The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

নামাজে মনোযোগ ধরে রাখার কয়েকটি উপায়

নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে খুশু-খুজু তথা নামাজে একাগ্রতা খুবই জরুরি একটি বিষয়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে খুশু-খুজু তথা নামাজে একাগ্রতা খুবই জরুরি একটি বিষয়। তবে বহু নামাজি এই বিষয়ে একেবারেই উদাসীন। তাহলে এর প্রতীকার কী?

নামাজে মনোযোগ ধরে রাখার কয়েকটি উপায় 1

ইমাম গাজালি (রহ.) তাঁর বিখ্যাত ‘ইহইয়াউ উলুমিদ্দিন’ গ্রন্থে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনাও করেছেন। তিনি ছয়টি বিষয়ের কথা বর্ণনা করেছেন, যা না থাকলে নামাজে মনোযোগী হওয়া যাবে না।

এক. নামাজে ‘হুজুরে দিল’ বা একাগ্রতা থাকা; এটি নামাজের প্রাণ। এমনভাবে নামাজ পড়তে হবে যেনো আল্লাহ্ আমাকে দেখতে পাচ্ছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহর ইবাদত করো এমনভাবে যেনো তাঁকে তুমিও দেখতে পাচ্ছ। যদি দেখতে না পাও, তাহলে তিনি যেনো তোমাকে দেখছেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৫০; মুসলিম, হাদিস : ৮)

নামাজের শুরু হতে শেষ পর্যন্ত এই কল্পনা ধরে রাখার অনুশীলন করুন যে, ‘আল্লাহ্ আমাকে দেখছেন’। এভাবে অনুশীলনের মাধ্যমে নামাজ শেষ করার চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে সুন্দরভাবে অজু করে, অত:পর মন এবং শরীর একত্র করে একাগ্রতার সঙ্গে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে (অন্য বর্ণনায় এসেছে যে, নামাজে ওয়াসওয়াসা স্থান পায় না), তাঁর জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায় (অন্য এক বর্ণনায় রয়েছে, তাঁর সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়)।’ (নাসাঈ, হাদিস : ১৫১; বুখারি, হাদিস : ১৯৩৪)

দুই. নামাজে যা কিছু পাঠ করা হয়ে থাকে, তা বিশুদ্ধ উচ্চারণে পড়ার চেষ্টা করুন। এটি অন্তরের উপস্থিতিকে আরও দৃঢ় করে। অন্তত সুরা ফাতিহা এবং তাসবিহগুলোর অর্থ বুঝে পড়ার চেষ্টা করুন। আল্লাহ তাআলা বলেন যে, ‘স্পষ্টভাবে ধীরে ধীরে কোরআন তিলাওয়াত করো।’ (সুরা : মুজ্জাম্মিল, আয়াত : ৪)

রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রতিটি সুরা তারতিলসহকারেই তিলাওয়াত করতেন। (মুসলিম, হাদিস : ৭৩৩, তিরমিজি, হাদিস : ৩৭৩)

তিন. নামাজে আল্লাহর প্রতি ‘তাজিম’ বা ভক্তি-শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে হবে। কেনোনা আল্লাহ্ তাআলা তাঁর বান্দাদের নির্দেশ দিয়েছেন যে, ‘তোমরা আল্লাহর সম্মুখে দণ্ডায়মান হও বিনীতভাবে।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৩৮) কাজেই ধীরস্থিরতা অবলম্বন করতে হবে। আবু কাতাদা (রা.) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘নিকৃষ্টতম চোর হলো সেই ব্যক্তি, যে নামাজে চুরি করে।’ জিজ্ঞেস করা হলো, হে আল্লাহর রাসুল! নামাজে কিভাবে চুরি করে? তিনি বললেন, ‘যে রুকু-সিজদা পূর্ণভাবে আদায় করে না।’ (মুসনাদ আহমাদ, মিশকাত, হাদিস : ৮৮৫)

চার. নামাজে দাঁড়িয়ে আল্লাহ্ তাআলাকে ভয় করুন। ভাবুন, এই নামাজই হয়তোবা আপনার জীবনের শেষ নামাজ। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে জনৈক ব্যক্তি সংক্ষিপ্ত উপদেশ কামনা করলে তিনি তাকে বলেন যে, ‘যখন তুমি নামাজে দণ্ডায়মান হবে তখন এমনভাবে নামাজ আদায় করো, যেনো এটিই তোমার জীবনের শেষ নামাজ।’ (ইবনে মাজাহ, মিশকাত, হাদিস : ৫২২৬)

পাঁচ. নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর নিকট কল্যাণ আশা করুন। মহান আল্লাহ্ ইরশাদ করেন, ‘তোমরা ধৈর্য এবং সালাতের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করো।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ৪৫)

এই বিশ্বাস রাখুন, আল্লাহ্ আমার প্রতিটি প্রার্থনাতে সাড়া দিচ্ছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেও নামাজে দাঁড়ালে সে মূলত তার প্রভুর সঙ্গে কথোপকথন করে। তাই সে যেনো দেখে, কিভাবে সে কথোপকথন করছে।’ (মুসতাদরাক হাকেম, সহিহুল জামে হাদিস : ১৫৩৮)

ছয়. নামাজে নিজের গুনাহর কথা চিন্তা করে আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার কথা ভেবে নিজের মাঝে ‘হায়া’ বা লজ্জাশরম নিয়ে আসতে হবে। দণ্ডায়মান অবস্থায় একজন অপরাধীর মতোই মস্তক অবনত রেখে এবং দৃষ্টিকে সিজদার স্থানের দিকে নিবদ্ধ রাখতে হবে। কারণ রাসুলুল্লাহ (সা.) (দাঁড়ানো অবস্থায়) সিজদার জায়গায় দৃষ্টি রাখতেন। (তাফসিরে তবারি : ৯/১৯৭)

ওপরের ছয়টি বিষয় অনুসরণ করলে নামাজে মনোযোগ সৃষ্টি হবে- ইনশাআল্লাহ। এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি নামাজের সময় হলে সুন্দরভাবে অজু করে ও একাগ্রতার সঙ্গে সুন্দরভাবে রুকু-সিজদা করে নামাজ আদায় করবে, তার এ নামাজ আগের সব গুনাহর কাফফারা হয়ে যাবে; যতোক্ষণ পর্যন্ত না সে কোনো কবিরা গুনাহে লিপ্ত হয়। এই সুযোগ তার সারা জীবনের জন্য।’ (মুসলিম, হাদিস : ২২৮)

মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন আমাদের নেক আমল করার তাওফিক দান করুন- আমিন। তথ্য সূত্র: www.bdnews24us.com

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali