দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতীয় জনতা পার্টি বিজেপি’র কেন্দ্রীয় সভাপতির পদ হারাতে চলেছেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অমিত শাহকে সরিয়ে জেপি নাড্ডাকে দলটির পূর্ণাঙ্গ সভাপতি নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। সংবাদ মাধ্যম দ্যা হিন্দু’র এক খবরে বলা হয়েছে, আগামী ২০ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নেবেন জেপি নাড্ডা।
ভারতীয় জনতা পার্টি বিজেপি’র কেন্দ্রীয় সভাপতির পদ হারাতে চলেছেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অমিত শাহকে সরিয়ে জেপি নাড্ডাকে দলটির পূর্ণাঙ্গ সভাপতি নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। সংবাদ মাধ্যম দ্যা হিন্দু’র এক খবরে বলা হয়েছে, আগামী ২০ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নেবেন জেপি নাড্ডা।
দ্যা হিন্দু তার ওই রিপোর্টে আরও জানিয়েছে, নতুন বছরে রাজ্যে বিজেপির সাংগঠনিক রদবদলের পর দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতেও এমন পরিবর্তন আনা হতে পারে। অমিত শাহ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার পর হতেই তার স্থানে নতুন সভাপতি আনার কথা শুরু হয়। তবে তখনই পূর্ণ দায়িত্ব না দিয়ে অমিতকে রেখেই কার্যনির্বাহী সভাপতি করা হয় দলের আরেক প্রবীণ নেতা জেপি নাড্ডাকে। নাড্ডা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন বলেই দেশটির রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
অমিত শাহ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার পর হতেই তার স্থানে নতুন সভাপতি আনার কথা শুরু হয়। তবে তখনই পূর্ণ দায়িত্ব না দিয়ে অমিতকে মাথায় বসিয়ে রেখে কার্যনির্বাহী সভাপতি করা হয়েছিল দলের এই প্রবীণ নেতা জেপি নাড্ডাকে।
রাজনৈতিক মহল মনে করছেন যে, বিজেপিতে নতুন সভাপতি পদের নির্বাচন হবে নির্দিষ্ট দিনক্ষণ মেনেই। নাড্ডা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন বলেই তাদের দৃঢ় বিশ্বাস।
সংবাদ মাধ্যমটির খবরে আরও বলা হয়, বিজেপি ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে জয়লাভের পর মোদি সরকারের মন্ত্রিসভায় সুযোগ পান অমিত শাহ। তারপরই ২০১৯-এর জুলাইয়ে নাড্ডাকে দলের কার্যকরী সভাপতি হিসেবে নিয়োগ করা হয়। গত নির্বাচনে নাড্ডা রাজনৈতিকভাবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য উত্তরপ্রদেশে বিজেপির নির্বাচনী প্রচারের দায়িত্বরত ছিলেন। সেখানে সমাজবাদী পার্টি (এসপি) ও বহুজন সমাজ পার্টির মহাজোটের বিরুদ্ধে কঠিন চ্যালেঞ্জ নিয়েও সাফল্য এনে দেন তিনি। তার ছকেই উত্তরপ্রদেশের ৮০টি লোকসভা আসনের মধ্যে ৬২টিতে জয়লাভ করেছিলো বিজেপি।
তাছাড়াও মোদি সরকারের প্রথম মন্ত্রিপরিষদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সামলেওছিলেন নাড্ডা। বিজেপির সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী শীর্ষ সংসদীয় বোর্ডের সদস্যও ছিলেন তিনি।