The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পৃথিবীর বৃহত্তম ঘড়ি হলো ‘মক্কা ক্লক’!

গ্রিনিচ মান সময় বা গ্রিনিচ মান টাইম (GMT)-এর বিকল্প হিসেবে তৈরি করা হয় এই ‘মক্কা মান সময়’ বা Mecca Mean Time (MMT)

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহত্তম ঘড়ি বর্তমানে পুণ্যভূমি হিসেবে খ্যাত সৌদি আরবের মক্কা নগরীতে অবস্থিত ‘মক্কা ক্লক’। মূলত এটিই পৃথিবীর বৃহত্তম ক্লক।

পৃথিবীর বৃহত্তম ঘড়ি হলো ‘মক্কা ক্লক’! 1

গ্রিনিচ মান সময় বা গ্রিনিচ মান টাইম (GMT)-এর বিকল্প হিসেবে তৈরি করা হয় এই ‘মক্কা মান সময়’ বা Mecca Mean Time (MMT)।

এটির থেকেই সারাবিশ্বের সময় নির্ধারিত হয়ে থাকে গ্রিনিচ মান সময় অনুসরণে। তবে গ্রিনিচ মানের দিন বর্তমানে শেষ হয়ে আসছে সেটি বলা যায়। কারণ হলো এখন দিন এসেছে মক্কা মান সময়ের। পৃথিবীর সময় নির্ধারক ঘড়িকে অতিক্রম করে মক্কায় অবস্থিত মক্কা ক্লক বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ঘড়ি।

জানা গেছে, পৃথিবীর বৃহত্তম এই ঘড়িটি আরব সময়সূচী অনুযায়ী চলে, যা গ্রিনিচ সময় হতে ৩ ঘণ্টা এগিয়ে। পবিত্র কাবা শরিফের দক্ষিণ গেটের কাছাকাছি ৭টি বিশাল টাওয়ারের আবরাজ আল বাইত কমপ্লেক্সের মধ্যে তৈরি করা হয়েছে রয়েল মক্কা ক্লক টাওয়ারটি। এই টাওয়ারের ওপর বসানো হয়েছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ঘড়ি ‘মক্কা ক্লক’।

জানা যায়, ১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে নির্মিত চতুর্মুখী এই ঘড়িটির এক মুখে লাগানো হয়েছে ৯ কোটি ৮০ লাখ পিস গ্লাস মোজাইক। শিলালিপির ওপর শৈল্পিক কারুকার্যে অলঙ্করণকৃত আরবিতে লেখা রয়েছে ‘আল্লাহু আকবর’ শব্দগুচ্ছ। যেটি ২১ হাজার রঙিন বিজলি বাতির আলোয় উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে।

আল্লাহর নামের ওপরের দিকে সোনা দিয়ে মোড়ানো ৫৯০ মিটার উচ্চতায় স্থাপন করা হয়েছে ৭৫ ফুট ডায়ামিটারের একটি বাঁকা চাঁদ। এই স্থাপত্যটির মূল স্থাপত্যের দায়িত্বে ছিল সৌদি বিন লাদেন গ্রুপ ও এর স্থপতি দার আল হানদাশাহ। ডিজাইন করেছেন সুইস এবং জার্মানির প্রকৌশলীরা। ঘড়িটির প্রস্তুতকারক বিশ্বখ্যাত কোম্পানি জার্মানির এসএল রাশ কোম্পানি।

তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলে সেবাহির মলে যে ঘড়িটি রয়েছে আয়তনের দিক দিয়ে এটিই ছিল এতোদিন বিশ্বের বৃহত্তম ঘড়ি। যার ডায়ালটি ছিল ৩৬ মিটার চওড়া। তবে মক্কা ক্লকের ডায়াল এর থেকেও বড় ৪৩ মিটার। লন্ডনের বিগবেনের থেকেও মক্কা ঘড়ির ডায়াল ৬ গুণ বড়।

বিশেষ বিশেষ দিবস উপলক্ষে এই চাঁদ হতে আকাশে বিচ্ছুরিত হবে প্রায় ১৬টি উজ্জ্বল আলোক রশ্মি, যা কিনা আকাশের ১০ কিলোমিটার উঁচুতে ছড়িয়ে পড়ে। মুসলমানদের জন্য বাধ্যতামূলক ইবাদত হলো নামাজ। দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সময় ৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত ফ্লাশলাইটের মাধ্যমে আলো জ্বালিয়ে নামাজের ইঙ্গিত দেওয়া হয় এই ঘড়ি থেকে। মক্কা শহরের চারপাশ হতে রাতে ১৭ কিলোমিটার ও দিনে ১২ কিলোমিটার দূর হতে খুব স্পষ্টভাবে ঘড়ির সময় দেখা যায়! প্রায় ২০ লাখ LED বাতি আল্লাহর নামকে প্রজ্জ্বল করে রাখে পুরো রাতভর!

সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, প্রতিবছর মক্কা শরিফে লাখ লাখ মুসলমানের যাতায়াত হয়ে থাকে। অনেকেই জানেন না যে, সেই সুবিশাল ঘড়িটিই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বা বিশাল ঘড়ি। ওটি শুধু বড়ই নয়, নতুনত্বের দিক দিয়েও এটি শ্রেষ্ঠ। এর নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০০২ সালে আর ২০১০ সালে সম্পন্ন হয়েছে নির্মাণ কাজ। এরপর দুই বছর ধরে ঘড়ির বিভিন্ন ফাংশন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ২০১২ সালে ফাইনাল উদ্বোধন করা হয়।

জানা গেছে যে, পৃথিবীর সবচেয়ে সুউচ্চ দালানই হলো এই দুবাইয়ের বুজ-খলিফা, আবরাজ আল-বাইত পৃথিবীর মধ্যে দ্বিতীয় সুউচ্চ দালান হিসেবে ধরা হয়ে থাকে, যার ওপর ঘড়িটি স্থাপিত হয়েছে। তাছাড়াও মক্কা ক্লক টাওয়ারে রয়েছে ৭ তারকা মানসম্পন্ন হোটেল, জাদুঘর ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন টেলিস্কোপ সেন্টার। সৌদি আরবে স্থাপিত উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন সর্বাধুনিক টেলিস্কোপ গবেষণাগারটি ইসলামের ইবাদতগুলো পালনে জটিলতাকে নিরসনে বিশেষ সহায়ক হবে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali