দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা অনেকেই কোথাও ভ্রমণে যাওয়ার সময় ডিম সিদ্ধ করে নিয়ে যায়। কিন্তু এই ডিম কতক্ষণ ভালো থাকে সেটি আমাদের জানা নেই। আজ জেনে নিন বিষয়টি।
একটি বিষয় হলো সিদ্ধ করা ডিম সব কিছুর সঙ্গেই খেতে বেশ ভালো লাগে। অনেকেই অফিসের টিফিনেও ডিমসিদ্ধ খেতে পছন্দ করেন। তবে সকালে সিদ্ধ করে রাখা ডিম দুপুরবেলায় খাওয়া কী আসলেও ঠিক? আসলে সিদ্ধ করা ডিম কতক্ষণ ভালো থাকে? সেই বিষয়টি আমাদের অনেকের অজানা।
ঠিকভাবে রাখলে সিদ্ধ করা ডিম ফ্রিজে সপ্তাহখানেকও ভালো থাকে, তবে তারপরই তা নষ্ট হয়ে যেতে থাকে। ডিম যদি ফ্রিজে না রাখেন তাহলে সিদ্ধ করার অন্তত ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যেই ডিম খেয়ে ফেলা উচিত। কারণ হলো ডিম খুব তাড়াতাড়িই নষ্ট হয়ে যায়। সে কারণে বিশেষজ্ঞরা বার বার টাটকা ডিম খেতে পরামর্শ দিয়েছেন।
সিদ্ধ করা ডিম ভালো রাখার জন্য সবার আগে তাপমাত্রার দিকটা দেখা উচিত। কারণ হলো ডিম সংরক্ষণ করার ক্ষেত্রে ৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম তাপমাত্রা হওয়া অত্যন্ত জরুরি। এই তাপমাত্রায় রেখে ডিম খোসাসহ ফ্রিজে রেখে দিলে সপ্তাহখানেক সময় ভালো থাকবে। কখনও খোসা ছাড়ানো সিদ্ধ করা ডিম ফ্রিজে রাখবেন না। তথ্যসূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।