The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর এক হোটেল!

উত্তর ক্যারোলিনার বল্ডহেড আইল্যান্ডের দক্ষিণে মূল ভূখণ্ড ছাড়িয়ে ৫২ কিলোমিটার দূরে রোমাঞ্চবিলাসী পর্যটকদের প্রিয় আস্তানা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিশ্বে এমন কিছু হোটেল আছে যা মানুষের কাছে ব্যতিক্রমি বা বিস্ময়কর মনে হতে পারে। তবে আজ যে হোটেলের কথা বলা হয়ে সেটি বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর এক হোটেল!

বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর এক হোটেল! 1

উত্তর ক্যারোলিনার বল্ডহেড আইল্যান্ডের দক্ষিণে মূল ভূখণ্ড ছাড়িয়ে ৫২ কিলোমিটার দূরে রোমাঞ্চবিলাসী পর্যটকদের প্রিয় আস্তানা। সমুদ্রের মাঝে এমন এক জায়গা যেখানে একা থাকতে বুক দুরুদুরু করবে তাতে সন্দেহ নেই। আবার প্রকৃতিকে খুব কাছ থেকে উপভোগও করা যায়। নাই কোনো কোলাহল, নাই কোনো যান্ত্রিক শব্দও। প্রকৃতির ডাকেই ঘুম ভাঙে এই হোটেলের বোর্ডারদের। তবে অনেকের মতেই, এটিই বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর একটি হোটেল! তবে কেনো এতো ভয়ংকর হোটেল? কোথায় রয়েছে এই হোটেলটি?

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায় যে, উত্তর ক্যারোলিনার বল্ডহেড আইল্যান্ডের ঠিক দক্ষিণে ৫২ কিলোমিটার সমুদ্রের গভীরে মাথা উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে এই বিশাল হোটেলটি। এই হোটেলে আস্তানা গাড়তে হলে মূল ভূখণ্ড ছাড়িয়ে ৫২ কিলোমিটার দূরে যেতে হবে, বা উড়ে যেতে হবে কোনো হেলিকপ্টারে করে। কারণ হলো স্থলপথের সঙ্গে এই হোটেলের কোনো যোগাযোগই নেই।

হোটেলটির নাম হলো ফ্রাইং প্যান হোটেল। ফ্রাইং প্যান-কারণ হলো এই সমুদ্রের এই অংশে গভীরতা অনেক কম। ফ্রাইং প্যানের যেমন চ্যাপ্টা হয়, তার গভীরতা অনেক কম হয়, এই অংশটাও অনেকটা তেমনই। তাই এর নাম দেওয়া হয়েছে ফ্রাইং প্যান হোটেল।

সমুদ্রের মধ্যে কিভাবে গড়ে তোলা হয়েছে এই হোটেল? প্রকৃতপক্ষে এটি পূর্বে একটা লাইট হাউস ছিল। আমেরিকার কোস্ট গার্ডরা এই লাইট হাউসটি ব্যবহার করতেন। ১৮৫৪ সালে জাহাজকে দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য এই লাইট হাউসটি গড়ে তোলা হয়।

১৯৬০ সালের কথা। তখন নতুন করে এই লাইট হাউসের মেরামতও করা হয়। লোহার কাঠামো সরিয়ে দিয়ে স্টিলের কাঠামো দেওয়া হয়। তবে ১৯৭০ সাল নাগাদ জিপিএস প্রযুক্তি চলে আসে। যার সাহায্যে জাহাজের নাবিক খুব সহজেই সমুদ্রের গভীরতার আন্দাজ পেতে শুরু করে দেয়। সেই সময় থেকেই লাইট হাউসটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকে।

২০১০ সালের কথা। তখন উত্তর ক্যারোলিনার বাসিন্দা রিচার্ড মিল এই লাইট হাউসটি কিনে নেন। সমুদ্র হতে ৮৫ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত লাইট হাউসের মেরামত করিয়ে তিনিই এটিকে একটা হোটেলে রূপ দেন। অটলান্টিকের বিশালাকার ঢেউ ও সামুদ্রিক ঝোড়ো হাওয়া যাতে পর্যটকদের কোনো ক্ষতি করতে নাপারে, তার জন্য তিনি হোটেলের কাঠামোকে বেশ শক্তপোক্ত বানিয়েছিলেন।

কিন্তু তাই বলে এই লাইট হাউস হোটেলকে পাঁচতারা হোটেলের সঙ্গে আবার গুলিয়ে ফেলবেন না কেও! পাঁচতারা হোটেলের মতো কোনো ব্যবস্থা এখানে আপনি পাবেন না। তবে আকাশে কাচের টুকরোর মতো তারা ছড়িয়ে থাকা, নির্জন পরিবেশে সমুদ্রের ডাক যে কোনো রোমাঞ্চ প্রিয় পর্যটককে মুগ্ধ করবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এই হোটেলে পর্যটকরা নিজস্ব বোটে আসতে পারেন, বা হোটেল কর্তৃপক্ষ নিকটবর্তী আইল্যান্ড থেকে তাদের নিজস্ব স্পিড বোটে নিয়ে আসতে পারেন। বা কেও চাইলে হোটেল কর্তৃপক্ষের হেলিকপ্টারেও উড়ে আসতে পারেন এই হোটেলে। তবে তাতে খরচ আরও খানিকটা বেশি পড়ে এই যা!

হোটেলের মোট ৮টি রুম রয়েছে। রুমগুলো একটু ছোট। প্রতি রুম থেকেই সমুদ্র দেখা যায়। যাতে ৫টি টুইন বেড এবং ৩টিতে কুইন বেড রয়েছে। একজন পর্যটকের ২ রাত, ৩ দিনের জন্য থাকা-খাওয়া খরচ পড়বে ৫৯৮ মার্কিন ডলার। এর মধ্যে হোটেল থেকে বোটে যাতায়াত খরচও অন্তর্ভুক্ত। হোটেলে হেলিকপ্টারে চেপে যেতে চাইলে একজন পর্যটকের ২ রাত, ৩ দিনের জন্য থাকা-খাওয়া খরচ পড়বে এক হাজার ২৯৫ ডলার!

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali