দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাস ভাড়া নিয়ে বাক-বিতণ্ডা চলছেই। সরকার নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার কারণে এই বাক-বিতণ্ডা লেগেই আছে। প্রায় প্রতিটি বাসেই চলছে এমন পরিস্থিতি।
হঠাৎ করে তেলের দাম বৃদ্ধি করার কারণে এমন এক পরিস্থিতি চলছে পুরো দেশজুড়ে। রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশেই এই নিয়ে বাক-বিতণ্ডা লেগেছে। বিশেষ করে দূর-পাল্লার বাসে ভাড়া বাড়ার কারণে সাধারণ মানুষ চরমভাবে সমস্যায় পড়েছেন।
রাজধানী ঢাকাতেও দূরত্ব অনুযায়ী এমনিতেই ভাড়া বেশি। সিটিং সার্ভিসের নাম করে ইচ্ছা মতো ভাড়া আদায় হতো আগে থেকেই। এবার তার ওপর আবারও বাড়ানো হয়েছে ভাড়া। এমন অবস্থায় সাধারণ মানুষের একমাত্র বাহন বাসে চলাচল দুরুহ হয়ে পড়েছে। মানুষ যেনো নাকাল হচ্ছেন।
ডিজেলের দাম বাড়ার পর ধর্মঘটের ডাক দেওয়ার পর সরকার ভাড়া পূননির্ধারণ করে দেয়। কিন্তু গ্যাসের গাড়ির ভাড়া একই রাখা হয়। কিন্তু রাজধানী ঢাকাতে চলা গ্যাসের গাড়ি রাতারাতি উধাও হয়ে গেছে। সব গাড়িই এখন তেলে চলা গাড়ি হিসেবে দাবি করে ভাড়া বাড়িয়েছে। এখন সরকারের উচিত চেকপোস্ট বসিয়ে গ্যাসের গাড়ি ও তেলের গাড়ি খুঁজে বের করা। যারা সিলিন্ডার থাকার পরে তেল ভরে চালাচ্ছেন তাদের গ্যাসের সিলিন্ডার খুলে নেওয়া উচিত। বাস ভাড়া নিয়ে যে নৈরাজ্য শুরু হয়েছে তা কঠোর হস্তে দমন করা এখন সাধারণ মানুষের মূল দাবিতে পরিণত হয়েছে। বাস ভাড়া নিয়ে যে নৈরাজ্য শুরু হয়েছে, হয়তো কয়দিন পর সব থেমে যাবে, তখন বাস মালিকরাই জয়ী হবেন। জনগণ সেই তিমিরেই পড়ে থাকবে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।