The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

গরমে নিয়মিত যেসব পানীয় খেলে শরীর ঠাণ্ডা থাকবে ও প্রতিরোধ শক্তিও বাড়বে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রচণ্ড গরম পড়ছে। আর এই ঘরমে শুধু তেষ্টা মিটলেই চলবে না, গরমে বাছতে হবে এমন পানীয়, যা শরীরকেও ঠাণ্ডা রাখবে। আর গরমে ব্যাক্টেরিয়া এবং ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকিও বাড়ে। তাই শরীরের প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করার দিকেই বেশি নজর দিতে হবে।

গরমে নিয়মিত যেসব পানীয় খেলে শরীর ঠাণ্ডা থাকবে ও প্রতিরোধ শক্তিও বাড়বে 1

প্রচণ্ড গরম। সূর্যের চোখরাঙানিতে হাঁসফাঁস অবস্থা মানুষের। এই গরমে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা থেকে বাঁচতে মশলা জাতীয় খাবার বাদ দিয়ে পানীয়ের উপরে নির্ভর করতে হয় বেশির ভাগ সময়। তবে শুধু তেষ্টা মিটলেই চলবে না, গরমে বেছে নিতে হবে এমন পানীয়, যা শরীরকেও ঠাণ্ডা রাখবে। গরমে ব্যাক্টেরিয়া এবং ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকিও বাড়ে। তাই শরীরের প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করার দিকে বেশি নজর দিতে হবে।

আমলকির শরবত

প্রথমে আধা কাপ আমলকির রস একটি গ্লাসে ঢালুন। এক চামচ মধু এবং স্বাদ মতো বিটলবণ খুব ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর পরিমাণ মতো পানি মিশিয়ে দিলেই খুব সহজেই তৈরি হয়ে যাবে আমলকির শরবত।

তরমুজ-অ্যালোভেরার শরবত

কয়েক টুকরো তরমুজের রসের সঙ্গে কয়েকটি তুলসি পাতা, ২ চামচ পরিমাণ অ্যালোভেরার রস ও কয়েকটা বরফ দিয়ে ভালো করে মিক্সিতে ঘুরিয়ে নিন। এখন মিশ্রণে সামান্য বিটলবণ, গোলমরিচ ও লেবুর রস দিয়ে দিন। গ্লাসে তরমুজের কুচি ও পুদিনা পাতা দিয়ে ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা পরিবেশন করুন তরমুজ-অ্যালোভেরার এই শরবত।

গন্ধরাজ ঘোল

দই, পানি, কিছু পুদিনা পাতা, একটু জিরাগুঁড়া, একটু লাল মরিচগুঁড়া ও বিটলবণ দিয়ে মিক্সারে ঘুরিয়ে নিন। এরপর সেই মিশ্রণে গন্ধরাজ লেবুর রস, লেবুর নির্যাস ও কয়েকটুকরা বরফ মিশিয়ে নিন। তারপর পরিবেশন করুন গন্ধরাজ ঘোল।

শিকঞ্জি

প্রথমে পুদিনা পাতা বেটে নিন। তাতে পাতিলেবুর রস, বিটলবণ, চিনি ও ভাজা জিরা গুঁড়া মিশিয়ে নিন। এরপর উপর থেকে সোডা বা ঠাণ্ডা পানি ঢেলে অল্প নেড়ে বরফ কুচি সহযোগে পরিবেশন করুন শিকঞ্জি।

তেঁতুলের শরবত

প্রথমে তেঁতুলের খোসা এবং বীজ ছাড়িয়ে ক্বাথ বের করে রাখুন। এবার গন্ধরাজ লেবুর রস বের করে নিন। এরপর মিক্সিতে একসঙ্গে তেঁতুলের ক্বাথ, লেবুর রস, কিছুটা বরফের কুচি, পুদিনা পাতা কুচি, লবণ ও ভাজা জিরা গুঁড়া মিশিয়ে নিন। পরিবেশন করার পাত্রে তেঁতুলের শরবত ঢেলে উপর থেকে পুদিনা পাতা কুচিয়ে এবং বরফ দিয়ে পরিবেশন করতে হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali