দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সড়কে রাজত্ব করছে রয়েল এনফিল্ড। প্রতিষ্ঠানটি ক্লাসিক ৩৫০ মডেলের নতুন ভার্সন নিয়ে আসছে। এবার এনফিল্ডের ‘জে’ প্লাটফর্মে তৈরি করা হয়েছে এই বাইকটি।
আগামী মাসের শুরুতেই ভারতের বাজারে আসতে চলেছে নতুন জেনারেশন মডেল রয়েল এনফিল্ড ক্লাসিক ৩৫০ মডেলটি। প্রায় ৬ মাস ধরে রয়েল এনফিল্ড ক্লাসিক ৩৫০ মডেলের গোপন ছবিও প্রকাশিত হচ্ছিল বিভিন্ন অটোসাইটে। তবে এবার কোনও রাখঢাক রইলো না। আগামী ১ সেপ্টেম্বর লঞ্চ হতে চলেছে বহু প্রতীক্ষিত এই বাইকটি।
এই কোম্পানী অতীতে ওই একই প্লাটফর্মে রয়েল এনফিল্ড মিটিয়রকে ৩৫০ ছেড়েছিল। মূলত থান্ডারবার্ডের পরিবর্তে বিশ্ব বাজের লঞ্চ করা হয়েছে মিটিয়রটিকে। এবার নিজেদের অন্যতম সাফল্যের ব্র্যান্ড হিসেবে ক্লাসিক ৩৫০ লঞ্চ করতে চলেছে রয়্যাল এনফিল্ড।
অটো ব্লগাররা মনে করেন, এই বাইকে আগের মতোই ৩৪৯ সিসির ইঞ্জিন দেবে কোম্পানী। মিটিয়রের মতো এখানেও সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন দেওয়া হবে। যা ক্লাসিকেও ২০ বিএইচবি এবং ২৭ এনএম সর্বোচ্চ টর্ক দেবে।
তবে এবারও ৫ স্পিড গিয়ার বক্স দেওয়া হবে নতুন ক্লাসিকে। গাড়ির সামনের চাকায় টেলিস্কোপিক ফর্ক ছাড়াও পিছনে দুটো শকার অ্যাবজরভারও দেওয়া হবে। নতুন এই গাড়িতে ডুয়েল চ্যানেল এবিএস ছাড়াও ডিস্ক ব্রেকও থাকতে পারে। তবে এন্ট্রি লেভেল মডেলে সামনের চাকায় ড্রাম ব্রেকও দিতে পারে কোম্পানীটি।
মনে করা হচ্ছে যে, বাইকের আগের দামই বজায় রাখতে চলেছে এই কোম্পানী। অতীতে ১.৭৯ লক্ষ হতে ২.০৬ লক্ষ রুপি দাম ছিল এই বাইকটির। তবে এই প্রাইসটি ফিগার বাইকের এক্সশোরুম প্রাইস। অনরোডের ক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবেই বেড়ে যেতে পারে গাড়ির দাম।
অটো ব্লগাররা মনে করেন, বেস ভ্যারিয়েন্টের দাম প্রায় সমান হলেও টপ ভ্যারিয়েন্ট দাম বাড়াতে পারে এনফিল্ড। বাজারে আসার পর হোন্ডা সিবি ৩৫০ হাইনেস, বেনেলি ইমপেরিয়াল ৪০০, জাওয়া বাইকের সঙ্গেও প্রতিযোগিতা করবে রয়্যাল এনফিল্ড ক্লাসিক ৩৫০ মডেলের বাইকটি তাতে সন্দেহ নেই।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।