দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও কিন্তু সত্যি। এক কেজি মেলন নামক ফলের দাম ২০ লাখ টাকা। তরমুজ গোত্রের এই সুস্বাদু ফলটি পাওয়া যায় জাপানে। এটিকে বিশ্বের সবথেকে দামি ফল হিসেবে দাবি করা হয়েছে।
সংবাদমাধ্যম নিউজএইটিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউবারি মেলন নামে এই ফলটি দেখতে খুব একটা সুন্দর না হলেও এর দাম আকর্ষণীয়। এক কেজি ফল কিনতে যে টাকা প্রয়োজন তা দিয়ে স্বর্ণালঙ্কার কিংবা জমিও কেনা যাবে অনায়াসে।
তবে এই ফলটি জাপানে পাওয়া গেলেও খুব একটা সহজলভ্য নয়। ফলের দোকানে সহজেই এটি পাওয়া যাবে এমনটি ভাবাও ভুল। ইউবারি মেলন জাপানের এক বিশেষ শ্রেণীর মানুষের কাছে বিক্রি হয়ে থাকে।
বিলাসবহুল খাবার এবং পানীয় বার্বন, শ্যাম্পেন কিংবা কোবে বিফের মতো ইউবারি মেলন এক বিশেষ পরিবেশের মধ্যে ইউবারি অঞ্চলে চাষ করা হয়ে থাকে। ২০১৯ সালে এক জোড়া ইউবারি মেলন নাকি বিক্রি হয়েছিল প্রায় ৩২ লাখ টাকায়!
বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদন অনুযায়ী জানা যায়, এই ফলটি বড় হতে সময় নেয় তিন মাসের একটু বেশি সময় অর্থাৎ ১০০ দিন। সারা বছরই ফলে এই ফলটি। আগ্নেয়গিরি সৃষ্ট মাটি এবং অতিরিক্ত বর্ষণ এই ফল চাষের জন্য খুবই উপযুক্ত পরিবেশ। কিন্তু এতো দাম থাকলেও এর চাষ হয় খুবই কম।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।