দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ২২ জানুয়ারী ২০২১ খৃস্টাব্দ, ৮ মাঘ ১৪২৭ বঙ্গাব্দ, ৮ জমাদিউস সানি ১৪৪২ হিজরি। দি ঢাকা টাইমস্ -এর পক্ষ থেকে সকলকে শুভ সকাল। আজ যাদের জন্মদিন তাদের সকলকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা- শুভ জন্মদিন।
যে মসজিদটি আপনারা দেখতে পাচ্ছেন সেটি ৪৬৯ বছরের ঐতিহাসিক সমাজশাহী মসজিদ। এটি পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অবস্থিত।
১৫৫২ খ্রিস্টাব্দে সম্রাট শেরশাহ-এর ছেলে সুলতান সমির কিংবা সেলিম শুরের আমলে বর্তমান পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার সমাজ গ্রামে অবস্থিত ৪৬৯ বছরে সুপ্রাচীন ঐতিহাসকি ‘সমাজশাহী মসজিদ’।
করতোয়া নদী সংলগ্ন চাটমোহর থানা হতে ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সমাজ শাহী মসজিদটি দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকার পর বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতরের তত্ত্বাবধানে ১৯৮০ সালে এটি পুনঃর্নির্মাণ করা হয়।
দেশ বিভাগের আগে ১৯৪২ সালে ভারত সরকার এই ঐতিহাসিক মসজিদটি একবার পুনঃর্নির্মাণ করেছিলো। ওই সময় মসজিদটির মূল অবকাঠামো ঠিক রেখেই পুনঃর্নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করা হলেও মসজিদটির প্রাচীনত্ব অনেকাংশেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
৩০ হাত উচ্চতার এই মসজিদটির দৈর্ঘ্য হলো ৩৪ হাত, প্রস্থ ১৫ হাত। ছোট-বড় মিলিয়ে গম্বুজ সংখ্যা হলো মোট ৩টি। বড় গম্বুজগুলোর নিচের দিকে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন নানা কারুকার্য।
মসজিদটির বারান্দায় কষ্টিপাথরের কালো দুটি স্তম্ভ প্রাচীন স্থাপত্যশৈলীর ঐতিহ্যের প্রমাণ বহন করছে। চারপাশের দেওয়ালেও রয়েছে অসংখ্য সুন্দর সুন্দর নকশা। যা খুব সহজেই দর্শনার্থীদের নজর কাড়তে সক্ষম। মসজিদের রয়েছে ৩টি মূল দরজা এবং একটি মেহরাব।
১৯৪২ সালে এই মসজিদটি পুনঃর্নির্মাণের সময় ভারতের জাদুঘরে এই মসজিদের দুটি শিলালিপিও স্থানান্তর করা হয়। শিলালিপি দুটি হলো, মেহরাবের ওপর একটি ও দক্ষিণাংশের দেওয়ালে দুটি শিলালিপি। একটি লিপিতে লিখা ছিল মসজিদটি নির্মাণ তারিখ এবং অপরটিতে সূরা মুলক খোদাই করে লেখা ছিল।
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on জানুয়ারী ২১, ২০২১ 2:00 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ওজন কমাতে গিয়ে তাড়াহুড়ো করা যাবে না, কারণ তাড়াহুড়া করলেই…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দেশের অন্যতম ওটিটি প্লাটফর্ম আইস্ক্রিনে স্ট্রিমিং হতে চলেছে সুপারস্টার শাকিব…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠের কাছ থেকে ফ্ল্যাট উপহার নেওয়া, সাংবাদিককে হুমকি…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ হাতিশালের মধ্যে ঘুমোচ্ছে পুচকে একটি বাচ্চা হাতি। শাবকের ঘুম ভাঙাতে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ১ মাঘ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ খুব স্বাভাবিকভাবেই খুশকি হলে অনেকেই অ্যান্টি-ডানড্রফ শ্যাম্পু ব্যবহার করে থাকি।…