দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একবার বলুনতো কবে আপনি খালি পায়ে ঘাসের উপর হেঁটেছেন? হয়তো আপনি মনেও করতে পারবেন না। তবে আপনি কী জানেন? খালি পায়ে ঘাসের ওপর হাঁটলে পেতে পারেন বহু উপকার!
খালি পায়ে ঘাসের উপর দিয়ে হাঁটলে দেহের খুবই উপকার হয় এবং শরীর ও মন দুটোই তখন ভালো থাকে। তাছাড়াও ওজন কমাতে এবং সুস্থ থাকতে হাঁটা সবচাইতে ভালো একটি শরীরচর্চা। ঘাসের উপর হাঁটার সুফলগুলো আজ জেনে নিন:
দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি
ঘাসের ওপর দিয়ে খালি পায়ে হাঁটলে চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া চোখের স্বাস্থ্যের জন্য সবুজ রং খুবই উপকারী। তাই চোখের সুস্থতার জন্য প্রতিদিন সকালে ঘাসের ওপর দিয়ে হাঁটা একান্ত দরকার।
সুস্থ রাখে পা
পায়ের জন্য খুব ভালো ব্যায়াম হলো খালি পায়ে হাঁটা। যে কারণে পায়ে শক্তি বৃদ্ধি পায়, পেশি মজবুত হয়, পায়ের রগ এবং লিগামেন্টস, পায়ের গোড়ালি ও পায়ের পাতায় শক্তি বৃদ্ধি হতে থাকে। খালি পায়ে ঘাসে হাঁটলে কোনো কোনো আঘাতও নিরাময় হয়, হাঁটুর সমস্যাও ভালো হয়, আবার পিঠের সমস্যাও ভালো হয়ে যায়- এমনটি বলেন বিষেজ্ঞরা।
ভিটামিন ডি যোগায়
খালি পায়ে ঘাসের ওপর দিয়ে হাঁটলে সূর্যের রশ্মি আমাদের দেহে ভিটামিন ডি যোগাতে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি আমাদের দেহের হাড় মজবুত করে ও হাড়ের যে কোরস্ সমস্যা রোধ করতএ সাহায্য করে। তাই সুস্থ থাকতে হরে সকালের অথবা বিকেলের মৃদু রোদে খালি পায়ে ঘাসের ওপর দিয়ে হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
স্ট্রেস দূর করতে
ভোরবেলা খালি পায়ে ঘাসের উপর দিয়ে হাঁটলে মন খুবই শান্ত থাকে । সকালে হাঁটার মাধ্যমে আমরা ফ্রেশ অক্সিজেনও গ্রহণ করি। সকালের শান্ত পরিবেশ আমাদের মনও ভালো রাখে। তাই আমাদের স্ট্রেস দূর হয়।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।