দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বান্দরবান জেলার বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কেওক্রাডং পাহাড় থেকে মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরে এই জাদিপাই ঝর্ণার অবস্থান।
বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কেওক্রাডাং, জংছিয়া এবং জাদিপাই এই ৩টি পাহাড়ি ঝিরির স্বচ্ছ পানির ধারা একত্রে মিলিত হয়ে প্রায় ২০০ ফুট উপর থেকে কালো পাথরের গা বেয়ে জাদিপাই ঝর্ণা রূপে সাংঙ্গু নদীর সঙ্গে এসে মিশেছে। জাদিপাই বাংলাদেশের প্রশস্ততম ঝর্ণাগুলোর মধ্যে অন্যতম এটি। এই জলপ্রপাতের চারিদিকে ছড়ানো রয়েছে সবুজে মোড়ানো পাহাড় ও প্রকৃতির যেনো এক নির্মল মাদকতা। যার বুক চিরে স্বশব্দে বয়ে চলা জাদিপাই আপন ভাবধারায় বান্দরবানের ঝর্ণার রাণী রূপে এটি যেনো প্রবাহমান।
বছরের যে কোনো সময়ই জাদিপাই ঝর্ণায় যাওয়া যাবে। শীতকালে ঝর্ণার পানি কম থাকলেও ট্রেকিং অত্যন্ত সুবিধাজনক। এছাড়াও বর্ষাকালে ঝর্ণায় পানি বেশি থাকলে এই সময়টা ট্রেকিং এর জন্যে বেশ কিছুটা ঝুকিপূর্ণ। তবে বর্ষা পরবর্তী সময় এই ঝর্ণা অভিযানে গেলে আরও ভালো।
আপনাকে জাদিপাই ঝর্ণায় যেতে হলে বান্দরবানের রুমা উপজেলা হতে বগালেক হয়ে কেওক্রাডং পাহাড় চূড়া হয়েই যেতে হবে। বান্দরবান জেলা শহর হয়ে রুমা বাজারে চলে আসতে হবে। বান্দরবান হতে রুমা বাজারের দূরত্ব প্রায় ৪৮ কিলোমিটারের মতো। বান্দরবানের রুমা বাস স্ট্যান্ড হতে লোকাল বাস বা বান্দরবান শহরের জীপ স্টেশন হতে জীপ/চাঁন্দের গাড়ি নিয়ে রুমা বাজারে আপনি যেতে পারবেন। আবার বান্দরবান থেহতে গাড়ি রিসার্ভ করেও সরাসরি বগালেক পর্যন্ত যেতে পারবেন।
তখন বগালেক থেকে ট্রেকিং করে কেওক্রাডং যেতে হবে। কেওক্রাডং পাহাড় হতে ১৫-২০ মিনিটের দূরত্বে অবস্থিত বান্দরবানের সবচেয়ে উঁচু গ্রাম পাসিং পাড়ার খাড়া পথ ধরে ৩০ মিনিট মতো হাঁটার পর জাদিপাই পাড়া হয়ে আরও ৩০/৪০ মিনিট হাঁটলে তবেই জাদিপাই ঝর্ণায় পৌঁছানো যাবে। পাসিং পাড়া ও জাদিপাই পাড়ার মাঝখানের পথগুলো বেশ খাড়া ও বিপদসংকুল।
তথ্যসূত্র: https://vromonguide.com
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের
Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on ফেব্রুয়ারী ১৪, ২০২১ 10:16 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়ার কঠোর নিন্দা জানিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় “তোমক” নামে এক জনপ্রিয় বিড়ালকে শহরের ‘সম্মানিত…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ২৫ অগ্রাহায়ণ ১৪৩২…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শসা আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় অন্যতম পরিচিত এবং সহজলভ্য একটি সবজি।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অ্যাপল ও গুগল বিশ্বজুড়ে তাদের ব্যবহারকারীদের আবারও নতুন করে সাইবার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় সবচেয়ে পরিচিত ও সহজলভ্য একটি সবজি হলো…