দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এই শতাব্দীতে এসেও পৃথিবীতে এমন অনেক স্থান বা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে নারীদেরে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আজ পাঠকদের জন্য রয়েছে আলোচনার কেন্দ্রে থাকা সেই স্থানগুলির কথা।

মাউন্ট অ্যাথোস
গ্রিসের মাউন্ট অ্যাথোস নামক স্থানেও নারী প্রবেশ নিষেধ। এক সময় পর্যন্ত পুরুষদেরও প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল এখানে। তবে ১৯৯৮ সালে বিশ্ব হেরিটেজ তালিকায় স্থান পাওয়া এই পাহাড়ি এলাকাটির মঠ, আশ্রমগুলিতে নারী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
মাউন্ট ওমিন
২০০৪ সালে বিশ্ব হেরিটেজের অংশ হিসেবে চিহ্নিত হয় মাউন্ট ওমিন। তারপরও আজও জাপানের মাউন্ট ওমিনে নারীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ। কারণ হিসেবে উল্লেখ রয়েছে যে, ‘মহিলাদের উপস্থিতি পুরুষদের মনে লোভ সৃষ্টি করতে পারে।’এই নিয়ে বিতর্কও রয়েছে প্রচুর।
ম্লিমাদজি বিচ
ম্লিমাদজি বিচ হলো আফ্রিকার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত সমুদ্র সৈকত। আসলে এটি কমোর দ্বীপের অংশ। এখানকার ধর্মীয় আশ্রমগুলিতে রয়েছে নারী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা।
হোয়াইট জেন্টলম্যানস ক্লাব
হোয়াইট জেন্টলম্যানস ক্লাব হলো কার্যত ধনকুবেরদের ক্লাব। উনিশ শতকে জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল এটি। বর্তমানে এর অস্তিত্ব নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। তবে এক সময় অত্যন্ত আলোচনায় থাকতো এই ক্লাবটি। নিজের ব্যাচেলার পার্টি এই ক্লাবে উদযাপন করেছিলেন প্রিন্স চার্লস। এখানেও রয়েছে নারী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা।
ওকিনোশিমা
জাপানের পবিত্র এলাকাগুলির মধ্যে অন্যতম হলো ওকিনোশিমা। তবে এখানেও নারী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। পুরুষদের ক্ষেত্রেও সারাবছর প্রবেশ অনুমতি থাকে না এই স্থানটিতে। প্রতি বছর মে মাসে প্রবেশের অনুমতি পান পুরুষরা।