দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সাবিলা নূর ও অপূর্বর নতুন নাটক এক্সচেঞ্জ। নাটকটি নির্মাণ করেছেন রুবেল হাসান। এক্সচেঞ্জ নাটকটি রচনা করেছেন মেজবাহ উদ্দীন সুমন।
নাটকটির কাহিনী এমন: অভিনেতা অপূর্ব এবং তার বাবা রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। এমন সময় অপূর্বের বাবা তাকে বললেন, সামনে কতোগুলো মেয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। তারা নাকি ছেলেদের কিডন্যাপ করে নিয়ে যায়! সেই উত্যক্তকারী কে জানেন? সাবিলা নূর! সাবিলা নূরের উত্যক্তের ভয়ে সন্তান অপূর্বকে সাবধান করছেন তার বাবা। ইভটিজিংয়ের বিরুদ্ধে এভাবেই সাজানো হয়েছে নাটকটির কাহিনী।
ইভ টিজিং কিংবা উত্যক্ত করা, এই বিষয়টি সাধারণত ঘটে ছেলেদের পক্ষ হতে। যার শিকার হয়ে থাকেন মেয়েরা। এমন খবর প্রায় প্রতিদিন দেখা যায় সংবাদ মাধ্যমে। তবে এবার দেখা যাবে একেবারেই এর বিপরীত চিত্র। যেখানে দেখা যাবে মেয়েরা উত্যক্ত করছে ছেলেদেরকে! বিয়ের জন্য ছেলেকে বাসায় দেখতে আসছেন মেয়ে পক্ষ! আবার ছেলেরা ম্যানেজ করছে ঘর সংসার, আর স্ত্রীরা করছে অফিস।
ঠিক এমনই একটি বিপরীত চিত্র নিয়ে নাটক নির্মাণ করছেন নির্মাতা রুবেল হাসান। ‘এক্সচেঞ্জ’ নামে এই নাটকটি রচনা করেছেন মেজবাহ উদ্দীন সুমন। এই নাটকের প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন জিয়াউল ফারুক অপূর্ব এবং সাবিলা নূর।
তবে মজার এই নাটকটি ২৩ নভেম্বর উন্মুক্ত হয়েছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সিএমভি’র ইউটিউব চ্যানেলে। যেখানে দেখা যায় যে, সাবিলা নূর তার বন্ধুদের নিয়ে রাস্তায় উত্যক্ত করছেন অপূর্বকে!
কাজটি সম্পর্কে এর নির্মাতা রুবেল হাসান বলেছেন, ‘এটি মূলত ইভ টিজিং এর প্রতিবাদস্বরূপ নির্মাণ করা হয়েছে। ছেলেরা যেভাবে প্রতিনিয়ত মেয়েদের উত্যক্ত করে থাকে, সেটি থেকে উত্তরণের পথ দেখানোর চেষ্টা করেছিমাত্র। চেয়েছি, ছেলেরা যেনো মেয়েদের কষ্টটা অনুভব করতে পারেন।’ এই নাটকটি প্রযোজনা করেছেন এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু।
নাটকটি সম্পর্কে সাবিলা নূরের অভিমত হলো, ‘ইভ টিজিংয়ের বিরুদ্ধে এই নাটকটি প্রতীকী প্রতিবাদের মতোই। আমার বিশ্বাস যে, এই নাটকটি দেখার পর কোনও ছেলে কিংবা পুরুষ কখনও কোনও মেয়েকে উত্যক্ত বা টিজ করবেন না। তাহলেই আমাদের পরিশ্রম সার্থক হবে।’
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।