The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

প্রায় তিনগুণ মৃত্যু বেড়েছে কিডনি জটিলতায়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্যে জানা যায়, কিডনি জটিলতায় দেশে ২০১৯ সালে যত মানুষ মারা গেছেন, তার প্রায় তিনগুণই মানুষ মারা গেছেন ২০২০ সালে।

প্রায় তিনগুণ মৃত্যু বেড়েছে কিডনি জটিলতায় 1

সাম্প্রতিক সময় প্রকাশিত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএসের ওই রিপোর্টে বলা হয়, ২০২০ সালে কিডনি সংক্রান্ত জটিলতায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান ২৮ হাজার ১৭ জন। এর আগের বছর অর্থাৎ ২০১৯ সালে মারা যান ১০ হাজার ৬২২ জন।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএসের নতুন জরিপে বলা হয় যে, ২০২০ সালে বাংলাদেশে সাড়ে ৮ লাখেরও বেশি মানুষ বিভিন্নভাবে মারা গেছেন। মৃত্যুর প্রধান কারণের মধ্যে শীর্ষে ছিলো হার্ট অ্যাটাক।

বিবিএসের মনিটরিং দ্য সিচুয়েশন অব ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস প্রকল্পের মাধ্যমে ২০২০ সালে জন্ম এবং মৃত্যুসহ বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা হয়। প্রকল্পের পরিচালক একেএম আশরাফুল হক সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, ইতিমধ্যে ২০২০ সালে জন্ম এবং মৃত্যু সংক্রান্ত প্রাক্কলিত তথ্য সমন্বয় করা হয়। জুন মাসে পূর্ণাঙ্গ পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হবে বলেও তিনি জানান।

তিনি জানান, মূলত এটি একটি খানা জরিপ এবং ৩ লাখের বেশি গৃহস্থালির ওপর গবেষণা চালানো হয়। বিবিএসের জরিপ অনুযায়ী বাংলাদেশে ২০২০ সালে সর্বমোট ৮ লাখ ৫৪ হাজার ২৫৩ জন মানুষ মানুষ মারা যান। শীর্ষ মৃত্যুর কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে হার্ট অ্যাটাক, ব্রেইন স্ট্রোক, শ্বাসতন্ত্রের অসুখ, অ্যাজমা, ক্যান্সার, কিডনি সংক্রান্ত জটিলতা এবং নিউমোনিয়া ইত্যাদি।

কিডনি রোগে মৃত্যু বাড়ার কারণ

অসংক্রামক রোগে মৃত্যুর নতুন পরিসংখ্যান নিয়ে বিবিএসের জরিপ নিয়ে এখনও কোনো পর্যালোচনা করেনি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা বলেছেন যে, ২০২০ সালে মৃত্যুর ঘটনাগুলোর সঙ্গে কোভিড-১৯ এর সংযোগ কতোটা রয়েছে সে বিষয়ে কোনো বিশ্লেষণ এখনও করেনি অধিদপ্তর।

কিডনি সংক্রান্ত জটিলতায় মৃত্যুর সংখ্যা প্রায় তিনগুণ হয়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে অধ্যাপক সুলতানা বলেছেন, “সাধারণভাবে ধারণা করা যায় যে, কোভিডের কারণে হাসপাতালগুলোতে কিডনি সংক্রান্ত চিকিৎসা ব্যাহত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রেই রোগীরা নিজেরাও সতর্কতার অংশ হিসেবে করোনার কারণে হাসপাতালে যাননি, সেটি মৃত্যুর হার বৃদ্ধির একটি কারণও হতে পারে।”

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali