০ মি. ঃ নাটক : সৌরভ, রচনা ও পরিচালনা: ফেরদৌস হাসান অভিনয়ে: সজল, বিন্দু, আল মনসুর,দিলারা জামান

১১ টা ৫ মি. ঃ ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক- আর মাত্র কয়ডা দিন, রচনা: বৃন্দাবন দাস, পরিচালনা: সৈয়দ
শাকিল অভিনয়ে: অভিনয়ে: চঞ্চল চৌধুরী, মীর সাব্বির, বিন্দু, শাহনাজ খুশি, রহমান আলী, শিরিন আলম, তারিক স্বপন, মধু।
১১টা ৪৫ মি ঃ লাইভ মিউজিক আলপস্নাগড মোমেন্টস শিল্পী: জেমস, মেহেরিন

আর টি ভি’র অনুষ্ঠানসূচীঃ ঈদের দ্বিতীয় দিন

১০ টা ৫ মিনিটে ঃ ঈদ হালাইটস
১০টা ৪০মি. ঃ ‘প্রাণ মিঃ ম্যাংগো তারকালাপ’।
১১ টা ৩০ মি ঃ টেলিফিল্ম বিবর্ণ ভালোবাসা, রচনা ও পরিচালনা: মোহন খান অভিনয়ে: প্রভা, জয়, শাহেদ।
২টা ঃ বিশেষ আড্ডা- তারাদের ঈদ
২ টা ৩০ মি. ঃ বাংলা ছায়াছবি রিক্সাওয়ালার ছেলে অভিনয়ে: রাজ্জাক, রেসি, ডিপজল।

৬ টা ৩মি ঃ ৭ পর্বের ধারাবাহিক: স্বপ্নতরী, রচনা: ফারিয়া হোসেন, পরিচালনা: নুজহাত আলভী আহমেদ
অভিনয়ে: পূর্ণিমা, সজল, আলিফ, মুনিয়া

৭টা ১০ মি. ঃ বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান: নাচের অনুষ্ঠান জাস্ট ডান্স শিল্পী: আলিশা প্রধান, মৌসুমী হামিদ, নূসরাত
ফারিয়া, জ্যোতি, রথি
৭ টা ৫০ মি ঃ নাটক বউ চোর, রচনা: জাকির হোসেন উজ্জ্বল, পরিচালনা: শামীম জামান অভিনয়ে: মোশাররফ করিম, মীম ।
৯টা ২০ মি. ঃ নাটক : অতন্দ্রি লা, রচনা ও পরিচালনা: অনিমেষ আইচ অভিনয়ে: তিশা, তারিক আনাম খান
১১ টা ৫ মি. ঃ ৭ পর্বের ধারাবাহিক: আর মাত্র কয়ডা দিন, রচনা: বৃন্দাবন দাস, পরিচালনা: সৈয়দ শাকিল
অভিনয়ে: অভিনয়ে: চঞ্চল চৌধুরী, মীর সাব্বির, বিন্দু, শাহনাজ খুশি, রহমান আলী, শিরিন আলম, তারিক স্বপন।

১১টা ৪৫ মি ঃ লাইভ মিউজিক আলপস্নাগড মোমেন্টস শিল্পী: আসিফ আকবর, ন্যান্সি, হৃদয় খান, মিলা।

আর টি ভি’র অনুষ্ঠানসূচীঃ ঈদের তৃতীয় দিন

১০ টা ৫ মিনিটে ঃ ঈদ হালাইটস
১০টা ৪০মি. ঃ ‘প্রাণ মিঃ ম্যাংগো তারকালাপ’।
১২ টা ১০ মি ঃ টেলিফিল্ম- দি আর্টিস্ট, রচনা ও পরিচালনা: মাবরম্নর রশিদ বান্নাহ অভিনয়ে: মোশাররফ করিম,
ইশিকা।
২টা ঃ বিশেষ আড্ডা- তারাদের ঈদ
২ টা ৩০ মি. ঃ বাংলা ছায়াছবি নি:শ্বাস তুমি আমার অভিনয়ে: সাকিব খান ,অপু বিশ্বাস।

৬ টা ৩মি ঃ ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক- স্বপ্নতরী, রচনা: ফারিয়া হোসেন, পরিচালনা: নুজহাত আলভী
আহমেদ অভিনয়ে: পূর্ণিমা, সজল, আলিফ, মুনিয়া
৭ টা ১০ মিনিটে ঃ নাচের অনুষ্ঠান ড্যান্স ড্যান্স শিল্পী: আখি আলমগীর, মিমি, পারশী, পুতুল, কর্ণিয়া
৭টা ৫০ মি. ঃ নাটক রিটায়ার্ড চোর, রচনা: জাকির হোসেন উজ্জ্বল, পরিচালনা: জাহিদ হাসান অভিনয়ে: জাহিদ হাসান, রম্নমানা, আলী রাজ ।
৯টা ২০ মি. ঃ নাটক : মানি ইজ নো প্রবলেম, রচনা ও পরিচালনা: মাসুদ সেজান অভিনয়ে: মোশাররফ করিম, নিপুন, সাজ্জাদ রেজা

১১ টা ৫ মি. ঃ ৭ পর্বের ধারাবাহিক: আর মাত্র কয়ডা দিন, রচনা: বৃন্দাবন দাস, পরিচালনা: সৈয়দ শাকিল
অভিনয়ে: অভিনয়ে: চঞ্চল চৌধুরী, মীর সাব্বির, বিন্দু, শাহনাজ খুশি, রহমান আলী, শিরিন আলম, তারিক স্বপন, মধূ।
১১টা ৪৫ মি ঃ লাইভ মিউজিক আলপস্নাগড মোমেন্টস শিল্পী: বাপ্পা, ফাহমিদা নবী, পার্থ বড়-য়া

আর টি ভি’র অনুষ্ঠানসূচীঃ ঈদের চতুর্থ দিন

১০ টা ৫ মিনিটে ঃ ঈদ হালাইটস
১০টা ৪০মি. ঃ ‘প্রাণ মিঃ ম্যাংগো তারকালাপ’।
১১ টা ৩০ মি ঃ টেলিফিল্ম তবুও, রচনা: মাসুম রেজা, পরিচালনা: ফয়সাল রাজিব, অভিনয়ে: সাদিয়া ইসলাম মৌ, শাহরিয়ার নাজিম জয়, শাহাদাত হোসেন, শানু।
২টা ঃ বিশেষ আড্ডা- তারাদের ঈদ
২ টা ৩০ মি. ঃ বাংলা ছায়াছবি জীবনের চেয়ে দামী অভিনয়ে: রিয়াজ, পূর্নিমা।

৬ টা ৩মি ঃ ৭ পর্বের ধারাবাহিক: স্বপ্নতরী, রচনা: ফারিয়া হোসেন, পরিচালনা: নুজহাত আলভী আহমেদ
অভিনয়ে: পূর্ণিমা, সজল, আলিফ, মুনিয়া।
৭ টা ১০ মিনিটে ঃ ম্যাগাজিন ছন্দ আনন্দ পরিচালনা: নকুল কুমার বিশ্বাস
৭টা ৫০ মি. ঃ নাটক সিধেল চোর, রচনা: জাকির হোসেন উজ্জাল, পরিচালনা: শামীম জামান, অভিনয়ে: ফজলুর রহমান বাবু, আখম হাসান, শামীম জামান, জুই, আলভী ।

৯টা ২০ মি. ঃ নাটক : বিকেল বেলার গল্প রচনা: ইরাজ আহমেদ, পরিচালনা: চয়নিকা চৌধুরী অভিনয়ে:
মাহফুজ আহমেদ, তারিন।
১১ টা ৫ মি. ঃ ৭ পর্বের ধারাবাহিক: আর মাত্র কয়ডা দিন, রচনা: বৃন্দাবন দাস, পরিচালনা: সৈয়দ শাকিল
অভিনয়ে: অভিনয়ে: চঞ্চল চৌধুরী, মীর সাব্বির, বিন্দু, শাহনাজ খুশি, রহমান আলী, ডলি জহুর, তারিক স্বপন।

