দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রোটিন, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, আয়োডিন ছাড়াও মাছের তেলে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। মাছের তেল কী স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর? এই প্রশ্ন আসতেই পারে।
অনেকেই বলেন বড় মাছের তেল নাকি স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। তাই খেতে বেশ পছন্দ করলেও মাছের তেল থেকে যতোটা দূরে থাকা যায় সেই চেষ্টাই করেন অনেকেই। তবে সত্যিই কী মাছের তেল স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর? অনেকেই মনে করেন যে, মাছের সাদা অংশ এবং মাথাটাই কেবল পুষ্টি জোগায়। এমন ধারণা একেবারেই ভুল। এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, মাছের মতোই তার তেলও সমানভাবে পুষ্টিকর।
প্রেটিন, ওমেগা-থ্রি ফ্যাট অ্যাসিড, প্রচুর ভিটামিন, আয়োডিন এবং মাছের তেলে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। তাই সুস্বাস্থ্য পেতে হলে মাছের তেলকে অবহেলা করলে চলবে না।
মাছের তেলের কী কী গুণ?
# মাছের তেল হার্টের জন্য যথার্থভাবে পুষ্টি জোগায়। যারা নিয়মিতভাবে মাছ খান তাদের মধ্যে হার্টের সমস্যার ঝুঁকি অনেক কম। মাছের তেলে রয়েছে ভালো কোলেস্টেরল। মাছের তেল রক্তে ট্রাইগ্রিসারাইডের মাত্রাও কমায়। রক্তচাপের সমস্যা কমাতে পারে এই তেল।
# মাছের তেল শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। করোনাকালে অবশ্যই নিজেদের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে নিতে মাছ খাওয়া দরকার।
# ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ভিষণ উপকারী। মাছের তেল শরীরে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের চাহিদাও পূরণ করে। তাই হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে চাইলে এই তেল ভীষণভাবে কার্যকর।
# ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড মানসিক অবসাদ কমাতেও সাহায্য করে থাকে। তাই মিয়মিতভাবে মাছ খেলে মন ভালো থাকবে।
# চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও মাছের তেল সাহায্য করে থাকে।
# উজ্জ্বল ত্বক পেতেও মাছে তেল হতে পারে অন্যতম হাতিয়ার। এই তেল ত্বককে মোলায়েম রাখতে সাহায্য করে। তাই ত্বক ভালো রাখতে চাইলে মাছ খান। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on ফেব্রুয়ারী ২৪, ২০২২ 11:38 পূর্বাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ড এবং লেবাননজুড়ে ভয়াবহ হামলা চলমান রেখেছে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্বপ্ন দেখে তা মনে রাখা সত্যিই দুষ্কর। আর তাই রাতের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ৩০ কার্তিক ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকই সুজি খেতে খুবই ভালোবাসেন। তাই তারা প্রতিদিন সুজির পায়েস,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রথমবারের মতো প্যান ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্র বানিয়েছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। ঢালিউড…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার যদি প্রতিদিন চিকেন খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে জেনে রাখুন,…