The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ধাতব মূর্তি স্ক্যান করে চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা!

ওই বৌদ্ধ মূর্তির মধ্যে যে এক মানবদেহ রয়েছে, তা মুখে মুখে প্রচলিত থাকলেও, বিজ্ঞানীরা এতোদিন তার সত্যতাও জানতেন না

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ধাতব মূর্তি স্ক্যান করে চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা! কিন্তু কেনো তারা চমকে গেলেন? বিজ্ঞানীরা মূর্তিটি স্ক্যান করে দেখলেন ধ্যানে মগ্ন এক সন্ন্যাসী! এও কী সম্ভব?

ধাতব মূর্তি স্ক্যান করে চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা! 1

কয়েক বছর আগের ঘটনা। নেদারল্যান্ডের দ্য মিয়েন্ডার মেডিক্যাল সেন্টারে শারীরিক পরীক্ষার জন্য নিয়ে আসা হয় এক প্রবীণ রোগীকে।

ওই রোগী অবশ্য কোনও সাড়া দেন না, হাঁটাচলা করতে পারেন না এমনকি তিনি শ্বাস-প্রশ্বাসও নেন না। ওই ‘রোগী’ আসলে এক হাজার বছর বয়সি এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসীর মূর্তি। এতোদিন তার ঠিকানা ছিল নেদারল্যান্ডেরই একটি মিউজিয়াম।

ওই বৌদ্ধ মূর্তির মধ্যে যে এক মানবদেহ রয়েছে, তা মুখে মুখে প্রচলিত থাকলেও, বিজ্ঞানীরা এতোদিন তার সত্যতাও জানতেন না। প্রাচীন এই রহস্যের উপর আলোকপাত করার জন্যই মিউজিয়াম হতে ওই বৌদ্ধ সন্ন্যাসীর মূর্তিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিলো।

সোনালি রঙের ওই ধাতব বৌদ্ধ মূর্তির সিটি স্ক্যান করার পরই তাজ্জব বনে যান উপস্থিত চিকিৎসক ও গবেষকরা! দেখা যায় যে, বাইরে থেকে দেখে যা নেহাতই মূর্তি, তার ভিতরে পদ্মাসনে ধ্যানে মগ্ন একজন সন্ন্যাসী! তাঁর নাম লিউকুয়ান।

ওই সন্ন্যাসীর দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশ্য কিছুই ছিল না। পরিবর্তে তার দেহের ভিতরে বৌদ্ধ ভাষায় লেখা একটি কাপড় ভরা ছিল। কীভাবে তার দেহ থেকে সমস্ত অঙ্গ বের করে নেওয়া হয়েছে, কীভাবে তার মমি তৈরি হয়েছে তা এখনও রহস্যই রয়ে গেছে। বিস্তর গবেষণাও চলছে এই বিষয়টি নিয়ে।

নিজেই নিজের দেহের মমিফিকেশন জাপানে বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের মধ্যে খুব একটি প্রচলিত প্রথা। এশিয়াজুড়েই এক সময় এমন রীতির চল ছিল বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের মধ্যে। চীনেও এই রকম দেখা যেতো।

কীভাবে ধীরে ধীরে বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা আসলে নিজেদের দেহ মমি বানাতেন? জেরেমিয়া কেন নামে এক লেখকের ‘লিভিং বুদ্ধা’ নামে বইয়ে এর উল্লেখও রয়েছে। ওই বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে এর পদ্ধতিটি। ইচ্ছুক সন্ন্যাসীরা খুব কঠিন ডায়েট চার্ট অনুসরণ করেই নাকি এমন কাজ করতেন।

ওই বইতে দাবি করা হয়েছে, এটা খুব ধীর গতির একটি প্রক্রিয়া। তাঁরা খাদ্যতালিকায় চাল, গম, সোয়াবিন জাতীয় কোনও বস্তুই রাখতেন না। এর পরিবর্তে বাদাম, বেরি, গাছের ছাল তাঁরা খেতেন। এতে নাকি ক্রমেই তাদের শরীরের চর্বি গলে যেতো এবং এক সময় শরীর আর্দ্রতা হারিয়ে ক্রমশ শুষ্ক হয়ে উঠতো।

মৃত্যুর পর শরীরে ব্যাকটিরিয়ার বৃদ্ধি আটকাতে জীবিতাবস্থায় বিভিন্ন ভেষজ উদ্ভিদও খেতেন তাঁরা। খেতেন বিশেষ এক ধরনের চা, যা বিষাক্ত হার্ব দিয়ে তৈরি। এই চা পান করার কারণে তাদের শরীরও বিষাক্ত হয়ে উঠততো এবং মৃত শরীরে ম্যাগট তৈরি হতে পারতো না।

এইভাবে দীর্ঘদিন ধরে কড়া ডায়েটের কারণে ওই সন্ন্যাসী যখন একেবারেই মৃতপ্রায়, তখন তাকে মাটির নীচে একটি কক্ষের মধ্যে স্থানান্তর করা হতো। তিনি তখন সেই কক্ষের ভিতরেই ধ্যানে বসতেন। বাঁশের তৈরি একটি ফানেলের মধ্যে দিয়ে শ্বাস নিতেন তাঁরা।

ঠিক এই ভাবেই তিনি মাটির নীচে ওই কক্ষে পড়ে থাকতেন দিনের পর দিন মাসের পর মাস। তিন বছর পর অন্য সন্ন্যাসীরা তাকে কক্ষ হতে বের করে মন্দিরে নিয়ে গিয়ে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করতেন। কোনও সন্ন্যাসীর যদি মমিফিকেশন না হয়ে থাকতো, তাহলে তাকে কবর দেওয়া হতো।

বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের কাছে মমিফায়েড সন্ন্যাসীরা কখনও মৃত নন। তারা অমরত্ব লাভ করেছেন ও এভাবেই ধ্যানে মগ্ন থাকতেন। তবে যারা নিজেদের এমনিভাবে মমি করার চেষ্টা করেছেন, তাদের মধ্যে খুব কম জনই সফল হয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে যেমন পদ্মাসনে ধ্যানমগ্ন হয়ে বসে থাকা প্রায় দুশো বছরের পুরনো এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসীর মমি উদ্ধার করা হয়েছে। পূর্ব এশিয়ার মঙ্গোলিয়ায় ওই মমির খোঁজ পাওয়া যায়। তাঁর পুরো দেহ পশুর চামড়া দিয়ে আবৃত ছিল।

তবে বৌদ্ধ মূর্তির মধ্যে সন্ন্যাসীর মমির খোঁজ এই প্রথম পাওয়া গেলো বলে জানিয়েছেন ইতিহাসবিদেরা। হাঙ্গেরির ন্যাশনাল মিউজিয়ামে বহুদিন ধরেই ওই মূর্তিটি প্রদর্শিত হয়েছে। তারপর ইউরোপের লুক্সেমবার্গ মিউজিয়ামেও কিছুদিন রাখা হয় এই মূর্তিটি। তারপর থেকে নেদারল্যান্ডের ড্রেন্টস মিউজিয়ামই হয় তার ঠিকানা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali