দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাজাজ পালসারের ১২৫ মডেলটির চাহিদা এখনও সমান তালে রয়েছে। বেশ পুরনো এই মডেলটি নতুন করে ভারত এবং বাংলাদেশের বাজারে আনার পরিকল্পনা করেছে বাজাজ অটোমোবাইলস।
তবে নতুন ভাবে বাজারে আসলে এর গ্রাফিক্সে বেশ কিছু পরিবর্তন আসবে। অতিসম্প্রতি ১২৫ সিসির পালসার এনএস ১২৫ মডেল অবমুক্ত করেছে বাজাজ। এটি বাজারে এনে এই সেগমেন্টে একটি নেকড স্পোর্টস কমিউটারের চাহিদা পূরণ করেছে বাজাজ।
তাই বলা যায় যে, অল্পবয়সী রাইডারদের চাহিদা অনুযায়ী যে একদম সঠিক মডেলই এনেছে বাজাজ। যদিও এর চেয়ে কম দামে পালসার ১২৫ নিওন ছিল। কিন্তু সময়ের সঙ্গে তা যেনো কিছুটা ব্যাকডেটেড স্টাইলের হয়ে গেছে।
বাজাজ পালসার জনপ্রিয় সম্পর্কে জানা যায়, দুই দশক ধরেই সড়ক দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বাজাজ পালসার। তুঙ্গস্পর্শী জনপ্রিয় এই সিরিজ বিক্রি হয়েছে দেদারসে। এর অসাধারণ বিল্ড কোয়ালিটি, শক্তিশালী ইঞ্জিন ও ভালো মাইলেজের জন্য পালসার সব বয়সীদেরই পছন্দ। এই বাইকেে ছোট-বড় সবাইকে মানায়।
অনেকেই মনে করেন যে, সেই শুরু থেকে এখন পর্যন্ত পালসারের রয়েছে একই ডিজাইন। তবে তারপরও পালসার কেনো এতো জনপ্রিয় হলো? এর মূল কারণ হলো বিল্ট কোয়ালিটি। পালসারের বিল্ট কোয়ালিটি অন্যান্য বাইকের তুলনায় বেশ ভালো। এছাড়াও পালসার ডিজাইনের দিক দিয়েও অনবদ্য। পালসার এমন এক মোটরসাইকেল যেটিতে সবাইকেই মানায়। ছেলে-বুড়ো থেকে শুরু করে সব বয়সীদের মানায় পালসার।
বাংলাদেশে বর্তমানে বেশ কয়েকটি মডেলের পালসার বিক্রি হচ্ছে। যার মধ্যে ১৬০ সিসির দুটি মডেল ও ১৫০ সিসির ৩টি মডেল রয়েছে। ১৬০ সিসিতে রয়েছে পালসার এনএস ১৬০ এফআইএবিএস। এই মডেলের দাম ২ লাখ ৫৪ হাজার ৯০০ টাকা। তাছাড়াও ১৬০ সিসিতে পাওয়া যাচ্ছে পালসার এনএস ১৬০ টুইন ডিস্ক এবিএস কার্বুরেটর ভার্সন। দাম ১ লাখ ৯৯ হাজার ৯০০ টাকা।
অপরদিকে ১৫০ সিসিতে এগিয়ে রয়েছে পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক ভার্সন। দাম হলো ১ লাখ ৭৭ হাজার ৯০০ টাকা। একই মডেলের সিঙ্গেল ডিস্ক ভার্সনের দাম হলো ১ লাখ ৬৭ হাজার ৯০০ টাকা। তাছাড়াও সাশ্রয়ী দামে বাংলাদেশে পালসারের আরেকটি মডেল পাওয়া যাচ্ছে। ১ লাখ ৫৪ হাজার ৯০০ টাকা দামের ওই মডেলটিই হচ্ছে বাজাজ পালসার ১৫০ নিওন।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।