দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমান সময় চুল পড়া সমস্যা নারী-পুরুষ উভয়ের মধ্যে দেখা যায়। আর আমরা চুল পড়া রোধে দামি দামি ওষুধ এবং প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকি।
তবে নানা ওষুধ ব্যবহারের পরও কোনও উন্নতি হয় না চুলের। তবে পেয়ারা পাতার ব্যবহারে আপনি পেতে পারেন জাদুকরী উপকার। এই পাতা কোলাজেন উৎপাদন করতে সাহায্য করে থাকে। কোলাজেনই ফিরিয়ে দিতে পারে আপনার ঘন চুল। সেজন্য শুধু বানিয়ে নিতে হবে পেয়ারা পাতার একটি সিরাম।
কীভাবে বানাবেন এই সিরাম:
# প্রথমে বেশ কয়েকটি পেয়ারা পাতা পানিতে ফুটিয়ে নিতে হবে।
# তারপর ২০ মিনিট ফুটিয়ে নেওয়ার পর ছেঁকে পানিটি বের করে নিন।
# সেই পানি ঘরের তাপমাত্রায় ঠাণ্ডা করে নিন। তৈরি হয়ে যাবে পেয়ারা পাতার সিরাম।
চুলের গোড়ায় এটি ব্যবহার করবেন যেভাবে:
# প্রথমেই মনে রাখতে হবে এই সিরাম ব্যবহার করার সময় চুলে যেনো কোনও রকম রাসায়নিক না লেগে থাকে। অন্য রাসায়নিক সিরাম কিংবা তেল থাকলে এটি ভালো করে কাজ করবে না।
# এই সিরাম মাথায় মাখার পর মিনিট ১০ ম্যাসাজ করতে হবে।
# এটি মাখার পর ঘণ্টা খানেক রেখে দিন। খুব ভালো হয় যদি রাতে শোওয়ার আগে এটি মেখে সারারাত রাখা যায়।
# সকালে হাল্কা গরম পানি দিয়ে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে নিতে হবে।
অকালে চুল পড়ে যেতে থাকে অনেকের। মানসিক চাপ থেকে শুরু করে পুষ্টিকর খাবারের অভাব ও জিনগত কারণে কমে যেতে পারে চুলের ঘনত্ব। এই সিরাম ব্যবহার করে পেতে পারেন চুল সমস্যার সমাধান। তথ্যসূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on অক্টোবর ২৬, ২০২১ 11:46 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দিনের বেলায় ঘুমানোকে আমরা ভাত ঘুম বলে থাকি। তবে দিনের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ডিপিএস এসটিএস সিনিয়র স্কুল অডিটোরিয়ামে আয়োজিত হয়েছে ডিপিএস এসটিএস স্কুল…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক অ্যান্ড চ্যানেল আই অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড ২০২৩- এর…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যে ছবিটি আপনারা দেখছেন সেটি দেশের জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রীর ছোটবেলার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় গণহত্যা ও আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ইসরায়েলের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছবিতে লুকিয়ে রয়েছে একটি কাঁচি। তবে এই কাঁচির প্রতিকৃতিটি এই…