The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

শুধুমাত্র নারীদের রাজত্ব চীনের যে সমাজে

চীনের এই মসুও সম্প্রদায় একটি ছোট প্রাচীন সম্প্রদায়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এবার চীনের এমন এক সমাজের কথা জানা গেছে, যে সমাজে শুধুমাত্র নারীদের রাজত্ব বিদ্যমান। এটি হলো দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের হিমালয়ের কোলে পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন মাতৃতান্ত্রিক এক সম্প্রদায় যার নাম মসুও।

শুধুমাত্র নারীদের রাজত্ব চীনের যে সমাজে 1

চীনের এই অঞ্চলটি নারী শাসিত এক অভিনব সাম্রাজ্য বলা যায়। ইউনান প্রদেশে পাহাড়ের কোলে মসুও সমাজে নারীরাই হলেন সর্বেসর্বা। তাদের সমাজে পুরুষরা একেবারেই গৌণ। এই সমাজে পুরুষের প্রয়োজন শুধুমাত্র ভবিষ্যত বংশধর তৈরির জন্য। এর বাইরে পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ককে তাদের সমাজে নিরুৎসাহিত করা হয়ে থাকে।

চীনের এই মসুও সম্প্রদায় একটি ছোট প্রাচীন সম্প্রদায়। সংখ্যায় তারা ৪০ হাজারের মতো হবে। মূলত স্বনির্ভর একটি জাতিগোষ্ঠী। কঠোর ধর্মবিশ্বাস ও সংস্কৃতি কেন্দ্রীক তাদের জীবনযাপন। মসুও নারীরা প্রথাগত উজ্জ্বল সাজপোশাক পরে পাহাড়ের দেবীর উৎসব উদযাপন করে থাকেন। তাদের বিশ্বাস হলো এই দেবীই তাদের রক্ষাকর্ত্রী। তারা বলেন, তাদের এই দেবী নাচগান খুব ভালোবাসেন, মদ্যপান, বহুগামিতা তার নাকি খুব পছন্দ। তাই তারা এই দেবীকেই অনুসরণ করেন।

মসুও নারীদের বক্তব্য হলো- ‘দেবীর মতো আমাদের জীবনেও একাধিক পুরুষসঙ্গীই চাই। আমরা একজনের সঙ্গে আটকে থাকতে চাই না।’

যদিও প্রথাগতভাবে মসুওরা মাতৃতান্ত্রিক। অর্থাৎ তাদের বংশ পরম্পরা মায়ের দিক থেকেই। তাদের সমাজে মাতামহী কিংবা প্রমাতামহী সবচেয়ে বেশি ক্ষমতাশালী। মায়ের স্থাবর এবং অস্থাবর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হয় তার মেয়ে। মসুও পরিবারের কন্যারা ভাই কিংবা ছেলের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেন। ছেলেরা কখনও বাসা ছেড়ে কোথাও বের হয় না। বোনের পরিবারেই তারা থাকে।

কিন্তু ভবিষ্যত প্রজন্মে পরিবারের মাথা কে হবে, সেটা কোন্ কন্যাসন্তান পরিবারের অগ্রজ হবে, সেটি বিচার করে তারা ঠিক করে না। পরিবারে যে কন্যা সন্তান সবচেয়ে বুদ্ধিমতী হবে, আর সবচেয়ে পরিশ্রমী হবে সেই পরিবারের মাথা হয়। মেধা এবং কর্মদক্ষতা বিচার করে সেটি ঠিক করে দেন পরিবারে মায়ের দিকে জীবিত সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ নারীরা। পরিবারে সবাইকে তিনি নির্দেশ দিয়ে জানিয়ে দেন যে, ভবিষ্যতে ওই পরিবার কার কর্তৃত্বই মেনে নেবে।

মসুওদের লোক সংস্কৃতিতেও তাদের বিশ্বাস যে, পুরুষের ভূমিকা হলো শুধুমাত্র সন্তান উৎপাদনে সাহায্য করা। তাদের ব্যাখ্যায় নারীর শরীরে নতুন জীবনের যে বীজ সুপ্ত রয়েছে, পুরুষ তাকে কেবলমাত্র অঙ্কুরিত করবে। সেই বীজে যখন প্রাণের সঞ্চার ঘটবে, তখন থেকেই সেই শিশুর মালিক হবেন তার গর্ভধারিণী মা। ওই শিশুতে কোনো রকম অধিকার নেই বাবার!

পরিবারে শিশুরা যেহেতু মায়ের বাড়িতেই বেড়ে ওঠে, তাই বাবার চেয়ে তারা বেশি করে চেনে মামাকে। আমরা বাবা বলতে যেটা বুঝি মসুও সমাজে বাবারা মোটেও সেরকম নয়। সন্তানের বড় হয়ে ওঠার ব্যাপারে তাদের কোনই দায়-দায়িত্ব থাকে না। সব দায়িত্বই নেন মামারা।

বোনের বাচ্চাদের মসুও সংস্কৃতি সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া হয়, তাদের চাল-চলন জীবনযাপন, মূল্যবোধ সবকিছুই যথাযথভাবে শেখানোর দায়িত্ব পড়ে মামাদের ওপর।

মসুওদের সমাজে নারী-পুরুষের সম্পর্কের ব্যাপারটাও সম্পূর্ণ অন্যরকম। বিয়ে বলে তাদের সমাজে কিছুই নেই। নারী ও পুরুষের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কেও তারা বিশ্বাস করেন না।

মসুও সমাজে পুরুষরা ছোটবেলা হতেই নারীদের সম্মান করতে শেখেন। নারীর প্রতি সম্মানবোধ নিয়ে তারা বেড়ে ওঠেন। তাই বলে মসুও নারীরা পুরুষদের কখনই হেয় করেন না। পুরুষপ্রধান দুনিয়ায় নারীদের প্রতি যেভাবে আচরণ করে থাকেন, তাদের যে চোখে দেখেন, মসুও সমাজ নারীপ্রধান হলেও নারীরা পুরুষদের একইভাবে দেখে না। তারা পুরুষের ওপর কখনও প্রভুত্ব করে না। পুরুষদের গালমন্দও করে না। তাদের প্রতি মসুও নারীরা হন খুবই মমতাশীল।

দিনকে দিন মসুও এলাকায় পর্যটকের সংখ্যা বাড়ছে। যে কারণে তারা বর্তমানে চীনের আধুনিক জীবনধারার সঙ্গে পরিচিত হবার সুযোগও পাচ্ছে। অনেক মসুও নারী একজন জীবনসঙ্গীর সঙ্গেই ঘর বাঁধার আইডিয়াও পছন্দ করতে শুরু করে দিয়েছেন। হয়তো একদিন দুনিয়ার আর সব দেশের মতো তারাও প্রচলিত নিয়মে ফিরে আসবেন।

তথ্যসূত্র : বিবিসি বাংলা

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx