দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিজ্ঞানের বদৌলতে আমরা নতুন নতুন পণ্য দেখতে পাচ্ছি। আমাদের জীবন যাত্রার মানও বাড়ছে দিনকে দিন। এমন এক সময় আসবে যখন এই বিজ্ঞান আমাদের এক সুউচ্চ আসনে নিয়ে যাবে। হয়তো সেই দিন আর বেশি দূরে নয়। খুব নিকটেই এসে গেছে সেই দিন। বাংলাদেশী এক বিজ্ঞানী এবার তৈরি করলেন বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা লেন্স। তিনি ইউনিভার্সিটি অব ইউটাহর এক দল বিজ্ঞানীর সঙ্গে যুক্ত হয়ে এই কাজ করেছেন।
বিজ্ঞানের বদৌলতে আমরা নতুন নতুন পণ্য দেখতে পাচ্ছি। আমাদের জীবন যাত্রার মানও বাড়ছে দিনকে দিন। এমন এক সময় আসবে যখন এই বিজ্ঞান আমাদের এক সুউচ্চ আসনে নিয়ে যাবে। হয়তো সেই দিন আর বেশি দূরে নয়। খুব নিকটেই এসে গেছে সেই দিন। বাংলাদেশী এক বিজ্ঞানী এবার তৈরি করলেন বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা লেন্স। তিনি ইউনিভার্সিটি অব ইউটাহর এক দল বিজ্ঞানীর সঙ্গে যুক্ত হয়ে এই কাজ করেছেন।
স্মার্টফোনের জন্য চুলের চেয়েও হাজার গুণ পাতলা ক্যামেরা লেন্স তৈরি করেছেন ইউনিভার্সিটি অব ইউটাহর একদল বিজ্ঞানী। এই দলে রয়েছেন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী মঞ্জুরুল মিম ফিরোজ। তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সাবেক শিক্ষার্থী। তিনি বর্তমানে আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব ইউটাহতে পিএইচডি করছেন।
মঞ্জুরুল মিম ফিরোজের দলের অন্য সদস্যরা হলেন সৌরাংশু ব্যানার্জি, ফার্নান্দোগুয়েভারা ভেসকুয়েজ, অপ্রতিম মজুমদার, ব্যারারডি সেনসাল রদ্রিগেজ এবং রাজেশ মেনন। এই দলের সবাই ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ও কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী। লেন্স তৈরি সম্পর্কে মঞ্জুরুল মিম জানিয়েছেন, তাদের তৈরি লেন্সটি চুলের চেয়েও এক হাজার গুণ বেশি পাতলা।
তবে সক্ষমতার বিচারে এটি প্রচলিত লেন্সের সমকক্ষই। দেখলে মনে হতে পারে যে, মাইক্রোস্ট্রাকচারটিতে খুব ছোট ছোট পিক্সেলের লেন্স রয়েছে। তবে এগুলো প্রত্যেকটি পৃথক পৃথক লেন্স নয় বরং সবগুলো একত্রে একটি লেন্স হয়েই কাজ করছে।
এই দলের আরেক সদস্য রাজেশ মেনন জানিয়েছেন, এই লেন্স আরও কম খরচে উৎপাদন করা সম্ভব। কারণ হলো এতে গ্লাসের বদলে প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়েছে। নতুন উদ্ভাবিত ক্যামেরা লেন্সটির সাহায্যে স্মার্টফোনের পেছনের বডি আরও পাতলা বানানো সম্ভবপর হবে। লেন্সটি শুধু স্মার্টফোনের ক্যামেরাতেই নয়, হালকা ওজনের ড্রোনেও এই লেন্স ব্যবহার করা যাবে। তাপমাত্রা মাপার যন্ত্রেও এটি থার্মাল ইমেজিং ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করা যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি।