দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরে পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা প্রায় এক লাখ বেড়েছে। পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
বর্তমানে পাকিস্তানে মোট গাধার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৬ লাখে। গত বছরেও এই সংখ্যা ছিল ৫৫ লাখের কাছাকাছি। দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন শুক্রবার এক প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছে।
প্রতিবছর পাকিস্তান চীনে প্রচুর পরিমাণে গাধা রফতানি করে। এই গাধার চামড়া বিশেষ ধরনের চীনা ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
এক জরিপ অনুযায়ী জানা যায়, মহিষ, ঘোড়া, ছাগল, ভেড়া ও উটসহ খামারের অন্যান্য প্রাণীর সংখ্যা বেড়েছে।
প্রতিবছরই গাধা রফতারী করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে পাকিস্তান। বর্তমানে পাকিস্তান গাধার সংখ্যার দিক থেকে বিশ্বে তৃতীয়। আর প্রথম স্থানে রয়েছে চীন। তারপরও পাকিস্তান থেহতে প্রধান গাধা আমদানিকারক হলো চীন।
জানা যায়, চীনে গাধার চামড়ারও ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। কারণ গাধার চামড়া হতে তৈরি জেলটিনের ঔষধি গুণ রয়েছে তাদের কাছেই। এটি রক্তের কাজ বৃদ্ধি করতে এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতেও সাহায্য করে। চীনের প্রচুর সংখ্যক মানুষ মনে করেন যে, গাধার চামড়া হতে তৈরি ওষুধ সর্দি ও বার্ধক্য রোধে বিশেষভাবে কার্যকর।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।