১১টা ৪৫ মি ঃ লাইভ মিউজিক আলপস্নাগড মোমেন্টস শিল্পী: ফকির শাহাবুদ্দিন, দিপ্ত, আনুশেহ, মাকসুদ।

আর টি ভি’র অনুষ্ঠানসূচীঃ ঈদের পঞ্চম দিন

১০ টা ৫ মিনিটে ঃ ঈদ হালাইটস
১০টা ৪০মি. ঃ ‘প্রাণ মিঃ ম্যাংগো তারকালাপ’।
১১ টা ৩০ মি ঃ টেলিফিল্ম- আমি কিছু বলতে চাই রচনা ও পরিচালনা: ইশতিয়াক আহমেদ রম্নমেল অভিনয়ে:
চিত্রনায়িকা মৌসুমী, সমাপ্তি ওয়াদুদ।
২টা ঃ বিশেষ আড্ডা- তারাদের ঈদ
২ টা ৩০ মি. ঃ বাংলা ছায়াছবি লুটতরাজ অভিনয়ে: মান্না, মৌসুমী।

৬ টা ৩মি ঃ ৭ পর্বের ধারাবাহিক: স্বপ্নতরী, রচনা: ফারিয়া হোসেন, পরিচালনা: নুজহাত আলভী আহমেদ
অভিনয়ে: পূর্ণিমা, সজল, আলিফ, মুনিয়া।
৭ টা ১০ মিনিটে ঃ সেলিব্রেটি আড্ডা রাজনীতির ছন্দে ঈদ আনন্দে (জনপ্রিয় রাজনীতিবিদদের নিয়ে অনুষ্ঠান)
৭টা ৫০ মি. ঃ নাটক কাম চোর, রচনা: হামেদ হাসান নোমান, পরিচালনা: মিলন ভট্টাচার্র্য্য অভিনয়ে: মীর
সাব্বির, মৌটুসী।
৯টা ২০ মি. ঃ নাটক অন্য রকম পরীর গল্প, রচনা ও পরিচালনা: আর. বি. প্রী্রতম অভিনয়ে: তাহসান, তিশা,
মৌসুমী হামিদ, সবেরী আলম ।
১১ টা ৫ মি. ঃ ৭ পর্বের ধারাবাহিক: আর মাত্র কয়ডা দিন, রচনা: বৃন্দাবন দাস, পরিচালনা: সৈয়দ শাকিল
অভিনয়ে: চঞ্চল চৌধুরী, মীর সাব্বির, বিন্দু, শাহনাজ খুশি, রহমান আলী, শিরিন আলম, মধু ।

১১টা ৪৫ মি ঃ লাইভ মিউজিক আলপস্নাগড মোমেন্টস শিল্পী: পারভেজ, জয় শাহরিয়ার, এলিটা।

আর টি ভি’র অনুষ্ঠানসূচীঃ ঈদের ষষ্ঠ দিন

১০ টা ৫ মিনিটে ঃ ঈদ হালাইটস
১০টা ৪০মি. ঃ ‘প্রাণ মিঃ ম্যাংগো তারকালাপ’।
১১ টা ৩০ মি ঃ টেলিফিল্ম ঘরওয়ালী পরওয়ালী, রচনা ও পরিচালনা: শাহরিয়ার নাজিম জয় অভিনয়ে: মিমো, জয়, ইশানা।
২টা ঃ বিশেষ আড্ডা- তারাদের ঈদ
২ টা ৩০ মি. ঃ বাংলা ছায়াছবি চাওয়া থেকে পাওয়া অভিনয়ে: সালমান শাহ, শাবনূর।

৬ টা ৩মি ঃ ৭ পর্বের ধারাবাহিক: স্বপ্নতরী, রচনা: ফারিয়া হোসেন, পরিচালনা: নুজহাত আলভী আহমেদ
অভিনয়ে: পূর্ণিমা, সজল, আলিফ, মুনিয়া ।
৭ টা ১০ মিনিটে ঃ অদভূতুরে চোর, রচনা: শাহ মো: নাইমূল করিম, পরিচালনা: সহিদ-উন-নবী অভিনয়ে: সজল,
ডাঃ এজাজ, মুনীরা মিঠু।

৮টা ২০ মি. ঃ টেলিফিল্ম ট্রাম্প কার্ড ২ রচনা: মাহাদী হাসান, পরিচালনা: মিজানুর রহমান আরিয়ান, পরিচালনা: মিজানুর রহমান আরিয়ান অভিনয়ে: মীম, তুহিন (শিরোনামহীন), রবি।

১১ টা ৫ মি. ঃ ৭ পর্বের ধারাবাহিক: আর মাত্র কয়ডা দিন, রচনা: বৃন্দাবন দাস, পরিচালনা: সৈয়দ শাকিল
অভিনয়ে: অভিনয়ে: চঞ্চল চৌধুরী, মীর সাব্বির, বিন্দু, শাহনাজ খুশি, রহমান আলী, শিনির আলম, তারিক স্বপন. মধু।

১১টা ৪৫ মি ঃ লাইভ মিউজিক আলপস্নাগড মোমেন্টস শিল্পী: সুমন-অর্থহীন, মিজান-ওয়ারফেইজ, রাফা-অর্থহীন, আলিফ আলাউদ্দিন।

আর টি ভি’র অনুষ্ঠানসূচীঃ ঈদের সপ্তম দিন

১০ টা ৫ মিনিটে ঃ ঈদ হালাইটস
১০টা ৪০মি. ঃ ‘প্রাণ মিঃ ম্যাংগো তারকালাপ’।
১১ টা ৩০ মি ঃ টেলিফিল্ম মিউজিক ভিডিও, পরিচালনা: সুমন আনোয়ার, অভিনয়ে: সাব্বির, মৌসুমী হামিদ, মিনু।
২টা ঃ বিশেষ আড্ডা- তারাদের ঈদ
২ টা ৩০ মি. ঃ বাংলা ছায়াছবি গোলাপজান অভিনয়ে: ফেরদৌস ,মৌসুমী।

৬ টা ৩মি ঃ ৭ পর্বের ধারাবাহিক: স্বপ্নতরী, রচনা: ফারিয়া হোসেন, পরিচালনা: নুজহাত আলভী আহমেদ
অভিনয়ে: পূর্ণিমা, সজল, আলিফ, মুনিয়া।
৭ টা ১০ মিনিটে ঃ সেলিব্রেটি আড্ডা কর্পোরেট ঈদ (তারকা শিল্পীদের নিয়ে অনুষ্ঠান)।
৭টা ৫০ মি. ঃ নাটক টেকনিক্যাল চোর, রচনা: হামেদ হাসান নোমান, পরিচালনা: মিলন ভট্টাচার্র্য্য, অভিনয়ে:
আনিসুর রহমান মিলন, বাধন, ডাঃ এজাজ, জয়রাজ।
৯টা ২০ মি. ঃ এ রোমান্টিক সেপারেশন, রচনা ও পরিচালনা: আলভী আহমেদ, অভিনয়ে: সজল,
মৌটুসী, উর্মিলা, নাজনীন চুমকি।
১১ টা ৫ মি. ঃ ৭ পর্বের ধারাবাহিক: আর মাত্র কয়ডা দিন, রচনা: বৃন্দাবন দাস, পরিচালনা: সৈয়দ শাকিল
অভিনয়ে: চঞ্চল চৌধুরী, মীর সাব্বির, বিন্দু, শাহনাজ খুশি, রহমান আলী, শিরিন আলম, মধু।

১১টা ৪৫ মি ঃ রবীন্দ্রনাথের অমিত নও রচনা ও পরিচালনা: হাসান জাহাঙ্গীর অভিনয়ে: সজল, মেহজাবিন।

sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali