The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

হরমোনের সমস্যা হলে যা করতে হবে

হরমোন হলো ‘জাগ্রত করা’ বা যাকে বলা যায় কেমিক্যাল ম্যাসেঞ্জার

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শরীরের স্বাভাবিক কাজকর্ম ঠিক রাখতে হরমোন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। হরমোন মূলত এক ধরনের জৈব-রাসায়নিক তরল। হরমোনের সমস্যা হলে যা করতে হবে সেটিই আজ আলোচনা করা হবে।

হরমোনের সমস্যা হলে যা করতে হবে 1

সাধারণত আমাদের শরীরের কোনো কোষ বা গ্রন্থি থেকে শরীরের একটি নির্দিষ্ট অংশে নিঃসরিত হয়। বিভিন্ন গ্ল্যান্ড হতে তৈরি হয়ে রক্তের মাধ্যমে শরীরে ছড়িয়ে পড়ে ও ক্রিয়ার পর তা ধ্বংস প্রাপ্ত হয়।

হরমোনের মাধ্যমে শরীরের সব রকম কার্যক্রম ও গ্রোথ ডেভেলপমেন্ট হয়। শরীরের সবকিছুর সঙ্গেই হরমোনের সম্পর্ক রয়েছে। হরমোন সমস্যার কারণে শরীরে হতে পারে নানা ধরনের সমস্যাও।

হরমোন হলো ‘জাগ্রত করা’ বা যাকে বলা যায় কেমিক্যাল ম্যাসেঞ্জার। ঘুম হতে জেগে ওঠার ক্ষেত্রে একটি হরমোন রয়েছে। এগুলো গ্রন্থি হতে তৈরি হয়ে একজন আরেকজনকে তখন মেসেজ পাঠায় যে, তোমাকে এই কাজটি এখন করতে হবে। তারপর তাকে সাহায্য করে এবং ওই কাজগুলো করিয়ে নেয়।

হরমোনগুলো আবার অনেকগুলো নিয়ম-শৃঙ্খলাতেও আবদ্ধ। প্রথম হরমোন তৈরি হয়ে থাকে ব্রেন থেকে। ব্রেনের হাইপোথেলামাস নামক অংশ রয়েছে, সেখান থেকেই হরমোন তৈরি হয়। তখন প্রিটোরিগ্রান্ট অংশে চলে আসে। যা আমরা দুইভাবে ভাগ করতে পারি। একটি সামনে, অপরটি পেছনে পিঠে তৈরি। এটা খুব ছোট একটা অংশ। যার ওজন ১০ হতে মাত্র ১২ গ্রাম মতো।

এন্টিনোকট্রিকো সামনের অংশ হতে ৬টা হরমোন তৈরি হয়। পেছনের অংশ থেকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ হরমোন তৈরি হয়। পিটুইটার সামনের অংশ হতে যে হরমোন তৈরি হয়, তারা সরাসরি কাজ করে কিংবা অন্যান্য গ্রন্থিকে বার্তা পাঠায়।

হরমোনের সমস্যার প্রধান লক্ষণই হলো হঠাৎ করে অস্বাভাবিক ওজন বেড়ে যাওয়া, ত্বকে চুলকানি ও মুড স্যুইং হলো হরমোন সমস্যার প্রধান লক্ষণ। আমাদের এন্ডোক্রাইন সিস্টেমে সমস্যা হলেই এইসব লক্ষণ দেখা দেয়। এই সব সমস্যা হলে একেবারেই ঘুম ভালো হয় না, খাবারও হজম হয় না, হঠাৎ করে ঘাম দেয়, আবার দম বন্ধ হয়ে আসে, সেই সঙ্গে পিরিয়ডসের নানা সমস্যা, শরীরের তাপমাত্রা কমে যাওয়াসহ, যৌনতায় সমস্যা ও সন্তান ধারণে নানা রকম জটিলতাও আসে। যে কোনও বয়সেই এই হরমোনের সমস্যা হতে পারে। মেয়েদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা অনেক বেশি হয়ে থাকে। পিরিয়ডের সময়, মেনোপজের সময় ও প্রেগন্যান্সিতে এই হরমোনের সমস্যা সবচেয়ে বেশি হয়।

আজকাল মেয়েদের মধ্যে স্ট্রেস খুব বেশি হয়ে তাকে। যে কারণে খুব কম বয়স থেকেই মেয়েদের এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে নিয়মিত ওষুধ খেলে, লাইফস্টাইলে পরিবর্তন নিয়ে এরে, ডায়েট এবং এক্সারসাইজ নিয়মিত করলেই এই সমস্যার সমাধান হয় অনেকখানি।

রাতের পর রাত ঘুম কম হওয়া, আতর্কিতে ঘুম ভেঙে যাওয়া, দমবন্ধ হয়ে আসা এসবের জন্যেও দায়ী ইস্ট্রোজেন। ঘুম কম হলে যেমন শরীর খারাপ লাগে ঠিক তেমনই ক্লান্ত লাগা, এনার্জি কম হওয়া এই সব সমস্যাও হতে পারে।

দেহে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই জরুরি একটি বিষয়। হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে হলে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় যোগ করতে হবে কিছু খাবার।

হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে খেতে হবে প্রোটিন জাতীয় খাবার। মাংস, মাছ, ডিম, দুধ হাইপ্রোটিনের উৎসও। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় এসব খাবার অবশ্যই রাখুন। মাছ, মাংস না হলে শুধু ডিম খেলেও হরমোন ব্যালেন্স রাখা সম্ভব।

সব ডালেই রয়েছে প্রোটিন, যা হরমোনের ভারসাম্যতা বজায় রাখতে সাহায্য করে থাকে। তাই ডাল ও সয়াবিন আজই আপনার খাদ্যতালিকায় যোগ করুন।

আপনি বাদাম খেতে পারেন। যে কোনো বাদামের মধ্যে থাকে লিনোলেইক অ্যাসিড এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি। বাদাম শরীরের হরমোন নিঃসরণ বাড়িয়ে ভারসাম্য বজায় রাখতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। কাঠবাদাম, আমন্ড, আখরোট খুবই উপকারী একটি জিনিস।

প্রতিদিনের খাবারে শাকসবজি থাকলে অনেক রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যাবে। গাজর, পালংশাক, বীট, ব্রকোলি, মিষ্টি আলু, টমেটোর মতো সবজি হরমোনের ব্যালেন্সে সাহায্য করে থাকে। তাই প্রতিদিনের খাদ্যে এগুলো রাখুন।

হরমোনের ব্যালেন্সে চা খুবই উপযোগী। তবে দুধ চা নয়, আপনাকে খেতে হবে হার্বাল টি। ঘরে তৈরি ঘি কিংবা বাটারে থাকে ভিটামিন এ, ডি, ই ও কে-২, যা হরমোনের ব্যালেন্সে সাহায্য করে থাকে।

নারিকেল তেলে থাকে লিউরিক অ্যাসিড ও এমসিটি, যা হরমোন তৈরিতে অত্যন্ত উপকারী একটি জিনিস। এ ছাড়াও ওজন কমাতে সাহায্য করে নারিকেল তেল। সেই সঙ্গে মেটাবলিজম বাড়ায় ও শরীরে এনার্জি জাগায়।

আমরা অনেকেই জানি ফলমূল হরমোনের ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করে। তাই খাদ্যতালিকায় অবশ্যই রাখতে হবে আপেল, অ্যাভোকাডো, স্ট্রবেরি, কলার মতো হাই ফাইবারযুক্ত ফলগুলো।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali