The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

অপরাধ না করেও যাদের বছরের পর বছর কারাগারে থাকতে হয়েছে!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিনা দোষে বছরের পর বছর কারাদণ্ড ভোগ করার নজির রয়েছে বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে। তবে বাংলাদেশে এই ঘটনা আরও প্রকট। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের গাফিলতির কারণে বছরের পর বছর বিনাদোষে কারাগারে থাকতে হয়েছে।

সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশনের করা এক মামলার তদন্তে মূল আসামীর নাম এবং বাবার নামের সঙ্গে মিল থাকায় অভিযুক্ত করা হয় আরেক ব্যক্তিকে! পরে ওই ব্যক্তি উচ্চ আদালতে আবেদন করলে দুর্নীতি দমন কমিশন তাদের ভুল হয়েছে বলে স্বীকারও করে।

অথচ দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্ত নিয়ে ওই ব্যক্তির অভিযোগ প্রমাণিত না হলে তার ১৫ বছরের কারাদণ্ড হতে পারতো। তবে ওই ব্যক্তিকে শেষ পর্যন্ত কারাভোগ করতে না হলেও অনেকেরই এরকম ক্ষেত্রে ভাগ্য তেমন একটা সুপ্রসন্ন হয়নি।

সাম্প্রতিক সময় এরকম একটি আলোচিত মামলা ছিল জাহালমের ঘটনা, যিনি দুর্নীতি দমন কমিশনের ভুল তদন্ত ও এক ব্যাংক কর্মকর্তার ভুল সাক্ষ্যের কারণে বিনাদোষে ৩ বছর কারাদণ্ড ভোগ করেন।

পরে মানবাধিকার কমিশনের তদন্তে বেরিয়ে আসে যে জাহালম আসলে পুরোপুরি নিরাপরাধ। পরবর্তীতে আদালতের নির্দেশে সব মামলা হতে অব্যাহতি পাওয়ার পর গত বছর ফেব্রুয়ারি মাসে মুক্তি পান জাহালম।

কোনো অপরাধ না করেও জীবনের একটা লম্বা সময় কেটেছে কারাগারেই – সিনেমার কাহিনীর মতো শোনালেও এরকম ঘটনা মাঝেমধ্যেই ঘটে আমাদের দেশে। তদন্তে অনিচ্ছাকৃত কিংবা ইচ্ছাকৃত ভুল, মিথ্যা সাক্ষ্যদান অথবা বিচারিক প্রক্রিয়ায় বিলম্ব হওয়া – এরকম নানা কারণে আদালত অনেক সময় ভুল রায়ও দিয়ে থাকেন, যার ফল ভোগ করতে হয় নিরপরাধ কোনো ব্যক্তিকে।

বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময় বিনা অপরাধে কারাভোগ করার কয়েকটি আলোচিত ঘটনা তুলে ধরা হলো:

বিনা অপরাধে ১৩ বছর কারাভোগের পর মৃত্যু

২০০৩ সালে সাতক্ষীরায় দু’জন পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে একজন ছিলেন ওবায়দুর রহমান, যিনি আবেদ আলী হিসেবে বেশি পরিচিত। ২০০৬ সালে আদালত ওই মামলায় আবেদ আলীসহ আরও দু’জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন।

তারপর ২০১১ সালে হাইকোর্ট নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করে ও আবেদ আলীকে খালাস দেয়। তবে উচ্চ আদালত খালাস দিলেও রাষ্ট্র পক্ষ সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেন এবং মামলার শুনানি চলে পরবর্তী ৪ বছর ধরে।

২০১৮ সালের এপ্রিলে আদালত আপিল বিভাগও ওই রায় বহাল রেখেই সিদ্ধান্ত দেন। তবে আদালতের সিদ্ধান্তের পরও মুক্তি পাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি হতভাগ্য আবেদ আলীর।

সেই বছরের অক্টোবর মাসে যেদিন আবেদ আলীকে কারাগার হতে খালাস করার রায়ের কপি কারাগারে গিয়ে পৌঁছায়, ওই দিন তার কিছুক্ষণ আগেই মারা যান আবেদ আলী।

তিনি যে নির্দোষ ছিলেন, মৃত্যুর আগে সেই স্বীকৃতিটা পেলেও মুক্ত অবস্থায় একদিনও তিনি পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে পারেননি!

কৈশোর, তারুণ্য, যৌবন জেলেই কেটেছে বাবুল মিয়ার

১৯৯২ সালে বাসে ডাকাতির অভিযোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাবুল মিয়া যখন গ্রেফতার হন তখন তার বয়স ছিলো মাত্র ১৮ বছর।তারপর ২০১৭ সালে তিনি যখন বেকসুর (নির্দোষ) প্রমাণিত হন এবং তাকে খালাস দেওয়া হয়, সেই সময় তার বয়স ৪৩ বছর! অর্থাৎ নিজের জীবনের কৈশোরের একাংশ, তারুণ্য ও যৌবনের একটা বড় অংশই তিনি কাটিয়েছেন জেলে!

মজার বিষয় হলো, যে মামলায় নির্দোষ হওয়া সত্বেও ২৫ বছর কারাভোগ করেছেন বাবুল মিয়া। অথচ সেই মামলায় দোষী প্রমাণিত হলেও তার সর্বোচ্চ শাস্তি হতো ১০ বছর!

বিচারিক প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রিতার কারণে মূলত এই দীর্ঘসময় কারাগারে থাকতে হয়েছে বাবুল মিয়াকে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে উঠে আসে, ১৯৯৩ সাল হতে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ২৪ বছরে বিচার চলাকালীন সময় মামলার সাক্ষীদের অধিকাংশই সাক্ষ্য দিতে আসেননি। মামলার বাদী ও তদন্ত কর্মকর্তাও কখনও আদালতে উপস্থিত হননি বলে উঠে আসে প্রকাশিত খবরগুলোতে।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী জানা যায়, জেল থেকে বের হয়ে বাবুল মিয়া সাংবাদিকদের সামনে মাত্র একটি প্রশ্ন রেখেছিলেন। স্বাভাবিকভাবেই সেই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার ভাষা ছিল না কারও। তার প্রশ্নটি ছিলো: “আমার যৌবনের ২৫ বছর ফিরিয়ে দেবে কে?”

স্ত্রী-কন্যা হত্যার মিথ্যা অভিযোগে জেলে ২০ বছর

নিজের স্ত্রী এবং দেড় বছরের কন্যা হত্যার অভিযোগে ২০০০ সালে আদালত বাগেরহাটের শেখ জাহিদকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। ওই বছর শেখ জাহিদ এই রায়ের বিরুদ্ধে অ্যাপিল করেন, যার শুনানি শেষে ২০০৪ সালে হাইকোর্ট মৃত্যুদণ্ডের ওই আদেশ বহাল রাখেন।

হাইকোর্টের ওই রায়ের বিপরীতে আসামী জাহিদ আবারও আবেদন করেন, যে আবেদনের সুরাহা হয় ২০২০ সালের অগাস্ট মাসে। তখন আদালত শেখ জাহিদকে নির্দোষ ঘোষণা করে রায় দেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামী হওয়ায় কারাবাসের পুরোটা সময়ই ফাঁসির আসামীর জন্য নির্ধারিত ‘কনডেমড সেল’-এ দিনযাপন করতে হয়েছে শেখ জাহিদকে। ৩০ বছর বয়সে শাস্তির মেয়াদ শুরু করা ওই ব্যক্তি যখন খুলনা কারাগার হতে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে মুক্তি পান, তখন তার বয়স ৫০ বছর!

আসামীর বাবার নামের সঙ্গে মিল থাকায় ৫ বছর কারাগারে

সম্প্রতি কাশিমপুর কারাগার হতে আরমান নামে এক ব্যক্তিকে খালাস করা হয়, যিনি ২০১৬ সাল হতে কারাগারেই ছিলেন। ২০০৫ সালে বিস্ফোরক আইনে করা একটি মামলায় একজন আসামীর বাবার নাম ও মিরপুরের বাসিন্দা আরমানের বাবার নাম একই। ওই মামলায় একজন আসামীকে ২০১২ সালে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলো আদালত। ওই আসামী সেই সময় পলাতক ছিলেন।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী জানা যায়, শুধুমাত্র বাবার নাম এক থাকার কারণে ২০১৬ সালে মিরপুর হতে আরমানকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।

পরে এই বিষয়ে আরমানের পরিবারের পক্ষ হতে আদালতে রিট করা হয় ও চূড়ান্ত শুনানি শেষে আদালত আরমানকে খালাসের রায় দেন।

এই ঘটনায় আরমানকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ও আরমানকে আটকের ঘটনার দায়ী ব্যক্তিদের নিরূপণে নতুন করে তদন্তের সিদ্ধান্ত দেন আদালত।

বহুল আলোচিত জাহালমের কারাভোগ প্রসঙ্গ

২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে যখন জাহালমকে গ্রেফতার করা হয়েছিলো, তখন তিনি নরসিংদীতে এক পাটকলে কর্মরত করছিলেন। তারপর ঠিক ৩ বছর পূর্ণ হবার দু’দিন আগে হাইকোর্টের নির্দেশে মুক্তি পেয়ে বাড়িতে ফেরেন জাহালম। মানবাধিকার কমিশনের তদন্তে প্রমাণিত হয় যে, তিনি নির্দোষ হয়েও জেল খাটছিলেন।

একটি ব্যাংক হতে ১৮ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ছিল আবু সালেক নামে জনৈক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ওই ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জাহালমকেই আবু সালেক বলে চিহ্নিত করে সাক্ষ্য দেওয়ার পর জাহালমকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত।

কার দোষে নির্দোষ জাহালমের কারাভোগ করতে হলো- তা নির্ণয় করতে পরবর্তীকালে তদন্ত কমিটি গঠন করে দুর্নীতি দমন কমিশন। অথচ সেই তদন্তের ফলাফল আজও দিনের আলো দেখেনি!

তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali