পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডাইনোসর বিজ্ঞানীদের তালিকায়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা এবার ডাইনোসরের নতুন একটি প্রজাতি তালিকাভুক্ত করেছেন। এই প্রজাতির নাম দেওয়া হয়েছে ‘দ্য সাউদার্ন টাইটান’ বা দক্ষিণাঞ্চলীয় দানব। এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডাইনোস!

এই ডাইনোসরের নিদর্শনটি আবিষ্কার হয়েছিল ২০০৭ সালে। এখন তারা জানিয়েছেন, এটি অস্ট্রেলিয়া মহাদেশে পাওয়া সবথেকে বড় ডাইনোসর ছিল।

বিবিসির এক খবরে বলা হয়, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে দানবীয় ডাইনোসরের শরীরের অংশ বা জীবাশ্মও পাওয়া গেছে। অস্ট্রেলিয়ার এই প্রজাতিটি হলো সবথেকে বড় ১৫টি প্রজাতিগুলোর একটি। এই ডাইনোসরটির উচ্চতা ছিল ২১ ফুট আর এটির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ১০০ ফুট। এটি ছিল একটি বাস্কেটবলের কোর্টের সমান আকৃতির।

কুইন্সল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে প্রথম এর হাড় পাওয়া গেছে। গত এক দশক ধরে এই হাড় নিয়ে গবেষণা চালানো হচ্ছে। তারপরই বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হয়েছেন এটি প্রকৃতপক্ষে একটি ভিন্ন প্রজাতির ডাইনোসর।

এই জাতীয় ডাইনোসর ছিল মূলত তৃণভোজী। এগুলো তাদের আকৃতির জন্যেও পরিচিত। তাদের ছোট মাথা, লম্বা ঘাড়, লম্বা লেজ এবং থামের মতো পা। ক্রিটেসিয়াস যুগে অর্থাৎ আজ হতে প্রায় ১০ কোটি বছর পূর্বে এই ডাইনোসরগুলো দাপিয়ে বেড়াতো দুনিয়ায়।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।