দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কিছু কিছু পানীয় রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তারপরও জেনে-শুনে অনেকেই সেইসব পানীয় বা মদপান করে থাকেন। আজ রয়েছে বিশ্বের দামি পানীয়র গল্প, যার দাম ১ কোটি ১৬ লাখ টাকা!
কথায় বলা হয়ে থাকে, ‘নতুন বোতলে পুরনো মদ’ই নাকি বেশি জনপ্রিয় হয়। নতুন বোতলের বয়সও কখনও কখনও ১৫০ বছরের বেশি হয়ে থাকে। সম্প্রতি আমেরিকার এক সময়ের নামিদামি উদ্যোগপতি জেপি মরগ্যানের পারিবারিক সংগ্রহ হতে এমনই পুরনো এক বোতল হুইস্কি পাওয়া যায়। যার বয়স ২৫০ বছরেরও বেশি!
আমেরিকার সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা যায়, বোতলের গায়ের উপরের লেখা থেকে জানা গেছে যে, এর ভেতরের পানীয়টি বোতলবন্দী করা হয়েছিলো ১৮৬০ সালে। তবে ভেতরের পানীয়ের বয়স পরীক্ষার পর ধারণা করা গেছে যে, বোতলের ভেতরের হুইস্কি বোতলটির থেকেও আবার ১০০ বছরের পুরোনো। অর্থাৎ ভেতরের পানীয় ২৫০ বছরেরও বেশি সময় পূর্বের।
আমেরিকার জেপি মরগ্যানের ব্যক্তিগত সংগ্রহের ৩টি বোতলের মধ্যে এই বোতল পরবর্তীকালে উত্তরাধিকারীদের মালিকানায় চলে আসে। তেমনই এক পারিবারিক সংগ্রহ হতে বোতলটি খুঁজে পাওয়ার পর অনলাইনে বোতলটি নিলামে তোলা হয়। নিলামে ওই মদের বোতলটির দাম উঠেছে ১ লাখ ৩৭ হাজার মার্কিন ডলার। যা বাংলাদেশী টাকায় ১ কোটি ১৬ লাখ টাকারও বেশি! অর্থাৎ এই বোতলের পানীয় গ্লাসে ঢেলে প্রতি চুমুকেই খাওয়া হয়ে যাবে লাখ টাকা!
তবে প্রশ্ন হলো, মোটা অংকের দামের এই পানীয় কী আদতেও পান করা যাবে? এটি কী আসলে পানের উপযুক্ত রয়েছে? এই বিষয়ে কোনো আশার কথা বলতে পারেনি বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেছেন, বোতলের ছিপি যদি খোলা না হয় তাহলে ওই হুইস্কি ১০ বছর পর্যন্ত ভালো থাকতে পারে। তবে এটির বয়স যেহেতু ২৫০ বছর অতিক্রম করেছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা যে, পানীয়টি তৈরি করা হয় ১৭৭০ হতে ১৭৯০ সালের মধ্যে। তারপর ১৮৬০ সালে বোতলবন্দী করা হয়েছিলো। সেই সময়ের থেকেও এখন ৬ গুণ বেশি বোতলটির দাম উঠেছে নিলামে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।